লেখকঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম বাবা তার বিসিএস পরীক্ষা রত কন্যাকে নিয়ে ঢাকা শহরে ছুটে এসেছেন, কারন তার মেয়েকে বেড়ানোর কথা বলে জামাই বাবাজী শ্বশুর বাড়ী রেখে এসেছেন! আসার আগে
শেখ সাইফুল ইসলাম কবির মানুষের সম্পর্কের ভিত্তি গড়ে ওঠে বিশ্বাসের ওপর। পরিবার, বন্ধুত্ব, প্রেম কিংবা সাধারণ সহানুভূতির বন্ধন—সবকিছুই দাঁড়িয়ে থাকে এক অদৃশ্য কিন্তু দৃঢ় মেরুদণ্ডের ওপর, যার নাম বিশ্বাস।
শেখ সাইফুল ইসলাম কবির “সাংবাদিকতা শুধু পেশা নয়, এটি দায়িত্ব, নৈতিকতা ও সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার” — এই দর্শনেই বিশ্বাসী মোরেলগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এইচএম শহিদুল ইসলাম। সত্য ও ন্যায়ের
লেখকঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম একজন কম্পিউটার অপারেটর, একজন অটোক্যাড অপারেটর, একজন পিএস, তিন জন সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল, ম্যাক, ইলেকট্রনিকস), সুপারভাইজার ফোরম্যান, টেকনিসিয়ান, ইলেকট্রিসিয়ান নিয়ে মোটামুটি অফিস সেট! তারপর ও
লেখকঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম সন্তান কার, মায়ের না বাবার? সন্তান কর্তব্য করার সময় উভয়ের কিন্ত মা-বাবা ঝগড়া করে পরীক্ষা করুন, সন্তান মায়ের। নবী করীম সঃ বলেছেন, “মা ১ম, ২য়,
শেখ সাইফুল ইসলাম কবির সাংবাদিকতা এক মহান পেশা, যেখানে সত্য, সাহস ও ন্যায়ের জন্য কলম চালাতে হয়। এই কঠিন পথে চলতে গিয়ে আমার জীবনে যিনি ছিলেন সবচেয়ে বড় প্রেরণা,
শেখ সাইফুল ইসলাম কবির মানুষের জীবন আজ এক অদ্ভুত দোলাচলে দুলছে। আমরা জানি না আগামীকাল আমরা বেঁচে থাকব কি না, অথচ আমাদের চিন্তা—‘কাল কাকে ঠকানো যাবে’, ‘কীভাবে একটু বেশি
লেখকঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আমার বাবা দাদা ছিলেন ভারতীয়, আমার জন্ম পাকিস্তান! আমি অষ্টম শ্রেনী পর্যন্ত উর্দু পড়েছি! আমার মাতৃভাষা ছিলো বাংলা! আমি দৈব চক্রে বাংলাদেশের চাকুরী ফেলে মধ্য
এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত ২৫ আগস্ট ৭ দফা প্রস্তাব দিয়েছেন। কক্সবাজারের উখিয়ার ইনানীতে অবস্থিত হোটেল বে ওয়াচে
শেখ সাইফুল ইসলাম কবির বাংলাদেশের গণমাধ্যম জগতে মফস্বল সাংবাদিকরা একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের খবর, সমস্যাবলী, উন্নয়ন, দুর্নীতি কিংবা সামাজিক পরিবর্তনের চিত্র যাঁরা সামনে আনেন—তাঁরা অনেকেই মফস্বলের সাংবাদিক।
