কবিতাঃ বিড়াল ছানা বিড়াল ছানা খুকির প্রিয়, বড্ড ভালোবাসে। তাই তো বিড়াল ছানা খুকির, কাছাকাছি আসে। খুকি এসে আদর করে, কোলে তুলে নেয় তাঁরে। আদর পেয়ে বিড়াল ছানা, মিউ
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার অধঃপতনের কোন ধাপে আমি, আমার দেশ আর তোমরা কত করবে এ দেশটা শেষ? “শিক্ষিত মুর্খের” জুলাই বিপ্লবের স্বাধীনতা সেচ্ছায় তিরিশ লক্ষ শহীদের দেশকে করা মার্কিন অধীনতা!
প্রণয়ের পারিজাত অবগুন্ঠিত মননে অতীত স্মৃতি স্মরণে পাণিতে প্রণয়ের পারিজাত সিংহরা করে লয়ে উন্মুখ উদাসীন হয়ে মম ভালে আসীন অকস্মাৎ।। রক্ত কেশরা তুমি ওগো মোর অন্তর্যামী প্রজক্ত মম সন্নিকটে
এম.কে. জাকির হোসাইন বিপ্লবী আমি রাজাকার, কারন আমি দেশের পক্ষে কথা বলি, আমি দূর্নীতির বিরুদ্ধে অবিরল যোদ্ধা সত্যের পথে চলি। তবুও আমি রাজাকার, আমি সেচ্ছাসেবক দেশের তরে নিঃশর্তে লড়াই করি,
কলমেঃ ফাতেমা আক্তার ভালোবাসা বলতে সব এখন পৃথিবীর বুকে স্বার্থপরের খেলা, আমি এখন ভালোবাসা জিনিস টা বিশ্বাস করি না, কেউ কখনো কাউকে ভালোবাসে না, যদি ভালোবাসাতো তাহলে সে কখনোই তাকে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আজ আমার বিয়ে! কি শুনতে পাওনা দেবদাস হওয়ার শখ? কেন উত্তর দাওনা? অতদূর থেকে আসি, বুঝাতে চাইনি কত ভালোবাসি আসছি জানাতে, তোমার চেয়ে বড় লম্পটের
কলমেঃ ফাতেমা আক্তার বৃষ্টি ভেজা রাতে ঘুরে আসি ঘুমের দেশে, স্বপ্নে আসে কত রঙয়ের ঘুড়ি সেই ঘুড়ি নিয়ে আমি আকাশে উড়ি। মেঘ বালিকা হাতছানি দিয়ে ডাকে? তার পিছু
কলমেঃ গ্রীন তালুকদার তুমি উষশী প্রণয়িনী কান্তা সম সুদর্শিনী স্বরূপে বিরাজিতা মম তটে সুনয়না প্রিয়তমা তুমি যে তিলোত্তমা অবেলায় এলে জীবন পটে।। জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দন্ডায়িত আনমনে প্রকাশিলে
কলমেঃ আয়েশা ইসলাম মানুষরূপী হায়নার দল পায়নি কোন শিক্ষা, গরীব দুঃখীর হক মেরে নেয় চাঁদা নামক ভিক্ষা। অন্যের মুখের খাবার কেড়ে নিত্য এরা খায়, এদের জন্য সাধারন জনতার
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির প্রভাতে, বকুল তলাতে বলেছিলে তুমি, মোর কপাল চুমি, ভালোবাসি তোমায়! লাজুক আঁখি, চোখ নিচে রাখি, পায়ের বৃদ্ধ আঙুলে খুড়লে মাটি বলেছিলাম,