কলমে: প্রভাষক জাহিদ হাসান আজকের এই দিনে মায়ের কথা বেশি মনে পড়ে, অশ্রুসিক্ত দু’নয়ন স্মৃতিগুলো কাঁদায় মোরে। এই দুনিয়ায় মা-ই ছিলেন আমার সবচেয়ে আপনজন, মা হারানোর বেদনায় ক্ষতবিক্ষত আমার মন।
মন বিলাসি অভিমানে অভিযোগে মন তবু স্বপ্ন বিলাসী হিয়ার দুয়ারে ছেলেমানুষী তবু অভিলাষী, ভুবন ভুলানো হাসি তে যারে লাগে ভালো কখনো কখনো স্বপ্নরা জমাট বাঁধে পায়না আলো। হয়তো ভুলে
কলমেঃ মোঃ রুহুল আমিন মুসলিমগণে আযান হলে মসজিদ পানে যায়, নামাজ পড়ে মহান প্রভুর নৈকট্যলাভ চায়। মসজিদ হলো স্বর্গের উদ্যান ইবাদতের ক্ষণ, আযান হলে নামাজ পড়তে চলে মুসলিমগণ। দিনেই রাতে
কলমেঃ মাহবুবা পারভীন আয় দুটো কথা কই, বয় এইখানে– যদিও এসব কথা সকলেই জানে। যানজটে পড়ে মানুষ হেনস্তার স্বীকার, কারো নেই ভ্রুক্ষেপ! মানুষ করছে বিকার! নিভৃতের সুখ দুঃখ নিত্য জলাঞ্জলি!
কলমেঃ রেশম লতা রক্তহীন যুদ্ধ কি কোথাও নেই! কবরও একসময় হাঁটে যহন বর্ষার মেঘ কাঁচপুর হয়ে দীঘলতলা যায় সেখানে জমে উঠে মামতো গোষ্ঠীর আড্ডা হেঁশেলখানার রন্ধনশিল্প ধাক্কা দেয় নাকে গেরানশক্তিরা
চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাস ভালোবাসতে কাছে আসা লাগে না, দূর থেকেও জ্বলে প্রেমের দীপ্তি। একতরফা হলেও প্রেম হয় সৎ, নেই কোনো স্বার্থের ন্যূনতা নীতি। চাই না আমি কিছুই তোমার, নেই কোনো
মাওঃ কাজী মোঃ জিয়াউল হক স্বাধীন করে কি আর হল নেই স্বাধীনের স্বাদ সব খানেতে পাতা আছে গরিব মারার ফাঁদ নেতার নামে চাঁদাবাজি গায়ের জোরে দাপট। নজির বিহীন এ কর্মে পাতি
কলমেঃ মোঃ রিয়াজ মিয়া পাঁপড়ি ভরা মাঠের কোণে, বসেছে আজ মেলা। সবার চোখে রঙিন স্বপ্ন, হাসির ঝরনাধারা। ঢাকের তালে বাজে বাঁশি, নাগরদোলা ঘোরে। মা’র হাত ধরে খোকা হাঁটে, চোখ
আবদুল্লাহ আল মামুন ভোরের আলো ফোটার আগেই, আঙুলে জ্বলে এক টুকরো বিষ, মনে করি—বন্ধু সে আমার, আসলে সে নিঃশব্দে চুরি করে নিঃশ্বাস। ধোঁয়ার মোড়কে লুকানো ব্যথা, চোখে নয়, জমে বুকের
চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাস অতি সুন্দরী যদি কেহ হয় অপরূপা বলে তাকে উপাধি দেয়। অনিন্দ্য সুন্দরী যদি কেহ হয় তার পিছে তাকিয়ে কতো পুরুষ রয়। রূপসী যে হয় তার একটু নীরব