খুলনা অফিস:-
ঝালকাঠি সদর উপজেলার ৫নং কীর্ত্তিপাশার ৩নং ওয়ার্ডের খাজুরা প্রাইমারি স্কুলের পূর্ব পাড় ডাকুয়া বাড়ির পূর্ব পাশে বীরশ্রেষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধা ধীরেন্দ্রনাথ হালদার (কেশব) তিনি দীর্ঘদিন অসুস্থতায় ভুগছিলেন। হঠাৎ ২০শে এপ্রিল ২০২৫তারিখ রবিবার রাত ১১:২০মিনিটের সময় নিজ বাড়িতে মায়াজাল ছিন্ন করে না ফেরার দেশে চলে গেছেন। তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তাই ২১শে এপ্রিল সকালে কীর্ত্তিপাশা থানা থেকে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা এসে জাতীয় পতাকায় ডেকে দিয়ে বীরমুক্তিযোদ্ধাকে রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শন করে পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানায়। পরে এলাকার সবাই এবং আত্মীয়-স্বজনরা সৎকার করেন।তার ৩টি সন্তান। স্ত্রী সন্তোষী হালদার এর কাছে রেখে চির বিদায় নিয়েছেন। তার রেখে যাওয়া ছেলে মেয়ে সবার আলাদা আলাদা সংসার হয়েছে।অসংখ্য নাতি নাতনি রয়েছেন।তার বিদেহী আত্মার মোক্ষ প্রাপ্তির কামনা করছি। ওঁ দিব্যান্ লোকান্ স গচ্ছতু।তিনি যেন স্বর্গবাসী হন। তার রেখে যাওয়া পরিবারের সকল সদস্যের সুস্থতা কামনা করবেন আপনারা।প্রয়াতঃ শ্রী ধীরেন্দ্রনাথ হালদার (কেশব),পিতা স্বর্গীয়ঃশরৎচন্দ্র হালদার,মাতা স্বর্গীয়ঃ কুমোদিনী হালদার,জন্ম ১০ই মে ১৯৫২,মৃত্যু ২০শে এপ্রিল ২০২৫ইং সময় ও বারঃসকাল ১১:২০মিনিট,রবিবার, মৃত্যু কালীন সময় তার বয়স ছিলো ৭২বছর ১১ মাস ১০দিনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে।প্রয়াতঃকেশব হালদারের সহধর্মিনী সন্তোষী হালদার যেন রেখে যাওয়া পরিবারের সদস্যদের অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারেন। তার বড় ছেলে সনাতন হালদার কৃষক,ছোট ছেলে দিলীপ হালদার উপজেলা কর্মকর্তা, ১জন মেয়ে (মেঝ) নমিতা হালদার এবং তাদের পরিজন সবাই যেন এই শোক কাটিয়ে সুন্দর ভাবে জীবনযাপন করতে পারেন।আপনারা সবাই শোকার্ত পরিবারের জন্য শুভকামনা করবেন।আমরা তার বিদেহি আত্মার শান্তি কামনা করছি। তার মৃত্যুতে গ্রামের সবাই শোক প্রকাশ করেন।এই শোক বার্তাটি চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাসের ফেসবুক ওয়ালে পোস্ট করেন। পোস্টটি দেখেছি চিত্র শিল্পী মিলন বিশ্বাসের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন তিনি সম্পর্কে তার দাদা হন।
চিত্রশিল্পী বলেন আমি খুলনা থাকি তাই সঙ্গে সঙ্গে তথ্য পাইনা গ্রাম থেকে কারো সহযোগিতা নিয়ে শোকবার্তা প্রকাশ করতে হয় আজকে এই শোক বার্তাটি প্রকাশ করতে
সহযোগিতা করেন খাজুরার নয়ন দেউরী।
আরো বলে আমার গ্রামের প্রিয় মানুষগুলো এমন করে চলে যায় শেষ দেখাটা দেখতে পারিনা। তিনি আমার সম্পর্কে দাদা হতেন। তার ব্যথিত হৃদয় থেকে লেখেন দাদা ভালো থাকবেন আমাদের আর্শীবাদ করবেন আমরা গ্রামবাসী যেন আপনাকে মনে রাখি। আপনি দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন আপনার অবদান চিরদিন সবার উপরে থাকবে এমন প্রত্যাশা করেন।