কলমেঃ শরীফা ফারাবী ময়মনসিংহের মেয়ে সে, ডাগর কালো আঁখি চুরখাই গ্রামে সে নবীন বসন্তের পাখি। মায়াকেশি মায়ার মতো পাঁড়াগায়ে নাইকো বেশি মিষ্টি মেয়ে স্বপ্নপরী- নাম যে তার মায়াকেশি।
কলমেঃ রবিউল ইসলাম পৃথিবী এক আলোকিতময় হঠাৎ করে একদিন, হারিয়ে যাবে সেই আলোকিতময় শহর অন্ধকারে আলোর দিশা, খুঁজিতে লাগিবে সবাই। সবাই মিলে ছোটাছুটি করিতে লাগিবে হঠাৎ করে মনে পড়ে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম হে বাঙালি, কত ঘুমাবে তুমি হাত ছানি দিয়ে ডাকছে তোমায় সেই অন্তর্যামী! মুচকি হেঁসে ডাকছে তোমায় সেদিনের শহীদ ভাই ভয় নাই ওরে ভয় নাই, আমরা
কলমেঃ মোঃ আছাদুল হক ‘অসুখের ফুলে বসে মধু খায়, নেড়েছেড়ে অন্যের ‘ক্ষতি! ‘মিথ্যা সান্ত্বনার” ছাতা মাথায়.. হেঁটে হেঁটে— খোঁজ নিবে “কার কেন, বাচ্চা আসে না পেটে”? সূচের খোঁচা দিয়ে;
দুঃখের পুকুর যদি পুকুরের সব জল শুকিয়ে যেত, আর তা ভরে উঠত শুধু কষ্টের কান্নায়, তবে সেই হৃদয়ের কান্নায় লেখা হতো একটি নতুন নাম, ‘কান্নার পুকুর’। সেখানে ঢেউ খেলতো
কলমেঃ চৈতি সরকার কেড়ে নিতে আসবে না কেউ মন খারাপের ঝড়। উথাল পাতাল সমুদ্রের ঢেউ ছাড়খাড় করে অন্তর। মিনতি আমার সমুদ্রের কাছে ঢেউ নেবে কি খানিক? অজস্র ঢেউ
পাখির ছানা গাছের ডালে পাখির বাসায়, দুটি পাখির ছানা। সারা দিন মান করে টিউ টিউ, নাই তো কোনো মানা। পাখির বাসায় ছানাদের রেখে, আহার খোঁজে মা পাখি। পাখির বাসায়
কলমে: প্রভাষক জাহিদ হাসান হারিয়ে যাওয়া ছোটবোন আমার তোমার জন্য কেঁদে মরি, শোকাহত হৃদয়ে তোমাকেই খুঁজে ফিরি। হঠাৎ চলে গেছো তুমি না ফেরার দেশে, নিস্তব্ধ ঘরবাড়ীতে শুধু তোমার স্মৃতি ভাসে।
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম কত লাশ শোয়ায় দিলাম এ-ই দুটো হাতে কত মানুষ গেলো মরে বুলেট আর ভাতে! অস্ত্র হীন নিরীহ মানুষের লাশ দেখেছি কত আধার গাঢ় অন্ধকারে বয়ে
কলমে: প্রভাষক জাহিদ হাসান মাইলস্টোন বিদ্যাপিঠে পড়তো অনেক সোনামণি, তাদের বড় স্বপ্ন ছিলো হবে জ্ঞানী-গুণী। হঠাৎ সেদিন তাদের মাথায় ভেঙে পড়ল আকাশ, পুড়ল কত কোমলপ্রাণ শোকে কাতর চারপাশ। আদরের ছোট্ট