মোঃ জাকিরুল ইসলাম জাকির শ্রাবণের আগমনী বর্ষা ক্ষেত খামারীর কর্ষা। মাছেদের অবাধ বিচরণ বর্ষা জলে মৎস্যরা শিহরণ। জেলেদের মাছ শিকারের নেশা বর্ষা আসলে থাকেনা দিশা। নদীতে মাঝি খেয়া পারে রাত্রী
………………………………………… গোধূলি মেতেছে হলুদের দোলে সাঁঝে, স্থিতি মিলবে তার রোজকার কাজে। সাঁঝের বেলায় মায়ায় জড়ায় আলো, একটু পরেই ঘনাবে আঁধার কালো। ঠিকরে পড়েছে অরোরা সন্ধ্যা প্রেমে, পাখি নীড়ে ফিরে দিবা
কলমে: জাকির আলম। অরাজক পৃথিবীর সমুদয় সৌন্দর্য তোকে ঘিরে। তৃষ্ণার্ত নয়নে পথে-প্রান্তরে যতোবার তোকে দেখেছি, ততোবার ডুবে গেছি আচ্ছন্নতার মায়াজালে। উৎকর্ষ হাসির নান্দনিক ফোয়ারার আচ্ছাদনে জয় করেছিস পুংলিঙ্গের ব্যাঘ্র চেতন।
এইচ,এম শাহেদুল ইসলাম তানভীর। প্রাণের চেয়ে প্রিয় আমার নবী- রাসূল মুহাম্মদ, লাখো কোটি সালাম জানাই অধম এই উম্মত। মনের গহীনে জমে থাকা কোটি মান- অভিমান, কবে ফুরাবে তৃপ্তি.? কবে পাবো
তুমি সাঁঝের বেলার রাঙা গোঁধূলী- আত্মার মাঝে নিঃশ্বাসের বায়ু ধারা, অকৃজ্ঞ প্রাণের বিমর্ষ ছোঁয়া রং তুলি- তোমার আবহ ভাবনায় এ হৃদয় আত্মহারা ! পদ্মরাগে আবদ্ধ তুমি কিশোর প্রেমিকের- তোমায় স্পর্শ
আজ বাসে একটি বুড়ি মা’র সাথে কথা হচ্ছিলো। মাথায় শুভ্রকেশ আর মুখমন্ডলে সীমাহীন অভিজ্ঞতার সিলমোহর। কথায় কথায় ঈশ্বরের প্রতি উগরে দিলেন অসীম ক্ষোভ। আজ বুড়িমার কথায় লিখলাম তাঁর শব্দের অসমীকরণের
মাতা-পিতা’র আদরের সেই ছোট্ট সোনামণি যতনে লালনে হয়েছো আজ কারো ঘরোনি। কাল কারো মেয়ে ছিলে ক’দিন বাদে হবে মা শত কষ্টেও সংসার বাঁচাও ডিভোর্সি হয়োনা। সংসারটা মানিয়ে নাও স্বামীর পরিবারে
০১- পুরনো ডাইরি পুরনো ডাইরির পাতায় খুঁজে পেলাম একটি কবিতা তার সমস্ত শরীর জুড়ে অন্ধকার আর বঞ্চনার কালো দাগ চাঁদের সোনালী আলোয় দুঃখের প্রলেপ গুলো সরিয়ে দিয়েছি তবু অন্ধকার গভীর
সাদা সাদা কাশফুলে মুখরিত মাঠ, ছলছল জলে ঝিকমিক নদী, নালা, ঘাট; নীলে নীলে ভেসে চলে মেঘে গগন ললাট, বনে বনে কোলাহলে পাখিদের হাট। ফুলে ফুলে ভরেছে প্রকৃতি আজ, ডালে ডালে
পদ্য কাব্য লিখতে গেলে ছন্দ মাত্রা জানতে হয়, মাত্রা মেনে পদ্য লেখা মোটেই অত সহজ নয়। শিশু শেখে প্রথম ছড়া ছন্দে যেটা হয় লেখা, হাসি খুশি মজার ছলে ছোট্ট শিশুর
