বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সিংগাইরে ইমাম- মোয়াজ্জেমদের মাঝে সাত্তার খানের শীতবস্ত্র বিতরণ Where the Earth Sings in Light and Green ছোটগল্প: স্বরচিত কষ্ট- কলমে: ইরি অতনু কটিয়াদীতে গভীর শ্রদ্ধা ও নানা আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মোরেলগঞ্জে মহান বিজয় দিবসে জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধা নিবেদন কবি নাসির আহমেদের সম্পাদনায় খুলনার কবি সাহিত্যিকদের জীবনালেখ্য গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন বাজিতপুরে বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন শিক্ষাবোর্ডের বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত মহান বিজয় দিবসে খুলনা মেট্রোপলিটন শ্যূটিং ক্লাবের শ্রদ্ধা নিবেদন কবিতাঃ তুমি আসবে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্টুডেন্টস কেয়ার জগন্নাথপুর ও জগন্নাথপুর যুব ফোরাম কর্তৃক আয়োজিত জগন্নাথপুর উপজেলা ভিত্তিক প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যায় মেধাবৃত্তি পরিক্ষার আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন

নদীতে বর্জ্য ফেলা বন্ধ করুন

Coder Boss
  • Update Time : বুধবার, ৫ মার্চ, ২০২৫
  • ১০৫ Time View

বিলকিস নাহার মিতু:

নদীমাতৃক দেশ আমাদের বাংলাদেশ। ছোট-বড় অসংখ্য নদী জালের মতো ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। এক সময় এই নদী গুলো থেকে প্রচুর মাছ পাওয়া যেতো কিন্তু বর্তমানে তা অনেকাংশেই কমে গিয়েছে। আর এই কমে যাবার অন্তরায় হচ্ছে নদীতে প্রচুর বর্জ্য ফেলে নদীকে দূষণ করা। নদীর তীরবর্তী স্থানে রয়েছে কলকারখানা, ইটের ভাঁটা, দোকানপাট ইত্যাদি। কলকারখানার সমস্ত বর্জ্য এই নদীতেই ফেলা হয়। এছাড়া যারা হাঁস মুরগির দোকান দেয় তারা হাঁস মুরগির বিষ্ঠা এমনকি মৃত হাঁস মুরগিও নদীতে ফেলে। বিভিন্ন জলযান থেকে নিষ্কাশিত তেল নদীর পানিতে মিশে নদীকে দূষিত করে। শুধু এই না নগরের ময়লাও ফেলতে দেখা যায় নদীতে। অনেক হোটেল এবং রেস্টুরেন্টের উচ্ছিষ্ট খাবার অবাধে নদীতে ফেলা হচ্ছে। এর ফলে নদী দূষিত হয়ে নদীতে বসবাসকারী প্রাণীদের প্রতিকূলতা তৈরি হচ্ছে। যেসব প্লাস্টিক বা পলিথিন নদীর পানিতে ফেলা হয় তা মাছ খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করলেও তাদের হজম হয়না এবং এর ফলে মাছের মৃত্যু ঘটে। এ কারণেই মাছের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। শুধু মাছই না যেসব তিমি বা ডলফিন রয়েছে তাদের জন্যও বিরূপ পরিবেশ তৈরি হচ্ছে। নদীর পানিতে যারা গোসল করে বা নদীর মাছ যারা খাচ্ছে তাদের দেখা দিচ্ছে চর্মরোগ, শ্বাসকষ্ট এমনকি প্রাণঘাতী ক্যান্সার সহ নানান রোগের প্রাদুর্ভাব।

নদীকে বাঁচালে বাঁচবে দেশ। তাই দ্রুতই এর পদক্ষেপ আমাদেন গ্রহণ করা উচিত। নদী থেকে দূরে কলকারাখানা, দোকানপাট স্থাপন করতে হবে। অবাধে বর্জ্য ফেলা বন্ধ করতে হবে। প্রয়োজনীয় শোধনাগার তৈরি করতে হবে। জলযান গুলো মেরামত করতে হবে যেন তেল নদীতে না মেশে। নদী ভরাট বন্ধ করা জরুরী। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নজর রাখা উচিত কারা নদীতে বর্জ্য ফেলে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা। সরকারের দৃষ্টি রাখা উচিত নদী রক্ষার জন্য। সর্বোপরি আমাদের সকলকে সচেতন হতে হবে।

বিলকিস নাহার মিতু,
সরকারি বি এল কলেজ, খুলনা।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

সরিষাবাড়িতে তুখোড় ছাত্রদল সেক্রেটারি সহঃঅধ্যাপক রুকন আর নেই মতিউর রহমান,সরিষাবাড়িঃ জামালপুরের সরিষাবাড়ি উপজেলা ছাত্র দলের সাবেক সদস্য সচীব ও সরিষাবাড়ি কলেজের মার্কেটিং বিভাগের সাবেক সহঃ অধ্যাপক মাজহারুল ইসলাম রুকন গত রাত ২:৩০ ঘটিকায় উত্তরা হাসপাতালে মৃত্যু বরণ করেছেন।ইন্নাহ,,,,,রাজিউন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬১ বছর। মহাদান ইউনিয়নে জন্মগত নাগরিক ও স্থায়ী বসতি শিমলা টাউন। মরহুম রিয়াজ উদ্দিন ডাক্তারের ২য় সন্তান মাজহারুল ইসলাম রুকন। মৃত্যুকালে তিনি ৩ ভাই ২ বোন ও স্ত্রী- সন্তানসহ অসংখ্য গুনগ্রাহি রেখে গেছেন। ৭ ডিসেম্বর বাদ আছর সরিষাবাড়ি আরডিএম মডেল পাইলট হাই স্কুল মাঠে তার জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। মরহুমের জানাযা নামাযে জেলা বিএনপি’র সভাপতি ফরিদুল কবির তালুকদার শামীম,সরিষাবাড়ি কলেজের সহঃ অধ্যাপক খায়রুল আলম শ্যামল,আমিমূল এহসান শাহীন,পৌর বিএনপি’র সভাপতি সাবেক মেয়র ফয়জুল কবির তালুকদার শাহিন,সাধারণ হসম্পাদক জহুরুল ইসলাম পিন্টুসহ রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ অধ্যাপক /শিক্ষকবৃন্দ/ কর্মচারীবৃন্দ পরিবারের সদস্যবৃন্দ ও অসংখ্য গুনগ্রাহি উপস্থিত থেকে বিদহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।

© All rights reserved © 2025 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102