কলমে: প্রিয়াংকা নিয়োগী। বলার প্রয়োজনে মুখ চালাতে হবে, বলতে পারলেই হয় অনেকে খুশি, কেউ শুনতে। যেখানে যতটুকু বলা দরকার ঠিক ততটাই কথা খরচ ভালো, নইলে তুমি বাচাল জেন। বুঝে-শুনে উত্তর
কলমে: মোঃ জাবেদুল ইসলাম শরতের ছোট নদীর তীরে সারি সারি কাশ ফুলগুলো। হাত ছানি দেয় দুলে দুলে, নীল আকাশে মেঘেরা উড়ে। শরতের ছোট নদীর জলেরা, ছোট ছোট ঢেউ খেলে চলে।
কলমে: ডক্টর মো: বদরুল আলম সোহাগ ************************** শরৎ কালে আকাশ জুড়ে সাদা মেঘের ভেলা, শিউলি ফুটে গাছে গাছে ফুল পাখিদের মেলা। এ সময় ভাই অরুণ তাপের প্রখরতা যায় বেড়ে, ঘরে
কলমে: মো: জীবন চাঁদ হয়তো কোনদিন হবে দেখা হয়তো ইচ্ছায় হয়তো অনিচ্ছায় আজ লালনেরাও একা হয়তো কবিরা বন্দী হয়তো দুচক্রের ফন্দী হয়তো তিমির জাগেনা কবি হয়তো সবুজ উজারে মেতেচে দেবী
কলমে: এস,এম,জাহিদুল ইসলাম ঘুম থেকে উঠলেই দেখি সাড়ে আটটা বাজে, কখন আমি নাইবো খাইবো কখন যাবো কাজে। অফিস আমার নয়টাতে প্রতিদিন দেরি হয়, দেরির জন্য বস আমাকে কতো কথা কয়।
লেখক:_মো:ওসমান হোসেন সাকিব _______________________________________ ‘ক্ষমতা’ এক মিষ্টান্নের মত! মিষ্টি স্বাদে করে মাতাল পিঁপড়ার মত উৎপেতে রয় স্বাদের মস্তিতে করে লাফালাফি। ‘ক্ষমতা’ এক সাধের বিয়ে! আশা করে বসে ফের আসনে; বিবর্ণতা
কলমে: শেখ আশরাফ হয়তো আর কোনোদিন তোমার সাথে হবে না আমার দেখা অজয়ের কাশ ভরা চরে… হয়তো আর কোনোদিন তোমার কথাদের সাথে আমার কথারা করতে পারবে না আড়ি আড়ি ভাব
কলমে: রোজিনা খাতুন আমার চোখের জল করছে টলমল মাথা ভরা টেনশন বিবেকে খাচ্ছে কুড়ে কুড়ে বেঁচে আছি অনশন। হাতে পায়ে শিকল পড়া দরজায় কড়া পাহারা আইন কি বলবে দেশটা চলবে
কলমে: কামরুন নেসা লাভলী দিগন্তে মেলে দেই মন মেঘেরা উঁকি দেয় জ্যোস্নার মায়াজালে শরৎ এর চিন্হ একে দেয় ঝড়া শিউলি সুবাসে উড়ে যায় বলাকা নীলাকাশে। নীলোৎপল ফুঁটে ওঠে জল রাশিতে
কলমে: ফরিদ আহমদ ফরাজী গল্প বলছি গল্পতো নয় হিম শিরশির গা শীতসকালে ঝিকমিকানো শিশির ধোয়ায় পা। শুকনো পাতার কণ্ঠে শোনা যায় না মর্মর সুর হিম কুয়াসায় সূর্যের আলো কেড়ে নিলো