সাইফ উল্লাহ, স্টাফ রিপোর্টার:
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সুনামগঞ্জ- ১ (২২৪) আসনের নির্বাচনী এলাকার জন নন্দিত, মাটি ও মানুষের নেতা হাওরাঞ্চলের নিবিদত প্রান, অসহায় মানুষের একমাত্র আস্থা অধ্যাপক ডা. রফিক চৌধুরী আবারও আলোচনায় রয়েছেন। শুক্রবার (২৭ জুন) সকালে বিভিন্ন সুত্রে জানাযায়, ডা. রফিক চৌধুরী জনগণের ভালবাসায় আবারও নির্বাচনে আসবেন, এই জন্য তিনি ৪টি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে নেতা কর্মী ও সাধারণ ভোটারদের সাথে গণ সংযোগ করেন।
তিনি গেল ২০০৮ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ধানের শীর্ষে নির্বাচন করে প্রতিদন্ডীতা করেছিলেন। তারেই পরিপ্রক্ষিতে ধর্মপাশা, মধ্যনগর, তাহিরপুর ও জামালগঞ্জ উপজেলার সাধারণ মানুষের ভালবাসায় আবারও নির্বাচনে আসবেন বলে জানান একাধিক মাধ্যম। তৃণমূলের দাবী ডা. রফিক চৌধুরী আবারও নির্বাচন করবেন। চাষ্টল, হোটেল-রেস্তুরায় এখন আলোচনার ঝড়।
গেল ফ্যাসিবাদী ও ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার বারবার কারা নির্যাতনের শিকার জননেতা অধ্যাপক ডা. রফিক চৌধুরীকে এমপি' হিসেবে দেখতে চান সুনামগঞ্জ ১- আসনের তাহিরপুর,জামালগঞ্জ,ধর্মপাশা ও মধ্যনগর উপজেলার সর্বস্তরের জণগণ।
সাধারণ মানুষের মতমত ভিত্তিতে জানাযায়, ডা. রফিক চৌধুরী সামাজিক, রাজনৈতিক ও গণ যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি তৃণমূল নেতা কর্মীদের অসংখ্য ভালবাসা, দোয়া ও আশির্বাদে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে তার পক্ষে ৪ উপজেলায় দিনরাত প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন কর্মী, ভক্ত-ও শুভাকাঙ্খিরা।
হাজার হাজার নর নারীর ভালোবাসায় সিক্ত হচ্ছেন ডা. রফিক চৌধুরী। আগামী আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ -১ আসনের আপামর জনতার একমাত্র পছন্দের এমপির প্রার্থী, মা- মাটি ও মানুষের নেতা, জননেতা অধ্যাপক ডা. রফিক চৌধুরী।
বিভিন্ন সুত্র মোতাবেক জানাযায়, জনপ্রিয়তার দিক থেকে মাঠ জরিপে অধ্যাপক ডা. রফিক চৌধুরী এগিয়ে রয়েছেন।
ডা. রফিক চৌধুরী এর আন্তরিকতা, মেধা ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞাসহ রাজপথে বলিয়ান নেতৃত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন বিগত ৫০ বছর যাবৎ। সুনামগঞ্জ -১ আসন
কে একটি শক্তিশালী দুর্গ হিসেবে গড়ে তুলেছেন তিনি।
সুনামগঞ্জ-১ আসনের চারটি উপজেলাই বন্যা কবলিত এলাকা।
প্রাকৃতিক দুযোগ হলেই ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে এগিয়ে আসেন ডা. রফিক চৌধুরী।
ওই সময় সুনামগঞ্জ-১ আসনের ৪টি উপজেলাতেই তিনি একজন জনদরদী, সমাজ সেবক, জননেতা নেতার খেতাব পেয়েছিলেন। অধ্যাপক ডা. রফিক চৌধুরী।
তার একমাত্র চিন্তা,চেতনা সমাজের নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে থাকা এবং এলাকার উন্নয়ন করা তার
একমাত্র স্বপ্ন। তিনি নিজস্ব অর্থে নির্মাণ করেন মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ সহ একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্টান।
সুনামগঞ্জ -১ আসনের মানুষের কাছে জননেতা, তিনি একজন নিঃস্বার্থবান এবং ত্যাগী নেতা, রাজনীতির কারণে সরকারী চাকরী ছেড়ে দিয়ে জনসেবায় নিয়োজিত হয়েছেন, বিনামুল্য চক্ষু চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে থাকেন। তিনি একজন উন্নয়নের প্রতিক হিসেবে সুপরিচিত।
ডা. রফিক চৌধুরীকে নিয়ে ৪টি উপজেলার মানুষ স্বপ্ন দেখেন ৭০%। ডা. রফিক চৌধুরী মনোনয়ন পেয়ে এমপি' নির্বাচিত হলে সরকারি সকল বরাদ্দ সাধারণ মানুষের মাঝে সুষম বন্টন নিশ্চিত হবে। সুশাসন বৃদ্ধিপাবে।
উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যাবে ধর্মপাশা, মধ্যনগর, তাহিরপুর ও জামালগঞ্জ উপজেলার রাস্তাঘাট, অবকাঠামো সহ দৃশ্যমান উন্নয়ন।
স্থানীয়দের মতে অধ্যাপক ডা. রফিক চৌধুরী এমপি নির্বাচিত হলে সুনামগঞ্জ-১ আসনে বেকারত্ব, দারিদ্র্য ও দুর্নীতিমুক্ত সহ উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে ৪টি উপজেবাসী।
সুনামগঞ্জ ১-আসনে আগামী নির্বাচনে এমপি প্রার্থী হওয়া প্রসঙ্গে অধ্যাপক ডা. রফিক চৌধুরী বলেন, আমি দীর্ঘদিন থেকে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত আছি। তৃণমুল সহ বিভিন্ন ওয়ার্ড ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের দাবী আমাকে প্রার্থী হওয়া।
সুনামগঞ্জ ১- আসনের ধর্মপাশা, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর ও মধ্যনগর উপজেলার মানুষের অনেক দিনের স্বপ্ন, আশা ও আকাঙ্খা পূরণ করতে চাই। গণ সংযোগ করছি, তবে নির্বাচন করব কিনা, এখনও ভাবীনি। তবে জনগণের সাথে আছি, সাথে থাকব ইনশাআল্লাহ।