কলমেঃ উম্মে কুলসুম খন্দকার দুজন ছিলাম এক আশায় বাঁধা স্বপ্নের পথে হাঁটতাম এক সাথে নানা। কিন্তু গোধূলির ধোঁয়ায় বিলীন হয়ে গেল, যে ভালোবাসা ছিলো, আজ অচেনা হয়ে গেল। চোখের
কলমেঃ মোঃ রিয়াজ মিয়া ছোটবেলার সেই আমি, খালি পায়ে হাঁটতাম, মায়ের কোলে মাথা রেখে স্বপ্ন গুলো আঁকতাম। চুলে হাত বুলিয়ে দিত, মুখে দিত হাঁসি, মা থাকলে পৃথিবীটা হতো শুধু ভালোবাসি।
বিরল পাখি সভ্য তুমি, শান্ত তুমি ওগো বিরল পাখি মনটা তোমার অনেক ভালো গোল দুটি আঁখি। ছোটকাল থেকে ওগো আছে তোমার শিক্ষা, অবহেলা করো না কাউকে দাওনা গো দীক্ষা।
লেখক: নুপুর রায় তুমি কাছে থাকলে হাসে জীবনভর, আলো ঝরে মনে, কাটে না অন্তর। সবকিছুই ভালো, লাগে আপন-আপন, প্রতিটি মুহূর্তে খুঁজে পাই সাধন। তুমি না থাকলে থেমে যায় গান, বেদনায়
কলম: হাফিজুল ইসলাম পিতা হলো পাহাড় সম ছায়া দেয় যে মাথায়, মা তো সাগর ভালোবাসায় যেন হৃদয় বাধায়। তাদের হাতে গড়া জীবন ভালোবাসার বুনন, একটি হাসি একটি স্পর্শ ভরে উঠে
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার একদিন ছিলো এই বর্ষায় ফুঁসে উঠতো নদী খরস্রোতে ডুবতো নৌকা, হতো বেসামাল মাঝি যদি! মাছরাঙা শালিক গাংচিল বক, উড়তো চরে চরে ফাঁদ পেতে শিকারী কত পাখি,
কলমেঃ উম্মে কুলসুম খন্দকার এ কেমন রোগে আক্রান্ত আমি, যেখানে কান্নাও আজ শব্দহীন, হৃদয়ের ভেতর ভয়ে যচ্ছে ব্যাথার ঝর যা বোঝার মতো নাই কোনো ডাক্তার কিংবা কবিরাজ। সেই ব্যাথার আগুনে
বন্ধু মানে শুধু হাসি-তামাশা না, বন্ধু মানে নিরবতায় পাশে দাঁড়ানো। সবাই যখন দূরে সরে যায়, বন্ধুই তখন বুক চিতিয়ে বলে – “আমি আছি রে!” বন্ধু মানে ছোট ছোট স্মৃতি
কলমেঃ সাইদা আক্তার কল্পনা অনুভবে শুধুই যন্ত্রণার অসহনীয় দহন সমস্ত অনুভূতিগুলো দগ্ধ হয় কারনে অকারণে প্রায় প্রতিটি সময়! ঝরে যাওয়া বাসি ফুলের মত স্মৃতিগুলো আসা-যাওয়া করে শুধু বিষাদের সেই
মোঃ লিটন হাসান জয় কবর নামে ছোট্ট ঘরে হলো আমার ঠিকানা, কেহ বুঝেনা, কেহ জানে না পরে রইলো আমার দেহখানা। হায়রে নিষ্ঠুর দুনিয়া কিসের এতো অহংকার, মিসে যাবে