কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম ঠেলে দিয়েছো আমায় “ডেথ ভ্যালিতে” তবুও ভুলতে পারিনা, বেঁচে আছি খড়কুটোর মত অর্ণব ঢেউয়ের তালে দূঃখ সাগরের অতলে তলিয়েছি, তবুও মরি না! তোমায় হারিয়ে, আমার
মানুষ করছে সাবাড় মানুষের জন্য রাজনীতি আর মানুষের জন্য সমাজ। মানুষ মেরে করছে সাবাড়, দেখছে না কেউ আজ। ঘরে ঘরে মারছে মানুষ, মারছে পথে ঘাটে। জলে ডাঙায় মারছে মানুষ,
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম ওগো বাংলার অধীশ্বর পাড়া গাঁয়ের অবোধ ছেলে, শেখ মুজিবর! এই বাংলায় কভু কি ছিলো, তোমার একখানা ঘর ছিলো কি বিশ্বে নেতার নেতা সম, তোমার কদর!
কলমেঃ ফারুক তাসিম বিল্লাহ আমরা বেদে সম্প্রদায় বাসি, নৌকায়ই ঘর, নদী মোদের পথ, বেদে জীবনের এই তো রথ ঘুরে চলি মোরা গ্রাম থেকে গ্রাম। তাবুতে তাবুতে চাদের আলো,
কলমেঃ রোজিনা খাতুন মা আমি তোমার বাধ্য ছেলে সকল কথা শুনি, তোমার চোখে স্বপ্ন দেখেই হাজার স্বপ্ন বুনি। সকাল হলেই পড়তে বসি বিকাল হলেও তাই, এই পড়ালেখা কাল হলো পুড়ে
সাইদা আক্তার কল্পনা মনে হল প্রচন্ড বজ্রপাত চারদিকে অন্ধকারে ধোয়ায় একাকার জ্বলছে অগ্নি। গগণ ভেদি চিৎকার, অগ্নি তে ঝলসে যাচ্ছে সমস্ত শিশু তাদের বই
লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল আকাশে উড়ে বাতাসে ভেসে ভেসে উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে ক্লাসে এসে, বিধ্বস্ত হয়ে কেড়ে নিলো অনেক শিশুর প্রাণ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধ বিমান। ধরা
কলমে: শামীমা বেগম আমি অগ্নিপুত্রীর কণ্ঠ, ঝঞ্ঝার ঝঙ্কার, দগ্ধ আর্তনাদ, আমি তীব্র তমসা ভেদি উঠা এক তাপসী প্রলয়বাগ্! পদে পদে জ্বলন্ত কাঁটা, ছিন্ন পল্লব, রক্ত-ছোপা ধূলি, সেই পথে ধ্বনি তুলেছি—”জাগো,
কলমেঃ মো রিয়াজ মিয়া ভাঙা মানুষটা এখনো বাঁচে, চুপ করে… কারো কিছু না বলে। সবাই ভাবে সে ভালো আছে, কারণ মুখে তার সবসময়ই হালকা এক হাসির দোল। কিন্তু রাত হলে
কলমেঃ জুলহাজ আলী জীবন উপন্যাসের পাতায় তোমার নাম লেখা থাকবে চিরকাল— তুমি ছিলে আমার প্রথম মায়া, এক নিঃশ্বাসে বলা না-যাওয়া ভালোবাসার গল্প। চোখে চোখে যত না বলা কথা,