কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম ওগো কদমফুল, ফুটলে তুমি যবে অঝোর ধারায় আকাশ ফেটে বৃষ্টি ঝরলো তবে! বর্ষা এলে ফোটো তুমি সারা গাছের ডালে কোথায় থাকো শীত-বসন্ত অন্য ঋতুর কালে
কলমেঃ শামীমা বেগম শস্যপল্লব ভেদে যেমন শ্রাবণের ধারা ঝরে, তেমনি তুমি — এক নীরব দীপ্তি, হৃদয় ঘিরে। কঠিন দিনে প্রহরের মতো ধৈর্যধারা ঢালে, জ্বালামুখে দাঁড়াও তুমি, শান্ত শীতল কালে। তোমার
তিস্তা নদী ওই দেখা যায় তিস্তা নদী চলে বাঁকে বাঁকে, নদীর তীরে সকাল হলে গাছে পাখি ডাকে। ওই পারেতে চরের মাঠে কৃষক করেন চাষ, শেখপাড়া গ্রামে প্রাচীন থেকে করছে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম তুমি আসবে জানি, এত ত্বরান্বিত আগমন কেম্নে মানি তুমি চিরন্তন, শাশ্বত, সনাতন, হে যমদূত তুলে নিবে মোরে মৃত্যু বাণ হানি! এতোকিছু জানি, বিলিয়ন নক্ষত্র মিলে
মা মানে ঘরের খুঁটি মা মানে আদর সোহাগ মা ভালোবাসা। মায়ের কাছে পাই আমি, স্বপ্ন সুখের আশা। মা মানে হাসি খুশি, মা নয়নের মণি। মায়ের মুখে হাসির ঝলক পাবে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম একসময় একটা চোখ জুরানো দেশ ছিলো যেখানে সবুজশ্যামল ধান পাট গম কাউন চিনা, ক্ষেতে বাতাসে দোল খেতো! সে দেশে জন্ম নিতো আউল বাউল কবি সাহিতিক
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার ছায়া কখনও যায় না ছেড়ে যেমন যায় না বাবা সুখ-দুঃখের বটবৃক্ষ যেন নিজের কায়া ! বাবা ছিলেন মাথার উপর বটবৃক্ষ ছায়া বুক ভর্তি ছিলো তোমার আদর
কলমেঃ শেখ মিন্নাতুল মকসুদ অর্চি আব্বু আমার ভালোবাসার সবচেয়ে বড় খনি আব্বু আমার দু’নয়নের মধ্য সেই মনি। আব্বু তুমি আমার জীবনের গৌরব সম্মান, আব্বু তুমি সকল পিতার শ্রেষ্ঠ নাহীয়ান। আব্বু
কলমেঃ উত্তম কে. বড়ুয়া আমাকে ধিক্কা দাও! ঘৃনা কর!! তবুও আমি মানবতা নৈতিকতার স্বপক্ষে থাকব। আমি যে কোন বিভাজনের নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে প্রতিবাদ মুখর হয়ে লড়ব। আমি মানি
কলমেঃ মোঃ সাব্বির হোসেন টুটুল মা এক নিশ্বাঃসের উচ্চারিত একটি শব্দ! অথচ এই শব্দের গুরুগাম্ভীর্য এতটা প্রবল যার রেশ অনন্তকাল চিরন্তন তরতাজা অম্লান। অঢেল বিপদে ঘোর তীমিরে এই