মোঃ হোসেন কাউছার
প্রতিটা কাজের একটি কৌশল রয়েছে আর যদি সেটা হয় প্রকৃষ্ট কৌশলের তবে তা সফল হতে বাধ্য।
একটি মিসাইল তৈরীর কারখানায় যেমন সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আর শত বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক থাকলেই আণবিক বোমা তৈরি করা যায় না কোন ফর্মূলা ছাড়া। ঠিক তেমনিভাবে প্রকৃষ্ট কৌশল ব্যতীত কোন কাজে সফল বাস্তবায়ন সম্ভব নয়।
স্বাধীনতার পরবর্তী আর্থসামাজিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্বের প্রতি আলোকপাত করো তো আমি প্রায় ৩৩ বছর যাবত বাংলাদেশের এই অঙ্গনগুলোকে অবলোকন করে ৭ জি ফর্মুলা দেশ জাতি ও বাংলাদেশের আপামর জনগণের কথা চিন্তা করে ব্যক্তিগতভাবে তা গবেষণা করে আসছি, যদি এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশকে নিয়ে কাজ করা যায় তাহলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এক বিরাট বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে ইনশাল্লাহ। পদক্ষেপ গুলো যথাক্রমে :
১. বৈদেশিক ঋণ শূন্যের কোঠায়,২. দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি শূন্যের কোঠায়, ৩. ট্র্যাফিক জ্যাম বা জানজট শূন্যের কোঠায়, ৪. বাজের ঘাটতি শূন্যের কোঠায়,
৫. চাঁদাবাজি সন্ত্রাসী সৈন্যের কোঠায়,৬. মেধাবী ছাত্র বা সাধারণ সকল শ্রেণীর ছাত্রদের ভর্তি সমস্যা শূন্যের কোঠায়,৭.দরিদ্রতার শূন্যের কোটায় এবং বেকারত্ব দূরীকরণ যা ১০০ ভাগ কার্যকর।
সর্বোপরি রয়েছে ম্যাজিক অফ দা সেঞ্চুরি…
+রেমিটেন্স ম্যাজিক, কমিউনিটি বিজনেস সিস্টেম।
আমার এই সমস্ত প্ল্যানগুলো বাস্তবায়ন হলে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম সমৃদ্ধশালী একটি দেশ হবে। যে স্বপ্ন আমরা দেখে আসছি বিগত চার যুগের বেশি সময় ধরে। সেই কল্পনার অতীত সাফল্য ইনশাল্লাহ দেশের জন্য আনতে পারব।
মোঃ হোসেন কাওছার
প্রধান এডমিন
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড রেমিটেন্স ফাইটার অ্যাসোসিয়েশন।