কলমে: কনক কুমার প্রামানিক সন্ধ্যা নামতেই মফস্বল শহরের সরু গলি রাস্তাগুলো খুব সুনসান হয়ে পড়ে। ইদানিং তো আরো বেশী। শহরের সব জায়গায় আগের তুলনায় চুরি-ছিনতাই বেড়েছে। প্রয়োজন ছাড়া এসব
কলমেঃ এম আলী হুসাইন ঈদ চলে গেছে। এই ঈদ আর আমাদের জীবনে বা কারো জীবনে আসবে না। যা অনেক দূর, অতীত কে তো আর কাছে বলা যায় না, অতীত দূরে
কলমেঃ মুবাশ্বেরা করিম অনন্যা হৃদয় কে ক্ষত করে দেয়া সৌন্দর্য নিয়ে সন্ধ্যা নামল। সেই ক্ষত অজানা কৌতূহলের ডাল পালা মেলে ধরল মনের গহীনে। মাগরিবের নামাযের পর জীবনের ভাবনা ভাবতে ভাবতে
কলমেঃ তুষার আহমেদ ================ শহরটা যেন কংক্রিটের পাথরে গড়া এক বিশাল জঙ্গল। প্রতিটা সকালে এখানে সূর্য ওঠে, কিন্তু তার আলো যেন ধোঁয়া আর ধুলোয় ঢাকা পড়ে যায়। আনাচে-কানাচে হাজারো মুখ,
কলমেঃ মুবাশ্বেরা করিম অনন্যা। নীতির ভার্সিটিতে আজকে ক্লাস না থাকায় বেলা করে উঠল। সময় যেন আর যায়না। প্রতিদিনের মতো পরোটা আর ডাল দিয়ে নাস্তা করল।বাহির দেখতে ইচ্ছা হলেও কখনো বারান্দার
কলমেঃ মুবাশ্বেরা করিম। এক প্রশান্তির ভোরবেলায় বারান্দায় দাঁড়িয়েছিল মিনু। নজর পড়ল চমৎকার শিশিরের ছোঁয়ায় অনেক বেশি প্রাণবন্ত গাঁদার সারির দিকে। হঠাৎ মনে হল বাগানের গাঁদাগুলোর দিকে তাকিয়ে যুগের পর যুগ
আজিজুল হাকিম, মুর্শিদাবাদ, ভারত: বাইকটি রাস্তা ধরে যেতে যেতে একটি বারের সামনে গিয়ে দাঁড়াল। লালন বাইক থেকে নামল। তারপর চাবি তুলে আঙ্গুলে নাচাতে নাচাতে কিছুটা হেলতে দুলতে ও বারের ভেতর
কলমে: মুরাদ হাসান এক ছিল আলৌকিক রাজ্য, যা ছিল মানুষের লোকালয় হতে বহু দূরে, এক গভীর রহস্যময় বনের মাঝে। সে রাজ্যের ছিল এক বিশেষত্ব—সেখানে পশুপাখিরা মানুষের সঙ্গে কথা বলতে পারত!
কলমেঃ রওশন রোজী ============= তরী কিছু টা অন্য মনস্ক হয়ে বসেছিল ট্রেনের কামড়ায়। মনে তার ছিল অজস্র চিন্তা প্রথম শ্বশুর বাড়ি যাওয়া। ও বাড়ি র লোক গুলো কেমন হবে। তাদের
কলমে: মুবাশ্বেরা করিম অনন্যা। এক তলা বাড়িতে মা বাবার সাথে তিন বোনের বাস। ঘরের আসবাব সাধারণ হলেও ঘরের মধ্যে এক তুলনাহীন সৌন্দর্য বিরাজমান। বাড়ির নাম আনন্দ মহল। এই নাম দেয়ার