কবি:- মুহা.শরীফুল ইসলাম আমরা সবাই নবীন-প্রবীণ গড়বো নতুন দেশ, শিক্ষা-দীক্ষা করে মোরা রাখবো না মূর্খতার লেশ । দেশে দেশে ছড়িয়ে যাবো নিয়ে শিক্ষার আলো, আঁধার কালো দূরীভূত হবে থাকবে সবাই
কলমেঃ গোলাম কিবরিয়া ফারাজ আমি মানুষকে মানুষ হিসেবেই দেখি, আমার কাছে লিঙ্গের কোনো ভেদাভেদ নেই। ধর্ম অথবা গোত্রের পরিচয়ে আমি কাউকে ভাগ করি না, আমি মানুষকে মানুষ হিসেবে মূল্যায়ন করি।
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার আজ তোমাদের মত অকুতোভয় সৈনিক দরকার প্রতিবাদী হতে পঁচা রাজনীতির বিরুদ্ধে বা অগোছালো সরকার! কোথায় সূর্য্যসেন, ক্ষুদিরাম, তিতুমীর, মজনু শাহ দেশপ্রেমের গুরু ছিলে আমাদের নাই যাহা!
কলমেঃ মোঃ জাবেদুল ইসলাম বছর শেষে আসলো ঘুরে, বাংলা নববর্ষ। খোকা খুকু চারিদিকে করছে, নানান হর্ষ। নববর্ষের নতুন দিনে, আনলো ডেকে সুখ। আনন্দতে যায় হারিয়ে নাইতো তাদের দুখ। গায়ের ছেলেরা
ঘুম নেই চোখে গল্প কথার লোকের মনে মনে হারাই ঘুম না তাড়াই। ঘুমের ঘোরে স্বপন বিভোর কাটে মন নিয়ে যায় রাজপুত্রের দেশে ভেসে বেড়াই শান্তির আবেশে। সুখ দুঃখের খেলায় মন
কলমেঃ ওমর ফারুক কবরের চিন্তাই, চোখে যে ঘুম নাই। যদি এখন মরে যাই, রবের কাছে কি জবাব দেব তাই। হারাম হালাল না চিনিয়া, জীবনের তরী যে গোড়াই। মারা গেলে
চৈত্রের বিদায়, এসেছে প্রায়; যাবে ক্রন্দন করে। বসন্তের প্রকৃতির শোভা, মিশেছে একাকার হয়ে ; যেতে মন চাহে না কভু। মায়ামমতায় ভালবাসিয়েছে, ধরণীর গাছপালা পশু-পক্ষী; মনের মায়াবী ভালবাসায় যেতে চায়না।
লেখক: মুক্তাদীর মুন্না রোদেলা সকাল। আকাশে হালকা মেঘের ভেলা, তার ফাঁক দিয়ে ছুঁই ছুঁই করছে বৈশাখের প্রথম রোদ। ঢাকার একটি নামী স্কুলের সামনের সড়কজুড়ে মানুষের ভিড়। আজ স্কুলের বৈশাখী
বাড়ির পাশে তিস্তা নদী বাড়ির পাশে তিস্তা নদী, চলে বাঁকে বাঁকে। ফাল্গুন- চৈত্রে তিস্তা নদীর জল নাহি থাকে। যতদূর চোখ যায় দেখি, ধু ধু বালুচর। মাঠ জুড়ে হা হাকার,
মোঃ আহসান কবির রিজওয়ান সাহিত্যে আমরা আমাদেরকে খুঁজে পাই। এই শিল্পটি লেখক ও পাঠকের মাঝে মিলনে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। এটার প্রতি ভালবাসা না থাকলে কখনো চর্চা করা সম্ভব হত