কলমেঃ নাসরিন ইসলাম কষ্ট আমারও হয় ——– তুমি হীনা! পার্থিব জগৎ-সংসার নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর বিন্দুমাত্র নয়! কেবল-ই বিষাদপূর্ণ ময়—– শত সাধনায় প্রাপ্তি জনম যেনো পথভ্রষ্ট’র বাঁকে বাঁকে উপনীত হয়! জেনে
কলমেঃ নাসরীন খান সকল কামনা বাসনা জলাঞ্জলি দিয়ে উত্থাপিত আজ অনন্তে শিকল গুলো হারায়ে দ্যূতি ফ্যাকাশে মরিচার আস্তরণে শূন্য থেকে শূন্যে মিলায় ক্রমাগত উদিত সূর্যকে ঢেকে দিচ্ছে মেঘ মেঘ নয়,
কলমেঃ গোলাম সরোয়ার খান প্রত্যাশা যখন শূন্য প্রাপ্তি তখন পূর্ণ। কেউ যদি ভেবে থাকেন ভালোবাসা হলো চমকপ্রদ তেলেসমাতি তড়িৎ গতিতে লেখা একটি কবিতা। যার বিষয়, ছন্দ,অন্তমিল,যথাযথ হোক বা গোজা মিলেই
মোহাম্মদ মনজুর আলম অনিক খুঁজতে খুঁজতে রুটি হয় কুটি কুটি শ্রমিকের গোটা দেহ, দুনিয়াটা জুড়ে দেখি ঘুরে ঘুরে তাদের আপন নেই কেহ। যে যেমন পারে ঠিক তেমন করে শ্রম চুষে
রাজা ছাড়া রাজ্য এক দা বণিক রাজা, রাজ্য ছাড়া রাজা। রাজ্য শাসন ইচ্ছে তাঁর, মনে ছিলো সাজা। ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখে, রাজ্য শাসন করা। রাজ্যে তার প্রজা সাধারণ, পাইক
ফেনী, তুমি স্বপ্নের প্রতিচ্ছবি তুমি শুধু একটি জেলা নও, তুমি আমার গর্বের পরিচয়। মাটির গন্ধে গাঁথা ইতিহাস, প্রতিটি ধুলিকণায় রয়ে যায় হৃদয়। মুহুরী আর ফুলগাজী নদীর জলে, বয়ে চলে
অথই নূরুল আমিন চারণ কবি মুকলেছ উদ্দিন, তিনি ইতিহাস গবেষক এবং কবি ফররুখ আহমদ স্মৃতি পদক প্রাপ্ত। রচনা কাল ০২/০১/২০২১ই ২০২৫ মার্চ। বইটির সম্পাদনায় রয়েছেন, কবি, সাহিত্যিক ও প্রফেসর
চাকরি বাজার সকাল সাঁঝে ঘুরি আমি দ্বারে দ্বারে, হাতেতে জীবনবৃত্তান্ত, আশা শুধু বাঁচে। বিজ্ঞাপনে চোখ রাখি, ব্যাকুল অন্তরে, একটি সুযোগ যেন দুয়ারেতে আসে। ক্লান্ত শরীর, তবু থামে না তো
কলমে: হাফিজুল ইসলাম হঠাৎ একদিন প্রধান শিক্ষক বললেন উঠে হেসে, চলে ঘুরে আসি ড্রিম হলিডে পার্ক আগামী সপ্তাহের শেষে। প্রস্তাব শুনে সবাই মিলে দিল কথায় সারা, ভ্রমণের তারিখ ঠিক করতে
এম.কে.জাকির হোসাইন বিপ্লবী শ্রমিকরা হলো মানব সম্পদ দেশের মুক্তা মনি, শ্রমিকরাই পারে প্রিয় দেশটাকে বানাতে সোনার খনি। তারাই দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান জড়ায় রক্ত ঘাম, বিনিময়ে পায়না তারা তাদের ন্যায্য দাম।