কাল বৈশাখীর ঝর
হঠাৎ করে আসলো তেরে,
কাল বৈশাখীর ঝর।
দুমড়ে মুচড়ে পরলো সব,
লোকের বাড়ী ঘর।
গাছ পালা ভেঙে পড়ে,
পথ ঘাট হলো রদ।
ক্ষেত খামারের ফসলগুলো,
হ'য়ে গেলো সার খার।
ঝরের আগে তোমরা সবাই,
সতর্ক হয়ে যাও।
ঝরের কবল থেকে পাবে,
জীবন তোমার ফাও।
আমি তোমাকে ভালোবাসি
আমি তোমাকে ভালোবাসি,
কেউ মানুক আর না মানুক।
তোমার আমার ভালোবাসা,
সবাই জানে তবে তা জানুক।
লোকের কথায় কি'বা আসে?
তোমার আমার ভালোবাসা।
দু'জন দু'জনকে ভালোবেসে,
বাঁধবো মোরা সুখের বাসা।
ভালোবাসার পরশমণি তুমি,
মোর হৃদয়ের হিরের খনি।
তোমাকে ভালোবেসে আমি,
রাখিব আমার হৃদয় গহিনে।
বৈশাখ এলে
বৈশাখ এলে গাঁয়ে গাঁয়ে,
বসে বৈশাখী মেলা।
বৈশাখ মাসে মেলায় হয়,
নানান রকম খেলা।
মেলায় বসে হরেক রকম,
মণ্ডা মিঠাই খাঁজা।
ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা,
খায় শুধু ডাল ভাজা।
ভোরের রবি
ভোরের রবি রোজ রোজ
ছড়ায় সোনার আলো।
সোনার আলোয় ঝেড়ে ফেলে,
সব আর্বজনা কালো।
ভোরের রবি ছড়ায় আলো,
গাছে গাছে পাখি ডাকে।
ফুল বাগিচার ফুলগুলো সব
হাসছে যেন রবির ফাঁকে।
ভোরের রবি রোজ সকালে
পূর্ব দিকে ভাসে.
ভোরের রবি সোনার আলোয়,
আকাশ খানি হাসে।
বৈশাখ মাসের স্মৃতি
বৈশাখ মাসে ঝড় হয়,
হয় অনেক ক্ষতি।
বৈশাখ মাসে কালবৈশাখী,
তেড়ে আসে অতি।
বৈশাখ মাসে সূর্য মামা,
তাপ দেয় যেন খুব।
বৈশাখ মাসে পাকা আম,
ঝরে পরে ঢুপ ঢুপ।
বৈশাখ মাসে আকাশ থাকে,
সূর্য মামার দখলে।
বৈশাখ মাসে মেঘ পরীরাও,
যায় উড়ে যেন সকলে।
বৈশাখ মাসে পথঘাট গুলো,
ফেটে হয় যে চৌচির।
বৈশাখ মাসে ডোবা নালায়,
দেয় ডুব পানকৌড়ি।
গরম কাল
গ্রীষ্ম ঋতু পালা বদল,
পরছ গরম কাল।
মাঠ ঘাট ডোবা নালা,
গরমে আজ উত্তাল।
ঘরে গরম বাহিরে গরম,
বাজার ঘাটে পরে গরম।
গায়ের পথে দুর গ্রামে,
তাতেও বুঝি ভীষণ গরম।
মানুষ গুলো হয় গরম,
কথা কাজে হয় না নরম।
গ্রীষ্ম ঋতু গরম কাল।
ক্ষেতের কাজে হয় লাল।
স্বাধীনতা হলো মনের খুশি
স্বাধীনতা হলো মনের খুশি,
যা ইচ্ছে তাই বলা।
স্বাধীনতা হলো বাঁধা নাই কোথাও,
হেঁটে হেঁটে পথ চলা।
স্বাধীনতা হলো অন্যায় নয়,
ন্যায়ের পক্ষে থাকা।
স্বাধীনতা হলো প্রতিবাদের ঝড়,
সত্যের পথ আঁকা।
স্বাধীনতা হলো শির নত নয়,
বুক ফুলিয়ে দাঁড়া।
স্বাধীনতা হলো নীতিভ্রষ্ট নয়,
এক নীতিরেই ধারা।