জহিরুল ইসলাম ইসহাকী =============== ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ইতিহাসের এক অনন্য দিন, যেদিন মাতৃভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রক্ত ঝরিয়েছিল বাঙালি জাতি। বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য যে সংগ্রাম হয়েছিল,
লেখক: অথই নূরুল আমিন ================ আজকে কয়েক মাস অতিবাহিত হতে চলল। বতর্মান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আছে। কিন্তু জনগণের কল্যাণে কাজের তেমন অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। শিক্ষা উপদেষ্টা পাঠ্যপুস্তক দিতে ব্যর্থ
জহিরুল ইসলাম ইসহাকী ফেব্রুয়ারি মাস এলেই বাঙালির হৃদয়ে এক গভীর অনুভূতি জাগ্রত হয়। কারণ এই মাস শুধু ক্যালেন্ডারের একটি সময় নয়, এটি আমাদের ভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য আত্মত্যাগের স্মারক, জাতীয়
জহিরুল ইসলাম ইসহাকী বিশ্ব ইজতেমা—এটি কোনো সাধারণ সমাবেশ নয়, বরং এটি ঈমানের এক বিশাল দরবার, যেখানে মানুষ আল্লাহর ভালোবাসা ও ক্ষমা লাভের জন্য ছুটে আসে। লাখো মানুষ একত্রিত হয়, কেবলমাত্র
জহিরুল ইসলাম ইসহাকী বিদ্যার্জন মানব জীবনের শ্রেষ্ঠ সাধনা। সে সাধনার শীর্ষ পরীক্ষা হলো বোর্ড পরীক্ষা, যেখানে শিক্ষার্থীরা নিজেদের মেধা, শ্রম ও অধ্যবসায়ের ফসল ঘরে তুলতে চায়। পরীক্ষার দিন যতই ঘনিয়ে
লেখকঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। পৃথিবী সৃষ্টির থেকে আজ অবধি প্রচুর নিষ্ঠুর শাসক এসেছেন যুগে যুগে যাদের হাতে হত্যা হয়েছে লাখ লাখ মানুষ এমন কি কোটি কোটি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে!দক্ষল
লেখকঃ ইঞ্জিঃ সিরাজুল ইসলাম। আর বিমান জাহাজ নয়, আন্তঃমহাদেশীয় ট্রেন যাতায়াত সুবিধা শুরু হলো! এশিয়া থেকে ইউরোপ যাবেন আরামদায়ক ট্রেনে চড়ে শুয়ে বসে ঘুমিয়ে প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে দেখতে! আধুনিক এই
লেখকঃ জহিরুল ইসলাম ইসহাকী ==================== মানুষ জন্মগতভাবেই স্বাধীনচেতা, ন্যায়ের পূজারি এবং সত্যের অনুসারী। কিন্তু ইতিহাস সাক্ষী, যখন কোনো সমাজে অবিচার, দুর্নীতি, স্বৈরাচার ও অন্ধকারের আধিপত্য বিস্তার করে, তখন মানবতার বিকাশ
মোঃ আহসান কবির রিজওয়ান পড়ালেখায় যে মানুষকে মহাত্ব করে তুলে এমনটা না, পড়ালেখা একটি টর্চ লাইটের ন্যায়। আজকে তুফানের একটি গল্প শুনাব যেখানে লুকিয়ে রয়েছে প্রেম-প্রতিবাদ, নাম তুফান হলেও চোখের
লেখকঃ- জহিরুল ইসলাম ইসহাকী ক্ষমতা এক স্রোতস্বিনী নদীর মতো, প্রবাহিত হয় এক দিক থেকে আরেক দিকে, এক হাত থেকে অন্য হাতে। আজ যে ব্যক্তি সিংহাসনের চূড়ায়, কাল সে ধুলোর সাথে