কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার একদিন ছিলো এই বর্ষায় ফুঁসে উঠতো নদী খরস্রোতে ডুবতো নৌকা, হতো বেসামাল মাঝি যদি! মাছরাঙা শালিক গাংচিল বক, উড়তো চরে চরে ফাঁদ পেতে শিকারী কত পাখি,
কলমেঃ উম্মে কুলসুম খন্দকার এ কেমন রোগে আক্রান্ত আমি, যেখানে কান্নাও আজ শব্দহীন, হৃদয়ের ভেতর ভয়ে যচ্ছে ব্যাথার ঝর যা বোঝার মতো নাই কোনো ডাক্তার কিংবা কবিরাজ। সেই ব্যাথার আগুনে
বন্ধু মানে শুধু হাসি-তামাশা না, বন্ধু মানে নিরবতায় পাশে দাঁড়ানো। সবাই যখন দূরে সরে যায়, বন্ধুই তখন বুক চিতিয়ে বলে – “আমি আছি রে!” বন্ধু মানে ছোট ছোট স্মৃতি
কলমেঃ সাইদা আক্তার কল্পনা অনুভবে শুধুই যন্ত্রণার অসহনীয় দহন সমস্ত অনুভূতিগুলো দগ্ধ হয় কারনে অকারণে প্রায় প্রতিটি সময়! ঝরে যাওয়া বাসি ফুলের মত স্মৃতিগুলো আসা-যাওয়া করে শুধু বিষাদের সেই
মোঃ লিটন হাসান জয় কবর নামে ছোট্ট ঘরে হলো আমার ঠিকানা, কেহ বুঝেনা, কেহ জানে না পরে রইলো আমার দেহখানা। হায়রে নিষ্ঠুর দুনিয়া কিসের এতো অহংকার, মিসে যাবে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম তুমি এসো শাওনের এই বৃষ্টি ঝরা রাতে একপশলা বৃষ্টির মত রাতের সাথী হতে! জেগে নিশি থাকবো বসি, তোমার অপেক্ষায় আসবেতো, দিও না ফাঁকি সারা রাত
কলমে ওমর ফারুক মৃত্যু হল এক অকৃতির মাইয়া যাকে ছাড়তে চাইলে ছাড়তে পারে না প্রাণীকুলের ছাইয়া? মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে হবে সর্বদাই জেন আমরা প্রস্তু হতে থাকিয়া। মৃত্যুর স্বাদ গ্রহ না
কলমেঃ শাহিদা আক্তার তন্নি আজকে যে মা ঈদের দিন মাংস সবার ঘরে, শূন্য পাতিল কেন চুলায় মাংস নাহি চড়ে। আঁচর ডাকা মায়ের মুখে নেত্র কোনে পানি, মায়ের বুকে ব্যথার চোটে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম কালো চামড়ায় জন্ম দিলে কেন ভগবান শ্বেত শুভ্র চামড়া দিলে হতে কি লোকসান ? করেছো তুমি বিশ্বে শুধু ধবল চামড়ার কদর আধার কৃষ্ণ চামড়া নারীর
ন্যায়ের সৈনিক ন্যায়ের পথে যেই চলে, সে তো সাহসী বীর। ভয়, লোভ, চাপ পেরিয়ে সে দেয় আশার ধীর। বিচারের কাছে নত হয়, শক্তি, মিথ্যা, জোর। ন্যায়ের শক্তি জাগ্রত হলে