ধীরেন্দ্র কুমার দেবনাথ শ্যামল আষাঢ় মাসের দ্বিতীয়া তিথিতে বারিবর্ষণ পরে কৃষ্ণ,বলরাম,সুভদ্রা যাচ্ছে রথে চড়ে। মাসির বাড়ি বেড়াতে যাচ্ছে আনন্দিত মনেতে সারি সারি ভক্তবৃন্দ দাঁড়িয়ে আছে পথে। মনের আকুতি করিতে প্রকাশ
কলমেঃ শাহিন মিয়া সে যে এলাকার বড় মোড়ল, আছে তাহার ভূরি ভূরি অর্থ ও জনবল ; যদি কোথাও কাঙালের ভূমি দেখিতে পায়; পাগলা কুকুরের মতো ছুটে চলেছ সেতায় ;
কলমেঃ মিফতাহুল জান্নাত তাসফি যাকে ভালোবেসেছিলাম… সে কি আদৌ একটাবারও ভালোবেসেছিলো আমায়? নাকি আমি শুধু একা একাই ভালোবেসে গেছি…! ভেবেছিলাম — চোখের জল গোপন রাখতে শিখলে, মানুষ আর কাঁদে না…
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম প্রশ্নজাগে মনে, মানুষ কেন ভবে আসে শুধু কি সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি ভালোবেসে, নাকি তার নির্দেশে? এত সূক্ষ্ম রসায়নের কারিগরি তে, সৃষ্টি এ বিশ্ব সব সৃষ্টি সংসৃষ্ট
কলমেঃ হাজেরা আক্তার ওগো স্বদেশ তুমি এত রূপবতী কেন? তোমার রূপে আকুল হয়েছি আমি যেন আলো দিয়ে ছায়া দিয়ে ঘিরে রেখেছো আমায় ওগো স্বদেশ আমার এই মন ভুলবে কি
রচনা ও উপস্থাপনায়: নূপুর রায় সোনালী সূর্যের হাসিতে জাগে পৃথিবী, মহাদেবের বাণী শোনায় রথের সুর। গগনে ভেসে যায় পূজার গম্ভীর গীতি, চৈত্রের বায়ু গায় রথের মধুর মৃদুতি। গুরুজনের পায়ে পড়ে
কলমেঃ মৌসুমী আক্তার ভোরের সূর্য দেখেছো ? রক্তিম সূর্য যখন নরম আলো ছড়ায়, প্রাণ সঞ্চার করে প্রতিটি জীবন্ত সৃষ্টিতে, সেই নরম আলোতে অবগাহনে আমি তোমাকে চাই। উদাস আর ক্লান্ত দুপুরের
কলমেঃ সন্দ্বীপ কুমার ঘোষ গানের সুর কখনো আবেগ অশ্রু হয়ে ঝরে সে সুর গানের মাঝে পুরাতন স্মৃতি মন্থন করে মানুষ যখন প্রেমে পড়ে হৃদয়ে শুধু গান হরে ! প্রেমের
কলমেঃ ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ আমরা নাকি মানুষ ছিলাম, স্বপ্ন ছিল চোখে, আজ কেন সে চেতনাটা হারিয়ে যায় শোকে? নেতা জনে রাখে না আর দেশের কথা মনে, চায়
কলমেঃ শামীমা খালিদ শাম্মী পুরো অভিধান ঘেটে শ্রুতিমধুর শব্দ খুঁজে শব্দের পর শব্দ সাজিয়ে উপমার অলংকরণে লিখব না আর কখনো আমি কবিতা, মনের মাধুর্যতা দিয়ে সাজাবো না অনুভূতি আমি চুপচাপ