কলমেঃ নাজমুস সুজন যে মাটিতে ক্ষুধার্ত হাত রোপন করে বীজ, সেই মাটিতেই জন্ম নেয় জীবনের কবিতা। যে ঘামে ভিজে ধানক্ষেত সবুজ হয়, সেই ঘামের দাম কেন পড়ে থাকে অবেলায়?
মোঃ জাবেদুল ইসলাম এই দেশ আমার, এই সবুজ আমার। এই ফসলের মাঠ, সোনালী ধান ক্ষেত, টকটকে লাল সূর্য। ফুল ফল প্রজাপতি সব কিছু আমার। নীল আকাশে মেঘ, আকা বাঁকা নদী।
লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল দর্শণ শোভন সুমধুর ভাষণ দৃষ্টি নন্দন তোমার আকর্ষণ, সুকেশী মিতভাষী হাসিখুশি প্রিয়ভাষী দিবানিশি রাশি রাশি। আকাশের উদারতা, সাগরের গভীরতা ফাল্গুণের বনলতা, বাতাসের নীরবতা চলমান তোমার
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম গোলাপ টা বাড়িয়ে দিলাম নিরবতা ভেঙ্গে একটু শুধু ভালোবাসার প্রত্যাশায়, এত তাড়াতাড়ি প্রত্যাখ্যাত হবো দেইনি গোলাপ আমি সেই আশায়! বেকুবের মত ব্যর্থ প্রস্তাবে ক্ষত-বিক্ষত মন
আলো প্রতিবেদক: হিংসা বিভেদের পরিবর্তে ভালোবাসার এক উজ্জ্বল নক্ষত্র কবি সাহিত্যিক বিনয় দেবনাথ ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার বিরুনীয়া ইউনিয়নে ১৭,অক্টোবর ১৯৫৫ সালে গোয়ারি গ্রামে সাহিত্য সংস্কৃতি লালনের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে
মোঃ জাবেদুল ইসলাম হেড মাষ্টার রন্টু মামা, সাদা সিধে গায়ে জামা। সরল সোজা মানুষ সে, কম কথা বলে আর যে। সঠিক সময়ে স্কুলে যায়, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা দেখেন ঘুরে ফিরে বিদ্যালয়
ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ স্কুলের সেই দিনে প্রথম যখন দেখলাম তোমায়, হৃদয়ের আকাশ জুড়ে প্রেম এলো হালকা হাওয়ায়। পবিত্র ভালোবাসা আমার রাখি শুধু তোমায় ঘিরে, কখনোই মুছবে না তা,
শীতের কষ্ট দিন শেষে রাত আসে, আসে কুয়াশা সাথে। গরীব দুঃখীর কষ্ট যেন, বাড়তে থাকে তাতে। লেপ কাঁথা কম্বল শাল, না-ই কোনো চাদর। হার কনকনে শীতে ওদের কেউ করে
কলমে: মোহাম্মদ সহিদুল আলম নীল আকাশকে সঙ্গী করে, স্বপ্নের নীলিমায় অহর্নিশি ছুটে বেড়ায় মা হারা এ দুঃখি মন। শরতের বিকেলে খোলা জানালার সামনে দাড়িয়ে মনে পড়ে মাগো তোমায়! অত্যন্ত সন্তপ্ত
শিউলি ফুলের দেশে শরত রাণী আসলো ছুটে, শিউলি ফুলের দেশে। নদীর কুলে শরত রাণী, দুলছে হেসে হেসে। হাত ছানি দিয়ে ডাকছে আমায় এসো আমার দেশে। সাদা শাড়ি পরে যাই