প্রিয়সীর মায়াজাল তোমার সাথে বন্ধু আমার হঠাৎ হলো দেখা, তোমায় ছাড়া কেমনে আমি থাকি বল একা? সকাল বেলার পাখি হয়ে জাগিয়ে দাও রোজ, কেমন আছি কি করছি নিত্য রাখ
তৌকির ইসলাম সাগরকে উর্সগ করে লেখা। কলমেঃ উম্মে কুলসুম খন্দকার ২১ জুলাই, ভুলবো না কখনো, সেদিনই আকাশ কেড়ে নিলো আমার ধন মরণ-যন্ত্রণা হরো। তুই বলেছিলি, “মা, চিন্তা করিস না
মহসিন আলম মুহিন -(উত্তরা দিয়া বাড়ী মাইলস্টোন স্কুল এ্যান্ড কলেজ ট্রাজেডিতে কলমের কান্না)- একদিন ছুটি হবে, মোরা দূর দেশেতে যাবো, দুঃখ ভুলে হেসে খেলে খুশিতে হারাবো।। ছুটির ঘন্টা বাজেনি আর
দুইটি পাখি দুইটি পাখি গাছের ডালে, বলছে মনের কথা। ভালোবাসায় থাকবে বেঁচে, যায় না দুরে য়থা। সুখে দুখে বিপদ আপদে, থাকবে কাছাকাছি। ঝড়-ঝঞ্ঝা আসবে যতই, থাকবে পাশাপাশি। তোমার বিপদ
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম মৃত্যু অনিবার্য, কাল জয়ী শাশ্বত অফুটন্ত কলি ঝরে পড়ে যদি অকালে, শিশু-কিশোর অকালে মৃত্যু, বড়ই দুর্বিষহ অংশুমালী আলো ছড়াবার আগে যদি কুজ্ঝটিকায় ঢাকে সকালে? সহস্র
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম মুজিব মুজিব, জানিতে কি তুমি, ওগো বাংলার ভাগ্যপতি কালস্রোতে ভেঙ্গে যায় যশ ধন মান, সব সুখ্যাতি! সাড়ে সাতকোটি বাঙালি করেছিলে উদ্বুদ্ধ, স্বাধীনতার ডাকে সন্ধ্যারক্তরাগসম নিদ্রায়
কলমেঃ ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ বন্ধুরে, তুই শুধু আমাদের বন্ধু না, ছিলি পরিবারের মতো—আমাদের জীবনের একটা অংশ। তুই ছিলি বন্ধুর বউ, কিন্তু তার চেয়েও বড় কিছু—ছিলি আমাদের সবার আপনজন।
কলমেঃ রেবেকা আক্তার হঠাৎ আকাশ ভেদ করে এলো আগুনের ঝড়, নিস্তব্ধ ধ্বংসস্তূপে থেমে গেলো কণ্ঠস্বর। ধোঁয়ার ঘনঘটা পোড়া গন্ধে ভরে গেল চারপাশ, বিধ্বস্ত বিমানে জ্বলেপুড়ে থেমে গেলো নিশ্বাস। এ যেন
কলমেঃ মোহাম্মদ রাহাল আলজেরিয়া কবিতার রূপক আমার বক্তব্য, এটা সহজ। প্রতিভাবান ইয়াসের, প্রহরী নয়। আমরা পুরস্কৃত করি না। আমরা এটি আমার প্রিয়জনদের জন্য উৎসর্গ করি। আমরা শাওয়ি এবং হাওজির
কলমে: প্রভাষক জাহিদ হাসান মুখের কথায় হয় না জ্ঞানী থাকলে অজ্ঞ মন, মানুষ হয়ে জন্ম নিয়েও আসল মানুষ হয় কয়জন! ভালো সাজা অতি সহজ কঠিন ভালো হওয়াতে, সুন্দর কথায় হবে