কলমেঃ মিমহা নাছরিন ইপা। ইসলামের পথে, আমরা হাঁটবো, আল্লাহর পথে, সব বাধা কাটবো। যখন অন্যায় ছড়ায়, আমরা জেগে উঠি, সত্যের দীপ জ্বালিয়ে, অন্ধকার কাটাবো। নবীর আদর্শে, আমরা চলবো, শান্তির বার্তা,
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। হারজিতের খেলা জীবনের পদে পদে এ যেন এক মিথ্যে কুহক, বিনিদ্র রজনী কাটে অশ্রু গড়ায় ফোঁটা ফোঁটা একা খোঁজে জোড়, কেঁদে মরে সন্ত্রস্ত ডাহুক! কে আছো
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। যে কোন সময় মৃত্যুর শীতল হাত ছুতে পারে কাল, মহাকালের অমোঘ অনিবার্য নিয়ম যূগযূগ ধরে! কার সাধ্যি অস্বীকার করে, তবু মানুষ পাপে ডুবে মরে নিরব
গিন্নীর বায়না গাঁয়ের ক্ষেতে ধান ফলেছে কৃষক খুশি ভারি, কর্তার কাছে বায়না ধরি কিনে দাও না শাড়ি। লাল পেড়ে রঙ ঝিলমিল সুতা চোখে ধরে ধাঁধা, ফর্সা গায়ে মানাবে বেশ লোকে
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন ভালোবাসলাম অযুত নিযুত মনপ্রাণ দিয়া, যখন যেথায় থাকি বন্ধু জপে তোমায় হিয়া। কেনো এমন হয় বলো বুঝলাম না আজও, ভাবতে তো চাই না তবুও কেঁদে জড়ো জড়ো।
কলমেঃ নাজমুল তারেক তুষার (কবিতার কৃষক) এক হাতে হ্যারিকেন আরেক হাতে হুক্কা নস্টালজিক সুখ উপভোগ করলুম পাক্কা। রেডিও, ধামা, হ্যাজাকলাইট, আরও কতো কি জগ, মগ, ঘটি, বদনা, চামচ
কলমে: এম এ লতিফ যে তুমি পরিয়ে দিলে ফুলের কলি একে একে শুকিয়ে যায় অভিমানী ফুলগুলি, শুন্য হৃদয় করে হাহাকার তীর ভাঙা নদীর ঢেউ এর মতো ভেঙে দেয় হৃদয় দুঃখের
কলমেঃ কামরুন নেসা লাভলী বাবা, আমার জম্ম লগ্নে আমার কানে আজানের সুমধুর ধ্বনি পৌঁছেছিল কিনা আমি জানিনা, সেদিন তুমি, আমায় কোলে নিয়ে কপালে চুমু দিয়ে আর্শিবাদ করে ছিলে কিনা? খুব
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা, লালমনিরহাট। সাতচল্লিশ হতে একাত্তর সাল, তেইশটি বছর ধরে। পাক- শাসকেরা বাঙালির উপর, নানা অত্যাচার করে। শিক্ষা স্বাস্থ্য খাদ্য বস্ত্র আরও বাসস্থান, সবগুলো থেকে বাঙালি
চা হবে বাবা? চা হবে বাবা? বলিয়া এক ভিখারি ফিরছে দোকান দোকান। হঠাৎ আমার নজর পড়িল অসহায় ভিখারির মুখখান। জীর্নসীর্ন মুখের বরন চোখখানি গেছে তলিয়ে পুরনো কাপরের সাথে দেহের হয়েছে