মোঃ মোস্তাকিম বিল্লাহ, নীলফামারী:
কেন জেলা_শহর_নীলফামারী দারোয়ানী টেক্সটাইল মাঠ, কলোনির মাঠ কিংবা বিজিবি ক্যাম্পের পাশে চীনের "১০০০ শয্যাবিশিষ্ট আধুনিক হাসপাতাল" স্থাপন করা উচিত?
১/ যাতায়াতের সুবিধা — সর্বোচ্চ সুবিধা, সর্বনিম্ন খরচ:
নীলফামারী সদরের এই প্রস্তাবিত এলাকাটি দেশের এক অসাধারণ যোগাযোগ কেন্দ্র!
>বিমানে সৈয়দপুর, সেখান থেকে মাত্র ১০ মিনিট!
> ট্রেনে দারোয়ানী/খয়রাত নগর/নীলফামারী স্টেশনে নেমে মাত্র ১০ টাকার অটোরিক্সায় আসতে পারবে।
> যেখানে ট্রেন নেই, সেখান থেকেও বাসে এসে সহজে পৌঁছানো সম্ভব!
>এই স্থান রংপুর বিভাগের ৮ জেলার এক কেন্দ্রবিন্দু—এক কথায়, সবার জন্য সহজগম্য।
২/জমির অবস্থা ও সম্ভাবনা — কম খরচে বিশাল লাভ:
এই মাঠগুলো এখন অবহেলিত ও পতিত অবস্থায় পড়ে আছে।
> সরকারি জমি হওয়ায় মালিকানা নিয়ে ঝামেলা নেই
> বিশাল এলাকা, নির্মাণের জন্য প্রস্তুত
স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ পরিবেশ
>যেন প্রকৃতির হাতেই হাসপাতালের জন্য তৈরি এক দারুণ স্থান!
৩/সবার জন্য চিকিৎসাসেবা — জনগণ ও বিদেশিদের জন্য উপযোগী":
চীনের বিনিয়োগ যেখানে, হাসপাতালও হবে সেখানে:
. চীনা নাগরিক ও বিদেশি কর্মীরা ৫ মিনিটেই সেবা পাবে
.ইপিজেডে কর্মরত রংপুর বিভাগের হাজারো শ্রমিকও উপকৃত হবে
. সাশ্রয়ী, দ্রুত, সহজ চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত হবে
এই স্থান বাদ দিয়ে অন্য কোথাও হাসপাতাল নির্মাণ মানে —
জনস্বার্থবিরোধী সিদ্ধান্ত।
রাজনৈতিক প্রভাব ও ক্ষমতার অপব্যবহার।
জনগণের সাথে প্রতারণা।
এই হাসপাতাল যদি জনগণের কল্যাণের কথা ভেবে হয়-তবে এর একমাত্র সঠিক স্থান নীলফামারী সদরের এই অঞ্চল।
"রক্ত, ঘাম, স্বপ্ন" — সব দিয়েই যারা দেশের উন্নয়নে কাজ করছে, তাদের জন্য এই হাসপাতাল এক অনন্য আশীর্বাদ হতে পারে। এখন সময়—সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার!