মোঃ আহ্সান কবির রিজওয়ান ছেলেটা বাটুল নিয়ে ছুটছে কোথা! পাখি ধরাকে কেন খেলা মনে করছে, সে কি হৃদয়হীন? বুঝতে পারছে না পাখি আঘাত পাবে। শসানের ওখানে একা একা ছাগল চড়াচ্ছে
কলমেঃ কাকলি বিশ্বাস। সুবীর ব্যাংকে চাকরি করে আর ওর স্ত্রী কঙ্কনা একটি প্রাইমারি স্কুলে শিক্ষকতা করে। ওদের সংসারের এদের একমাত্র পুত্র সোনু আর ওদের ৭০ বছরের বাবা আছেন , আর
সুজন মাহামুদ: ২৮ ডিসেম্বর’২৪ রোজ শনিবার সকাল ১০:০০ ঘটিকার সময় রাথুরা খেলার মাঠে রাথুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সহকারি শিক্ষক মো: আক্কাস আলীর সভাপতিত্বে প্রতিভা প্রি-ক্যাডেট স্কুলের প্রধান শিক্ষক নুর
লেখিকা: ফারজানা ফাউজিয়া মুগ্ধতা অষ্টম শ্রেণিতে পড়া লিসা স্কুলে যেয়ে তার শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করার সময় শুনতে পেল, তার সহপাঠী প্রিয়াশা মোহনাকে বলছে, ” আরে লিসা তো একটা অটিস্টিক। দেখিস না,
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন ============= কর্মসূত্রে সিলেটে বনবাস হলো আমার। স্ত্রী, ছেলে-মেয়ে ঢাকায়। মাসে একবার দু’বার তাদের সাথে দেখা হয়। ডিজিটাল যুগ বিধায় প্রতিদিন ভিডিও অডিও কলে কথা হয়। কিন্তু একাকীত্ব
ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ ==================== প্রতিটি ভ্রমণই যেন এক নতুন গল্পের সূচনা। ২০২২ সালের মাঝামাঝি, আমি যখন সিঙ্গাপুরে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলাম, তখনই বুঝতে পারছিলাম যে এই ভ্রমণটি আমার জীবনে
বসন্তের মিঠেকড়া বিকেলের রোদ,ঝলমল করছে বৃক্ষের কচি সবুজ পাতায়।পাতাগুলো এখনো পূর্ণতা পায়নি। রঙগুলো দারুণ সুশোভিত। আম্র মুকুলের ছোট ছোট আমের গুটি চেয়ে আছে গোধূলির আলোয়। দেখতে দেখতেই সেগুলো বড় হয়ে
কলমে:- মায়া পারভীন ============== আধবোঁজা চোখে পৃথিবীর সকল কর্মব্যস্ততা হতে যখন পরিত্রাণ মেলে, তখন ঘোর অন্ধকার অনুভূত হয়, যেন পৃথিবীর বুকে নিথর একটা দেহ। মনে হয় যেন শূন্য লোকের কোমল
ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ ঢাকার ব্যস্ত শহরের এক কোণে অবস্থিত ছিল “রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ।” এখানেই পড়াশোনা করত আরাফাত আর রূপা। আরাফাত ছিল একদম সাধারণ এক তরুণ—চশমা পরা, বইয়ের
গল্পাকার: প্রিয়াংকা নিয়োগী, কোচবিহার,ভারত বাস্তব সবকিছু। অর্থাৎ বাস্তবে যা ঘটে তা সবই নিজেকে সামলাতে হয়।তেমনি মিলির জীবনেও তাই। ছোটো বেলায় দেখেছিলো কাউকে ভর উঠতে।সেই থেকে নিজের মধ্যেও গেঁথে গিয়েছিলো তাঁরও