মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলাম জগত জুড়ে পাবেনা কোথাও এমন এক উপমা, শিক্ষক তিনি নয়তো ধরার যেন আদর্শ এক মা। বিলিয়ে দিয়ে নিজের জীবন বাঁচালেন কতো প্রাণ, সবার মুখে যাচ্ছে শোনা তার
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আমার জীবনের গোপন কথা শুনলো নাতো কেউ নারীর বুকের অতৃপ্ত ব্যথায়, তুললো নাতো, কারো মনে ঢেউ? কাকে বলি চার দেয়ালে, তেমন বান্ধব কই চারিদিকে ভুজঙ্গের
কলমেঃ ফারুক তাসিম বিল্লাহ কুমার নদের পারে আমার গ্রাম , গাছবাড়িয়া তার নাম, সবুজে ঢাকা ছোট্ট গ্রামটা, প্রভাতে উঠে সারে সকল কাম। নদীর জল টলমল করে ধারে
মোঃ জাবেদুল ইসলাম চাঁদা দিলে ভালো ছেলে, লোকে ভালো বলে। চাঁদা না দিলে খারাপ ছেলে, জীবন যায় যে চলে। ঘাম ঝরিয়ে করি পরিশ্রম, কষ্ট করে করি আয়। চাঁদা না দিলে
প্রেম রুমালেতে লিখে দিলাম প্রিয়া তোমার নাম কী? বাগানেতে এসো বন্ধু হাতে পরাবো আংটি। ফুল বাগানে ফুল ফোটে লাও বাগানে কদু, আমার বাড়ি আসলে বন্ধু খাওয়াবো তোমায় মধু। টমেটো
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম ঠেলে দিয়েছো আমায় “ডেথ ভ্যালিতে” তবুও ভুলতে পারিনা, বেঁচে আছি খড়কুটোর মত অর্ণব ঢেউয়ের তালে দূঃখ সাগরের অতলে তলিয়েছি, তবুও মরি না! তোমায় হারিয়ে, আমার
মানুষ করছে সাবাড় মানুষের জন্য রাজনীতি আর মানুষের জন্য সমাজ। মানুষ মেরে করছে সাবাড়, দেখছে না কেউ আজ। ঘরে ঘরে মারছে মানুষ, মারছে পথে ঘাটে। জলে ডাঙায় মারছে মানুষ,
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম ওগো বাংলার অধীশ্বর পাড়া গাঁয়ের অবোধ ছেলে, শেখ মুজিবর! এই বাংলায় কভু কি ছিলো, তোমার একখানা ঘর ছিলো কি বিশ্বে নেতার নেতা সম, তোমার কদর!
কলমেঃ ফারুক তাসিম বিল্লাহ আমরা বেদে সম্প্রদায় বাসি, নৌকায়ই ঘর, নদী মোদের পথ, বেদে জীবনের এই তো রথ ঘুরে চলি মোরা গ্রাম থেকে গ্রাম। তাবুতে তাবুতে চাদের আলো,
কলমেঃ রোজিনা খাতুন মা আমি তোমার বাধ্য ছেলে সকল কথা শুনি, তোমার চোখে স্বপ্ন দেখেই হাজার স্বপ্ন বুনি। সকাল হলেই পড়তে বসি বিকাল হলেও তাই, এই পড়ালেখা কাল হলো পুড়ে