কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। ওগো মেয়ে তুমি বিশ্বের বিস্ময় যাকে ছুঁয়েছো সে সুখী হয়েছেঃ নিশ্চয়, তুমি সবকিছু দিয়েছো দ্বিগুণ করে নিয়েছো যার মনপ্রাণ হৃদয় হরে! ওগো তনয়া তুমি মায়াবী
রবি বাঙালি —————– খলশিডাঙ্গা নদী পাড়ে ছোট্ট আমার গাঁয়ে, মেঠোপথের দুই ধারেতে শস্য দোলে বায়ে। হলুদ রাঙা সর্ষে ফুলে কি অপরূপ সাজে, ইচ্ছে করে বলতে তারে রেখো মনের মাঝে। নদীর
কলমেঃ আজিজুল হক এই গরমে পুড়ে পুড়ে মেঘের ছবি আঁকি, গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি ছাড়া কেমন করে থাকি। মেঘ বন্ধু চলে এসো আমার সবুজ গাঁয়ে, মিষ্টি নয় বৃষ্টি নিয়ে এসো নুপুর
কলমেঃ আজিজুল হক এই গরমে পুড়ে পুড়ে মেঘের ছবি আঁকি, গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি ছাড়া কেমন করে থাকি। মেঘ বন্ধু চলে এসো আমার সবুজ গাঁয়ে, মিষ্টি নয় বৃষ্টি নিয়ে এসো নুপুর
শুধু জানি তুমি আমার ———————— যে চোখে দেখি নিত্য তোমায়, সে চোখ তোমায় ভালোবাসায়। যে হাতে হাতছানি দেই তোমায়, সে হাত দিয়ে হৃদয়ের গতরে। রাখিবো চিরকাল স্বযত্নে তোমায়, যে বুকে
কলমে: মো: লিটন হাসান জয় আমি যে দিন যাবো চলে যাবো দুর বহু দুরে…….., এই সুন্দর পৃথিবীর মায়া ছেরে প্রাণ পাখিটা যাবে উড়ে। বাবা-মা আত্নীয় স্বজন সবাইকে পর করে, রেখে
নিজস্ব প্রতিবেদক: ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত ‘ডাক বাংলা সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪’ প্রদানের জন্য কবিতা, ভ্রমণকাহিনী, কথাসাহিত্য, গবেষণা এবং প্রবন্ধে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ৫ জন পাচ্ছেন ‘ডাক বাংলা
০১- অতিথি পঙ্খী অতিথি পাখির দল আসতো মোদের বিলে ঝাকে ঝাকে লক্ষ লক্ষ হর্ষ পেতাম দিলে। আজও আসে পাখির ঝাঁক তুলনায় কম, আগের আনন্দ নেই আটকে আসে দম। বালিহাঁস, কাইমা
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। যখন পরিশ্রম থেকে বিশ্রাম পাই তোমায় নিয়ে ভেবে মন জুড়াই! মনে পড়ে তখন চতুর্থ পঞ্চম শ্রেনীতে পড়ি এক ই পাড়ায় ছিলো তোমার আমার বাড়ি, তোমাদের বাড়ির
লেখিকা: ফাতেমা আক্তার মানুষের জীবনে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ আল্লাহ প্রদত্ত তার হায়াতে জিন্দেগি। কিন্তু সব থেকে আফসোসের বিষয় আমরা মানুষ বারবার ভুলে যাই, আমাদের এই জীবনের একটা নির্দিষ্ট পরিসমাপ্তি আছে।
