কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আমায় কেউ বোঝে না কেউ জানেনা মনের যাতনা, চল্লিশোর্ধ্ব ব’লে কি আমি মরে গেছি এ বয়স টায় মরে গেলেও পচেনা, সবার কাছে অচেনা! আমি আজ
লেখক: শেখ সাইফুল ইসলাম কবির নারী তুমি তুমি হৃদয়ের মধুর গান, অন্ধকারে আলো, আশা সবার মান। জন্ম দিয়ে জীবন, করো সংসার সাজাও, তোমার স্নেহে বাঁধা সারা পৃথিবী মায়া। শক্তির
কামরুন নেসা লাভলী বাবা, আমার জম্ম লগ্নে আমার কানে আজানের সুমধুর ধ্বনি পৌঁছেছিল কিনা আমি জানিনা, সেদিন তুমি, আমায় কোলে নিয়ে কপালে চুমু দিয়ে আর্শিবাদ করে ছিলে কিনা? খুব
জেগে উঠো বাংলাদেশ জেগে উঠো বাংলাদেশ, হাল ধরার এখনি সময়। ওরা হলো ভিন দেশি তবে, এই বাংলার কেউ নয়। এই বাংলা আমার তোমার, এই বাংলা সবার। এই বাংলা নিয়ে
কলমেঃ আনোয়ারা খানম আপন যুক্তিতে সবাই অটল কেউ মানে না হার, রাজনীতির এ বেহাল দশা চলবে কত আর? শিক্ষা, সমাজ, অর্থনীতি ভেঙ্গে চুরমার, সুদ-ঘুষ, দূর্ণীতি,চাঁদাবাজি আহারে বাহার! রাজনীতির কোর্তা যদি
তুমিই পারবে দিবানিশি ভাবো যারে সে গেছে তোমাকে ভুলে কেন ভাবো তারে? রাখো হৃদয়ে~ নতুন করে শুরু করো; প্রেরণা রাখো মনে! সংশয়ে সংকুচিত না হয়ে শুরু করে সাজিয়ে গুছিয়ে
মা জননীর সেবা মা মাথায় হাত বুলালে, কি যে পরশ লাগে। মায়ের হাতের পরশ আমার, হৃদয়ে স্বপ্ন জাগে। মা জননী হাত বুলিয়ে, আদর সোহাগ করে। মায়ের আদর আমার দারুণ
মোঃ রহমত আলী একটু জানতে বাকি ছিল, যা জানা হয়ে গেলো। একটু দেখতে বাকি ছিল যা”ও দেখা হয়ে গেলো। একটু চিনতে বাকি ছিল, তা”ও চেনা হয়ে গেলো। একটু
রোকশানা খানম লিপি কবিতা লেখার হাত আমার পুড়ে গেছে, কলমে ঝরছে আমার শিশুর রক্ত, জগদ্দল পাথরের মত বুকে জমাট বেঁধেছে স্বজন হারার ব্যথা,আমি করিতে পারিনা ব্যক্ত। কত আদরের শিশুরা
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আমি যেদিন যাবো মরে যাবো এ সুন্দর ধরা ছেড়ে, সেইদিন সে আসবে ঘরে দেখবে কফিন বিলাপ করে, “বকুল” তুমি বিলাইও সুঘ্রাণ আসলো না সে থাকতে