শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৪৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ডিমলায় বুড়ি তিস্তা খনন প্রকল্পের বিরুদ্ধে পাঁচ গ্রামের মানুষের মশাল মিছিল মধ্যরাতে গোয়াইনঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কার্যক্রম পরিদর্শনে ইউএনও বাংলার মাটিতে নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের জন্ম হতে দেওয়া যাবে না- নূরুল ইসলাম সাদ্দাম দুর্নীতি বন্ধে তরুণদের শক্তিশালী করতে হবে গোয়াইনঘাটে এনসিপির মতবিনিময় সভায়- ফয়সল আহমদ গণমানুষের স্বার্থরক্ষায় রাজনীতিবিদদের পাশাপাশি লেখকরাও দায়বদ্ধ- মুনীর চৌধুরী সোহেল সাতকানিয়া লোহাগাড়া মানবিক ফাউন্ডেশনের ফ্রি চিকিৎসা সেবা প্রদান জগন্নাথপুরে জামায়াতের গণমিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত কবিতাঃ এই দেশ আমার কবিতাঃ অবুঝ জানানা! সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও বিদেশ যাত্রা সফলের লক্ষ্যে সাংবাদিক জিয়ার উদ্যোগে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল

আ- লীগের নানক–বেপারীর পৃষ্ঠপোষকতা থেকে ইউওডিএ’র অননুমোদিত নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে নতুন রাজনৈতিক সমর্থনের সন্ধানে” মুজিব খান

Coder Boss
  • Update Time : বুধবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
  • ৮ Time View

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:-

UODA- ইউনিভার্সিটির প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ২০২২ সালে সম্পাদিত হস্তান্তর চুক্তির পরও মি. মুজিব এখনো প্রশাসনিক দায়িত্ব বাস্তবে হস্তান্তর করেননি, যার ফলে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাগত অগ্রগতি ও উন্নয়ন ঝুঁকির মুখে পড়েছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার মান মারাত্মকভাবে হ্রাস পেয়েছে।

সংখ্যাগরিষ্ঠ ট্রাস্ট বোর্ডের অভিযোগ, মি. মুজিবের অনিয়মিত নিয়ন্ত্রণের ফলে:

· বর্তমান শিক্ষার্থীদের শিক্ষাগত অগ্রগতি ও স্থায়ী ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠায় বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
· বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান মারাত্মকভাবে অবনতি ঘটেছে
· নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে
· বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে সহযোগিতা চুক্তি স্থগিত রয়েছে
· তহবিল তসরুব ও হিসাব-নিকাশ গোপন করা হচ্ছে
· শিক্ষার্থীর প্রকৃত সংখ্যা ও আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ না করা
· বিশ্ববিদ্যালয়ের মান সম্পূর্ণরূপে হ্রাস পেয়েছে

বোর্ডের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, প্রশাসনিক, কার্যক্রমিক এবং অপারেশনাল ক্ষমতার কাগজপত্র হস্তান্তর সম্পন্ন হলেও শারীরিকভাবে দায়িত্ব হস্তান্তরের প্রক্রিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে বিলম্বিত করা হচ্ছে। তাদের অভিযোগ, মি. মুজিব বিভিন্ন কৌশল ও অজুহাত দেখিয়ে পুরো প্রক্রিয়াকে দীর্ঘায়িত করছেন।

সংখ্যাগরিষ্ঠ বোর্ড আরও অভিযোগ করেছে যে মি. মুজিব ট্রাস্ট বোর্ডের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের কাছ থেকে অর্থ নিয়ে নিজস্ব কাজে ব্যবহার করেছেন। এ সংক্রান্ত একটি মামলা বর্তমানে দুদকের সাথে বিচারাধীন রয়েছে।

বোর্ডের দাবি, “নানক ও বাহাদুর বেপারী পূর্ববর্তী স্বৈরাচারী সরকারের অত্যন্ত প্রভাবশালী ব্যক্তি ছিলেন, এবং মি. মুজিব তাঁদের প্রভাব নিজের সুবিধার্থে ব্যবহার করছেন।”

সংখ্যাগরিষ্ঠ বোর্ডের আরও অভিযোগ, মি. মুজিব ও তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল নিয়মিতভাবে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর অভিযোগ তুলে হস্তান্তর প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত করছেন। এর ফলে নতুন প্রশাসন তাদের পরিকল্পিত শাসন কাঠামো, একাডেমিক উন্নয়ন এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়ন করতে পারছে না।

অন্যদিকে, বোর্ড জানিয়েছে, বিষয়টি সমাধানে তারা আইনি, প্রশাসনিক এবং গণমাধ্যমভিত্তিক সব ধরনের পদক্ষেপ নেবে।

এ বিষয়ে সংখ্যালঘু বোর্ড বা মি. মুজিবের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

ট্রাস্ট বোর্ড সম্পর্কে

সংখ্যাগরিষ্ঠ ট্রাস্ট বোর্ড একটি বিশ্বস্বীকৃত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের অংশ। তারা দাবি করে, প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক শিক্ষা খাতের শীর্ষ সারির মান বজায় রেখে সুশাসন ও স্বচ্ছতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2025 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102