রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৪৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
নিয়ামতপুরে ঘাসফুলের আয়োজনে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত জগৎটা কি সত্যিই মিথ্যার উপর দাঁড়িয়ে? বুদ্ধিজীবী দিবসে নীলফামারী জেলা পুলিশের শ্রদ্ধাঞ্জলি বাহার উদ্দিন বাংলাদেশ সীড এসোসিয়েশনের কার্ষকরী সদস্য নিবার্চিত রাহী ওয়ান ট্রাভেলস এর চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম রাহী’ “সিআইপি” মনোনীত, সর্ব মহলের অভিনন্দন গোয়াইনঘাটে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত ডোমারে ব্যতিক্রমধর্মী চিকিৎসা ঘটনা: এক শরীরে দুই মাথার নবজাতকের জন্ম, অল্প সময়েই মৃত্যু নীলফামারীতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে পুলিশের শ্রদ্ধাঞ্জলি পীরগাছায় রংপুর একতাবদ্ধ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ কবিতাঃ নিরীহ এক কান্না

ফরিদপুরের সালথায় হত্যার বদলায় হত্যা,বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ 

Coder Boss
  • Update Time : শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৪৪ Time View

মিজানুর রহমান, নগরকান্দা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি:

ফরিদপুরের সালথা উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের গোপালিয়া গ্রামে মোঃ ইয়ার আলী শেখ((৪৫) হত্যার ঘটনায় বাড়িঘর ভাঙচুর লুটপাট ও বিবাদী পক্ষ জাহাঙ্গীর ফকিরের মেয়ে (অন্তঃসত্ত্বা) আরিফা বেগম কে মারপিট করে গর্ভের বাচ্চা মেরে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। 

উপজেলার গোপালিয়া গ্রামে পূর্বে হাফিজুর মাস্টারের ভাই মোস্তাফিজুর কে মারপিটের ইসু নিয়ে 

গত ১১ আগস্ট  রাতে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ইয়ার আলী শেখ  কে মারপিট করে। হাসপাতালে  চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৩ সেপ্টেম্বর  ইয়ার আলী মারা যায়। ইয়ার আলী শেখ এর মৃত্যুর খবর তার লোকজন শুনতে পাওয়া  

মাত্রই প্রতিপক্ষে ওমর আলী মাতুব্বর, হাফিজুল মাস্টার, জাহাঙ্গীর ফকির এর বাড়ি সহ ২০ টি বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর লুটপাট চালায়। 

 ৫ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে নিহত ইয়ার আলী শেখ এর লোকজন পুনরায় প্রতিপক্ষ জাহাঙ্গীর ফকিরের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙ্গচুর ও লুটপাট চালায়। হামলার সময় জাহাঙ্গীর ফকিরের মেয়ে অন্তঃসত্ত্বা আররিফা কে মারপিট করায় গর্ভের বাচ্চা(ব্রন)  মারা যায়। আহত আরিফা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। 

অপরদিকে নিহতের ভাই শাহাআলম শেখ বলেন, ঘটনার দিন রাত ৯ টার সময় আমার ভাই ইয়ার আলী শেখ গোপালিয়া উত্তর পাড়া তিন রাস্তার মোড় থেকে বাড়ি ফেরার পথে বাড়ির সামনে পৌছালে তার উপর হামলা চালিয়ে মারপিট করে। ইয়ার আলীকে হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করি এবং গত ৩ সেপ্টেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। 

সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মাদ ফায়েজুর রহমান  বলেন, ঘটনাটি লোকমুখে শুনেছি। তবে কেউ কোনো অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ওই গ্রামে একটি মার্ডার হয়েছে। মার্ডারের ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার লক্ষ্যে এমন অভিযোগ আনা হচ্ছে কি না, সেই বিষয়টিও তদন্ত করে দেখা হবে বলে জানান তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2025 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102