মোঃ জুয়েল খাঁন, খুলনা বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান
বর্তমান সময়ে হাইওয়ে রোডে রাতে সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ অতিরিক্ত গতি ও সাদা লাইটিং প্রতিটি গাড়িতে দুটি করে হেডলাইট থাকার কথা থাকলেও বর্তমান সময়ে হেড লাইটের সংখ্যা বাড়িয়ে ৬ টা থেকে ৮ টা পর্যন্ত করেছেন বিভিন্ন গাড়ির মালিক ও ড্রাইভার যার কারণে বিভিন্ন সময়ে বিপরীত দিক থেকে আসা আরেকটি গাড়ি সামনে কিছু দেখতে না পারার কারণে অনেক সময় রাস্তার খাদে পড়ে যায় যার কারণে ঘটে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঝরে পড়ে অনেক মানুষের প্রাণ বিশেষ করে বর্তমানে আমাদের দেশে গাড়িতে কিংবা যানবাহনে যে সকল লাইট ব্যবহার করা হচ্ছে তার বেশিরভাগই চায়না সাদা লাইট যাকে আমরা হ্যালোজিং বলে থাকি এ ধরনের লাইট যেমন ক্ষতি করছে অপরদিক থেকে আসা গাড়ির চালককে তেমনি ক্ষতি করছে মানুষের চোখের সাধারণ মানুষ অনেক সময়ে বিপরীত দিক থেকে আসা গাড়ির আলোর কারণে সামনের দিকে কিছুই দেখতে পান না যে কারণে অনেক সময় ঘটছে অনেক ধরনের দুর্ঘটনা ঝরে পড়েছে অনেক মানুষের জীবন সাধারণ মানুষ বলছেন হাইওয়ে পুলিশের একটু সজাগ দৃষ্টি থাকলেই এ ধরনের অবৈধ লাইট লাগাতে সাহস পাবেন না ড্রাইভার ও মালিক পক্ষ প্রতিটা যানবাহনে নির্দিষ্ট হেডলাইট রয়েছে যেমন মোটরবাইকে একটি লাইট থাকার কথা থাকলেও অনেক সময় দেখা যায় বাইক চালক আরো দুটি লাইট ইস্টা লাগিয়ে রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন আবার চার চাকা অথবা ছয় চাকা যানবাহনে দুটি লাইট থাকার কথা থাকলেও যানবাহন গুলিতে অতিরিক্ত লাইট লাগিয়ে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি কেড়ে নিচ্ছেন তেমন ভাবেই অতিরিক্ত লাইটের কারণে বিপরীত দিক থেকে আসা যানবাহন ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন অতি দ্রুত এ ধরনের হ্যালোজিং লাইট লাগানো বন্ধ না করতে পারলে ভবিষ্যতে আরো ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে এরকম ভাবছেন সাধারণ মানুষ বিশেষ করে সন্ধ্যার পর থেকে যে সকল যানবাহন হাইওয়ে রোডে চলাচল করছে তাদের বেশিরভাগ যানবাহন গুলিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের বাড়তি লাইট এ ধরনের লাইট ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও মানছেন না গাড়ির ড্রাইভার ও মালিকপক্ষ সুশীল সমাজ বলছেন এ ধরনের হ্যালোজিং লাইট লাগানো বন্ধ না করতে পারলে ভবিষ্যতে মানুষের দৃষ্টিশক্তি আরো অনেক নিচে নেমে দৃষ্টিহীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তাই অতি দ্রুত এ ধরনের যানবাহনকে অবৈধভাবে ব্যবহার করা লাইট মুক্ত করতে বাংলাদেশ হাইওয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও বিআরটিএ সকল কর্মকর্তার প্রতি দাবি জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ ও সুশীল সমাজ।