কলমেঃ রওশন রোজী দুষ্ট চক্রের কালো ছায়া, ছড়ায় বিষের জাল, ভুলিয়ে ভালিয়ে মিষ্টি কথায়, কাড়ে সব্বার মাল। আঁকে নানা ছকের ছবি, গোপনেতে বসে, মানুষের দুর্বলতাকে পুঁজি করে হাসে। নকল হাসির
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম একটা কোকিল বুকের মাঝে কুহু কুউহু ডাকে! একটা কোকিল শিস দিয়ে যায় শ্বাস প্রশ্বাসের ফাকে ! একটা চড়ুই ফুরুৎ ফুরুৎ বুকে আসা-যাওয়া, একটা বাবুই বুনে
মাঠে কান্না ঘাটে কান্না মাঠে কান্না ঘাটে কান্না, কান্না বন পাহাড়ে। ঘরে বাইরে এতো কান্না, শুনো কি তা আহারে! হাট বাজারে ভাইয়ের কান্না, পাঠশালাতে শিশুর কান্না। ক্ষেত খামারে কৃষকের
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আমার নিত্যদিনের জীবন সংগ্রামের নির্মম বাস্তবতা তোমাদের উচ্চবিত্তের মত নাই কোন আদিখ্যেতা, ছাতা বিহীন শ্রাবনের বৃষ্টিতে ভিজে অফিসে যাওয়া তোমার মত মার্সিডিজ নিয়ে দাড়িয়ে থাকা
কলমেঃ রওশন রোজী সেদিন আকাশ ভেঙে নেমেছিল শ্রাবণের ধারা, খেলায় মত্ত ছিল কিছু নিষ্পাপ ছেলে-মেয়ে, কেউ ছিল অপেক্ষায়, ছুটির ঘণ্টা বাজবে বলে, কেউ গুনছিল প্রহর, বাড়ি ফেরার আশায়। ভেজা মাঠের
কলমেঃ রাজাকুন্নাহার সুমী আধো মেঘ, আধো চাঁদনী রাতে পাটুলি ঘাট হতে বেরুলাম নৌকা ভ্রমণে ভয় আমার প্রতি ক্ষণে ক্ষণে … জীবনে যদিও অনেক বার করেছি নৌকা ভ্রমণ, এমন করে কখনো
উচিত কথার ভাত নাই মনের মধ্যে কত কথা জমা বলতে পারিনা ভয়ে, উচিত কথা বললে আবার কেউ নেই না সয়ে। তেল মা-রা লোকজন গুলো সমাজের বড় চেয়ারে, জীবন তাদের
কলমেঃ আনোয়ারা খানম আমিতো দেখেছি পলক ফেলার আগেই বোদলে যায়, চেনা পৃথিবী, অচেনাচ রূপে, অস্পর্শ,অকল্পনীয়,সে ছবি কোন ভাবেই মেলানো যায না আগের রূপে! তবুও দিন বদলের পালায় অসীম ধৈর্যে হৃদয়খানি
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম বিশ্ব কবি “রবি” ! সবাই তোমার “নোবেল” দেখে আমি দেখি দূঃখ, সারাজীবন কষ্ট পেলে পেলে নাতো সুখ ! মা ‘সারদা’ চলে গেলেন তোমায় রেখে
কলমেঃ শাহনাজ পারুল খেয়ালি বিধাতা.. তোমার হাতেই তো আমার জীবন চক্র নাটাই হাতে নিয়ে বসে আছো আমাকে এই নশ্বর পৃথিবীতে ছেড়ে দিয়ে! আমি তো বড় ক্লান্ত