রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৬:৫৬ অপরাহ্ন

আটাবের রাজত্বে এখনো বহাল পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী দোসররা

Coder Boss
  • Update Time : বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৭৩ Time View

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূত্থানে গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব) বর্তমান কমিটির সভাপতি আবদুস সালাম আরেফ ও মহাসচিব আফসিয়া জান্নাত সালেহ। অভিযোগ উঠেছে, ৫ আগস্টের পর এফবিসিসিআইসহ সকল বানিজ্যিক সংগঠন ও এসোসিয়েশনের কমিটি বাতিল হলেও কোনো এক অজ্ঞাত কারণে সুকৌশলে বহাল তবিয়তে রয়েছেন আটাবের বহু বির্তকিত কমিটি। শুধু তাই নয়, ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনার দোসর হিসেবে পরিচিত আটাব কমিটির সভাপতি ও মহাসচিব নিষিদ্ধ ছাত্রলীগকে অর্থ দিয়ে গোপনে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। শুধু তাই নয়, রাজধানীতে সম্প্রতি ঝটিকা মিছিলের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে প্রকাশ্যে আনার কারিগরও তিনি। প্রশ্ন উঠছে এরপরও আটাবের বর্তমান কমিটির সভাপতি ও মহাসচিব কিভাবে এখনো বহাল তবিয়তে রয়েছেন।
সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার হাসিনার দোসর অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব)-এর বর্তমান কমিটি এখনো বহাল তবিয়তে। স্বৈরাচার হাসিনার পতনের পর হাসিনাকে বাংলাদেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করার যে ষড়যন্ত্র হচ্ছে তা বাস্তবায়ন করার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন আটাবের বর্তমান সভাপতি ও মহাসচিব। নবগঠিত আটাব সংস্কার পরিষদ মঙ্গলবার তিনটি মন্ত্রণালয়ে লিখিত অভিযোগে এসব তথ্য তুলে ধরে। ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর আটাব সভাপতি আবদুস সালাম আরেফ ও মহাসচিব আফসিয়া জান্নাত সালেহ নেতৃত্বাধীন আটাবের বিতর্কিত কমিটি বাতিল করে দ্রুত আটাবে প্রশাসক নিয়োগ করে পরবর্তী কার্যক্রম চালানোর জন্য আটাব সংস্কার পরিষদের আহ্বায়ক ও মঈন ট্রাভেলসের স্বত্বাধিকারী মো. গোফরান চৌধুরী গত ১৮ মার্চ বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বাণিজ্য সংগঠন অনুবিভাগের মহাপরিচালকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে একই দিন স্বৈরাচার হাসিনার দোসর বর্তমান আটাব কমিটি বাতিল করে প্রশাসন নিয়োগের মাধ্যমে আটাবকে কলঙ্কমুক্তকরণের পাশাপাশি বিতর্কিত আটাব নেতাদের দ্রুত গ্রেফতারের জোর দাবি জানিয়েছে আটাব সংস্কার পরিষদ। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের সহযোগী আটাব কমিটিকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের টাস্কফোর্সের সদস্য পদ থেকে বহিষ্কার করার দাবি জানিয়ে অতিরিক্ত সচিব (বিমান ও সিএ) ও টাস্কফোর্সের সভাপতির কাছে একই দিন লিখিত আবেদন পেশ করেছে আটাব সংস্কার পরিষদ।
মন্ত্রণালয়ে পেশকৃত লিখিত অভিযোগে বলা হয়, বর্তমান আটাব কমিটির সভাপতি আব্দুস সালাম আরেফ ও মহাসচিব মিসেস আফসিয়া জান্নাত সালেহসহ প্রায় সবাই আওয়ামী লীগপন্থি। স্বৈরাচার হাসিনার পতনের পরও তারা আটাব কমিটিতে নির্বিঘ্নে রয়েছে এবং হাসিনাকে বাংলাদেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করার যে ষড়যন্ত্র হচ্ছে তা বাস্তবায়ন করার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় বিভিন্নভাবে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে যাচ্ছে। তারা আটাব অনলাইন নামক একটি (ওটিএ-অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি) প্রতিষ্ঠা করে যা বাণিজ্য সংঘ বিধি ও আটাব সদস্যদের স্বার্থের পরিপন্থি। আটাব অনলাইনকে ব্যবহার করে আব্দুস সালাম আরেফের মালিকানাধীন ট্রাভেল এজেন্সি এয়ার স্পিড (প্রা.) লি. এবং মহাসচিব আফসিয়া জান্নাত সালেহ-এর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান সায়মন ওভারসিজের নামে চেক ইস্যু করে আটাবের লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে আটাব অনলাইনকে বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে। তারা শেয়ার হোল্ডারদেরকে কোনো টাকা ফেরত দেয়নি।
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ পরিচয়দানকারী আটাব সভাপতি আবদুস সালাম আরেফের বিরুদ্ধে কোনো ট্রাভেল এজেন্সি এমনকি কোনো এয়ারলাইন্স বিগত ৫ আগস্ট হাসিনার পতনের আগে কোনো কথা বলার সাহস পায়নি। এয়ারলাইন্সগুলো তার অনৈতিক টিকিট গ্রুপ ব্লকিংয়ের কাজে সহযোগিতা করতে বাধ্য হয়েছিল। অভিযোগে আরো উল্লেখ করা হয়, আওয়ামীপন্থি আটাব সভাপতি নিজের অপকর্ম ঢাকতে এবং বর্তমান সরকারকে বিতর্কিত করার জন্য ট্রাভেল এজেন্সি এবং এয়ার লাইন্সের মধ্যে বিরোধ তৈরি করে এয়ার টিকিট ব্যবসায় নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে এদেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করার গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ।
অভিযোগপত্রে আরো উল্লেখ করা হয়, আটাব সভাপতি আব্দুস সালাম আরেফ আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতা বাহাউদ্দিন নাসিমের আত্মীয় পরিচয়ে এবং প্রশাসনের সহায়তায় ২০১১ সাল থেকে নিয়ম রক্ষার নির্বাচন দিয়ে দুবার মহাসচিব এবং বর্তমান সভাপতি হিসেব আটাব দখল করে আছেন। ভৌতিক ভোটার তালিকা, কেন্দ্র দখল, জাল ভোট এবং প্রতিপক্ষকে কেন্দ্র থেকে বের দিয়ে স্বঘোষিত ফলাফল নিয়ে বারবার নির্বাচিত হয়ে টুঙ্গিপাড়ায় শেখ মুজিবুর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছেন। জুলাই-আগস্ট ২০২৪ স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে গণ-আন্দোলন হয়েছিল তা প্রতিহত করার জন্য শেখ হাসিনার বাংলাদেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের নিয়ে ৩ আগস্ট ২০২৪ যে ষড়যন্ত্রমূলক সভাটি করেছিলেন সেখানে বর্তমান আটাব সভাপতি আব্দুস সালাম আরেফ উপস্থিত ছিলেন। গ্রুপ টিকিট ব্যবসায় মাফিয়া খ্যাত এয়ার স্পিড (প্রা.) লি.-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বর্তমান আটাব সভাপতি আব্দুস সালাম আরেফ। তিনি বিভিন্ন এয়ার লাইন্সের টিকিট গ্রুপ বুকিংয়ের মাধ্যমে ব্লক করে এয়ার স্পিড নামক একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে প্রচার করেন এবং চড়া দামে বিক্রি করে থাকেন। ২০২৩-২৪ সালে মালয়েশিয়াগামী যাত্রীদের (লেবার) টিকিটের গ্রুপ ব্লকিং এবং ২০২৫ সালে সউদীগামী (লেবার) টিকিট ব্লকিংয়ের মাধ্যমে মূল্য বৃদ্ধি করে বিক্রি করেছেন।
আটাব মহাসচিব আফসিয়া জান্নাত সালেহ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা মরহুম মুহায়মিন সালেহ-এর কন্যা। আফসিয়া জান্নাত সালেহ ও পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে আওয়ামী লীগ নেত্রী পরিচয়ে আটাব নেতৃত্বে আসেন এবং নিয়ম রক্ষার নির্বাচনে একাধিকবার নির্বাচিত হয়ে কমিটির সবাইকে নিয়ে টুঙ্গিপাড়ায় শেখ মুজিবুর রহমানের মাজার জিয়ারত করেন।
উপরোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনা করে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার দোসর বর্তমান আটাব কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগের মাধ্যমে আটাবকে কলঙ্কমুক্ত করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানানো হয় আটাব সংস্কার পরিষদের পেশকৃত অভিযোগে। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রশাসক নিয়োগ ইস্যুতে অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব)-এর সভাপতি ও মহাসচিবকে শোকজ (কারণ দর্শানো নোটিশ) দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব তাহসিনা বেগম সই করা এক নোটিশে এ আদেশ দেয়া হয়। সভাপতি ও মহাসচিবের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ, অর্থ পাচার ও দুর্নীতির বিষয়ের অভিযোগ তুলে সংগঠনটির কার্যনির্বাহী সদস্যপদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন নড়িয়া ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস’র স্বত্বাধিকারী সবুজ মুন্সী। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে গত মঙ্গলবার আটাব সভাপতি ও মহাসচিবকে পাঠানো কারণ দর্শানোর নোটিশে বলা হয়, অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস্ অব বাংলাদেশ (আটাব) এর পরিচালনা পর্ষদ বাতিলপূর্বক প্রশাসক নিয়োগের আবেদন পাওয়া গেছে। এমতাবস্থায়, আটাব এ বাণিজ্য সংগঠন আইন, ২০২২ এর ১৭ ধারা মোতাবেক কেন প্রশাসক নিয়োগ করা হবে না, পত্র প্রাপ্তির ৭ কার্যদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে জবাব দাখিলের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এর আগে আটাব সভাপতি ও মহাসচিবের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ, অর্থ পাচার ও দুর্নীতির বিষয়ের অভিযোগ তুলেধরে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা’র মহাপরিচালক, আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটের কর কমিশনার, দুদক চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সেন্ট্রাল ইন্টিলিজেন্স সেল’র মহাপরিচালক বরাবর চিঠি দিয়েছেন তিনি। চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেন, আটাব সদস্যদের বিদেশে ফেম ট্রিপের নামে বিভিন্ন সময়ে সায়মন ওভারসীজ ও সায়মন হলিডেজ’র মাধ্যমে বিদেশে অর্থপাচার করে আসছেন সংগঠনটির সভাপতি ও মহাসচিব। মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, আটাব সভাপতি আব্দুস সালাম আরেফের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান এয়ার স্পীড প্রাইভেট লিমিটেডের নামে ভিন্ন ভিন্ন চেক ইস্যু করে মোট ৯৭ লাখ ৫৪ হাজার ৮৪৬ টাকা এবং মহা সচিব মিসেস আফসিয়া জান্নাত সালেহ এর মালিকাধীন প্রতিষ্ঠান সায়মন ওভারসীজ লিমিটেডের নামে মোট ৭৭ লাখ ২১ হাজার ১১৭ টাকার চেক ইস্যু করে আত্মসাৎ করে। এছাড়াও বিভিন্ন জাল ইনভয়েস এর মাধ্যমে আটাবের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। নির্বাচন ও আটাব মেলাসহ বিভিন্ন খাতে অতিরিক্ত ব্যয় দেখানো হয়েছে যার স্বপক্ষে কোন বিল বা ইনভয়েস জমা দেয়া হয়নি। বিগত ২০১৮ সাল থেকে আটাব মহাসচিব আফসিয়া জান্নাত সালেহ এমিরেটস হলিডেজের নামে যাত্রীদের কাছ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা ফি ও প্যাকেজের টাকা সংগ্রহ করে অবৈধভাবে আরব আমিরাতে পাচার করছে। এছাড়াও বিভিন্ন অফিসের টাকা তারা অবৈধভাবে বিদেশে পাচার করে থাকে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
আটাব সংস্কার পরিষদের সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আটাবকে ফ্যাসিস্ট পতিত সরকারের দোসরমুক্ত এবং দুর্নীতিমুক্তকরণের লক্ষ্যে গত ১ মার্চ নয়াপল্টনস্থ একটি হোটেলে এক সভায় মো. গোফরান চৌধুরীকে আহ্বায়ক এবং মো. আমির হোসেন আরিফকে সদস্য সচিব করে ১৬ সদস্যবিশিষ্ট আটাব সংস্কার পরিষদ গঠন করা হয়। ওই নেতা আরো জোর দিয়ে উল্লেখ করেন, আটাব সভাপতি ও মহাসচিব তাদের নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে আটাব অনলাইন বিলুপ্ত ঘোষণা করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন চেকের মাধ্যমে। তবে এ বিষয়ে আটাব মহাসচিব আফসিয়া জান্নাত সালেহ কোনো বক্তব্যে পাওয়া যায়নি।
আটাব সংস্কার পরিষদের আহ্বায়ক মো: গোফরান চৌধুরী বলেন, আটাব সভাপতি ও মহাসচিব তাদের নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে আটাব অনলাইন বিলুপ্ত ঘোষণা করে নামে বেনামে চেকের মাধ্যমে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। তিনি বলেন, বর্তমান সভাপতি আব্দুস সালাম আরেফ ও মহাসচিব আফসিয়া জান্নাত সালেহ্ আওয়ামী লীগপন্থী এবং তারা বিভিন্নভাবে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে যাচ্ছেন। তারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন বলে আমরা তাদের বিচার চাই।
সংস্কার পরিষদের সদস্যসচিব মো: আমির হোসেন আরিফ বলেন, এর আগেও আটাব সভাপতি সালাম আরেফ বিভিন্ন সময়ে টিকিটের গ্রুপ বুকিংয়ের মাধ্যমে মূল্যবৃদ্ধির সাথে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ ছিল। এসব অভিযোগ বিবেচনায় নিয়ে বর্তমান কমিটিকে বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগের দাবি জানাই। তবে এসব অভিযোগের বিষয়ে সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে ফোন করে তাদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এর আগে ২০২২ সালে আটাব অনলাইন লিমিটেড গঠনের নামে তিন কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। তখন এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বরাবর অভিযোগপত্র দাখিল করে সংগঠনটির তৎকালীন কমিটি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102