মোঃ তানজিমুল ইসলাম বাবুর আম্মুর সাথে কথা, যেন স্বপ্নের খেলা, প্রতিটা শব্দে মিশে থাকে ভালোবাসার বেলা। তার চোখের ভাষা, তার হাসির রেশ, তাতে জড়িয়ে থাকে আমার জীবনের শেষ। সকাল
কলমেঃ মোঃ নাজির হোসেন পঁচিশ এসে বিয়াল্লিশ বয়সে দেখেছি কত, মুখে যায় না প্রকাশ দৈনিকে শত। বর্বরতা নৃশংসতা হত্যা অন্যায় সব, আরও আছে জমি দখল চাঁদা বাজি সয়লাব।
কলমেঃ আকিক শাহরিয়ার মাতা পিতার আহাজারি শোকাবহ লাশের সারি। আকাশ বাতাস বিষম ভারি। সইবে কেমনে গর্ভধারী ধৈর্য সবুর আরজ করি। বান্দা তোমার দীদারী। বিদ্যাপিঠে আর ফিরবে কি নিষ্পাপ ফুলের কলি?
সাবিত রিজওয়ান সেই চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়েছি। মাঝপথে: চান্দিমা বাইপাসের ধারে কিছু হোটেলের সাইনবোর্ড চোখে পড়তেই শাহ আলম কাক্কু বলে উঠলেন,”তুফান, সামনের হোটেলে ট্রাকটা দাঁড় করাও। অনেক চালাইছো,
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা, হাতীবান্ধা লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। দেশের প্রতি ভালো বাসা, একটু আছে যার। দেশকে নিয়ে ভাবনা আছে অনেক কিছু তার। চিন্তা করে নতুন কিছু, আবিষ্কার সে করে। দেশের
মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলাম জগত জুড়ে পাবেনা কোথাও এমন এক উপমা, শিক্ষক তিনি নয়তো ধরার যেন আদর্শ এক মা। বিলিয়ে দিয়ে নিজের জীবন বাঁচালেন কতো প্রাণ, সবার মুখে যাচ্ছে শোনা তার
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আমার জীবনের গোপন কথা শুনলো নাতো কেউ নারীর বুকের অতৃপ্ত ব্যথায়, তুললো নাতো, কারো মনে ঢেউ? কাকে বলি চার দেয়ালে, তেমন বান্ধব কই চারিদিকে ভুজঙ্গের
কলমেঃ ফারুক তাসিম বিল্লাহ কুমার নদের পারে আমার গ্রাম , গাছবাড়িয়া তার নাম, সবুজে ঢাকা ছোট্ট গ্রামটা, প্রভাতে উঠে সারে সকল কাম। নদীর জল টলমল করে ধারে
মোঃ জাবেদুল ইসলাম চাঁদা দিলে ভালো ছেলে, লোকে ভালো বলে। চাঁদা না দিলে খারাপ ছেলে, জীবন যায় যে চলে। ঘাম ঝরিয়ে করি পরিশ্রম, কষ্ট করে করি আয়। চাঁদা না দিলে
প্রেম রুমালেতে লিখে দিলাম প্রিয়া তোমার নাম কী? বাগানেতে এসো বন্ধু হাতে পরাবো আংটি। ফুল বাগানে ফুল ফোটে লাও বাগানে কদু, আমার বাড়ি আসলে বন্ধু খাওয়াবো তোমায় মধু। টমেটো