রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০২:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:

খুলনা বটিয়াঘাটা ভান্ডারকোট বি,এল,জে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ

Coder Boss
  • Update Time : শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
  • ২৫ Time View

 

মোঃ ইদ্রিস শেখ, ক্রাইম রিপোর্টার খুলনা বিভাগ

খুলনা জেলা বটিয়াঘাটা উপজেলার ভান্ডারকোট বি,এল,জে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণী পড়ুয়া এক স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ করার গুঞ্জন উঠেছে ওই স্কুল ছাত্রীর কথা অনুসারে একই এলাকার মোঃ মুরসালিন সদ্দার, পিতা দেলোয়ার সদ্দার, গ্রাম: ভান্ডার কোট পুরাতন বাস স্ট্যান্ড। গত বুধবার বেলা আনুমানিক ১.৩০ মিনিটের সময় ভান্ডারকোট বি,এল,জে মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ছুটি নিয়ে বাড়ির দিকে রওনা হয় উক্ত স্কুল ছাত্রী। বাড়ি যাওয়ার পথে ভান্ডারকোট পুরাতন বাসস্ট্যান্ড তার বাড়ির রাস্তায় যাওয়ার পথে ধর্ষণ কারিরা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ওত পেতে বসে ছিলেন তাকে দেখার সাথে সাথে ডাক দেয় সহজ সরল মেয়েটি তার কাছে গেলে মুখচেপে ধরে পাসের এক বাসায় নিয়ে হাইনার মতো তাকে ধর্ষন করে। পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ধর্ষণের পর তাকে কীটনাশক খাইয়ে অজ্ঞান করে উক্ত বাসায় ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। প্রতিদিনের মতো স্কুল ছুটির পরে শিক্ষার্থী বাড়িতে না ফেরায় বাড়ির লোকজন স্কুল সহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজির পরেও তাকে পাওয়া যায়নি অনেক খোঁজাখুঁজির পরে ধর্ষণ স্থানে অজ্ঞান অবস্থায় পাওয়া যায়। কিন্তু বিগত তিন দিন পার হয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত ধর্ষণকারী ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছেন এ ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা যায় বি,এল,জে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ভিকটিমের বাবাকে কোন ধরনের মামলা মকদ্দমায় থেকে বিরত থাকার কথা জানিয়েছেন প্রধান শিক্ষকের কথায় ভিকটিমের বাবা এখনো পর্যন্ত কোন ধরনের মামলা মকদ্দমায় যাননি বলে তিনি নিজেই জানান উক্ত ঘটনার সংবাদ শুনে ভিকটিমের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বটিয়াঘাটা উপজেলা জামাত এ আমির মোঃ আবু ইউছুপ, সহ উপজেলা জামাত এর সাধারণ সম্পাদক মোঃ আঃ হাই বিশ্বাস আরো অনেকে উপস্থিত থেকে ভিকটিমের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। জামাত আমির সাহেব ধর্ষন কারিদের বিরুদ্ধে যে কোন পদক্ষেপ নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি আরো জানান যেকোনো ধরনের সহযোগিতা চান আমরা আপনাদের সর্ব ধরনের সহযোগিতা করতে চাই। উক্ত ঘটনার কোন ধরনের মামলা বা অভিযোগ করা হয়নি বলে জানিয়েছেন বটিয়াঘাটা থানা পুলিশের কর্মকর্তা তিনি আমাদেরকে আরো বলেন আমরা কোন লিখিত পাইনায় বা অভিযোগ পাইনি পেলে অবশ্যই খুব দ্রুত ব্যাস্থা গ্রহণ করব। ঘটনার সত্যতা জানার জন্য স্কুলের প্রধান শিক্ষককে ফোন করলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন এবং আমাদেরকে জানান এ ব্যাপারে নির্বাহী কর্মকর্তা ও শিক্ষা কর্মকর্তার সাথে আমার কথা হয়েছে। এদিকে তিনি নিজেই পরবর্তীতে ভিকটিম পরিবারকে কোন ধরনের মামলায় জড়াতে নিষেধ করেছেন ভিকটিমের মা এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন। উক্ত বিষয়টি নিয়ে এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হলেও গত তিনদিন পেরিয়ে গেলেও নেয়া হয়নি কোন ধরনের প্রশাসনিক পদক্ষে। তাহলে কি ধর্ষণকারীর শাস্তি হবে না অবশেষে এ ব্যাপারে ভিকটিমের মা রাজি হয়েছেন মামলা করতে এবার হয়তো অপরাধীকে খুব দ্রুতই আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। এবং এলাকার মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরে আসবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102