ফিলিস্তিনের কান্না
রক্তে ভেজা সেই মাটি, ফিলিস্তিনের বুক, আকাশজুড়ে বারুদ গন্ধ, চারপাশ জুড়ে শূন্য সুখ।
শিশু যারা হাঁটতে শেখে, আজ তারা কেবল মৃত, নিরপরাধ সে চোখজোড়া আজ ব্যথারই সাক্ষ্যপত্র। মায়ের কোলে ছিন্ন দেহ, কাঁদে দুনিয়া চুপ, মানবতার চিহ্ন খুঁজে পাই না কোথাও রূপ।
নারীর গায়ে আগুন জ্বলে, কে দেয় তাতে ধোঁয়া?বিচার যারা করবে বলে, তারাই এখন স্রোতা। ভাঙা বাড়ি, পুড়ে ছবি, নিভে গেছে আলো, জীবনের সব গল্প যেন একটুখানি ছালো।
ফিলিস্তিনের চিৎকারে ধরণী যদি কাঁপে, তবু কেন এই পৃথিবী তার পাশে এসে না দাঁপে?
শান্তির নামে যুদ্ধ হয়, সত্যর চেয়ে মিথ্যে জয়, হাসি হারায় শিশুর মুখে, চোখে শুধু ভয়।
পৃথিবী আজ কেমন নীরব, কেমন নির্দয়, মানবতার কণ্ঠস্বর কি মরে গেছে কয়?
লালমনিরহাট
তিস্তার ঢেউয়ের সুরে, গানে ভরে মন, বৈচিত্র্যে সাজে লালমনিরহাটের ভূমি নিরন্তর। তিস্তা ব্যারেজের পানে, নীলা আকাশে ছায়া, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেন, আঁকা এক ছবি নয়, সায়া।
হাতিবান্ধার গ্রামে, নদী ও মাঠের মাঝে, সবুজের সুরভী ভাসে, শান্তি দেয় তাজে। সিঙ্গিমারি শিমুলবাড়ী, শিমুল গাছের তলে, মন ভরে ওঠে ভালোবাসায়, সবুজের ছলে।
কালীগঞ্জের পথে পথে, ঐতিহ্যের ছোঁয়া, গানের ঢেউ, বাতাসে বাজে, সুরে থাকে খোঁয়া। রামধনু বাজারের গলি, গন্ধে ভরে যায় বাতাস, হৃদয় নাচে, আনন্দে ভরা, এই নস্টালজিক বাস।