রচনা ও উপস্থাপনায়: নূপুর রায় সোনালী সূর্যের হাসিতে জাগে পৃথিবী, মহাদেবের বাণী শোনায় রথের সুর। গগনে ভেসে যায় পূজার গম্ভীর গীতি, চৈত্রের বায়ু গায় রথের মধুর মৃদুতি। গুরুজনের পায়ে পড়ে
কলমেঃ মৌসুমী আক্তার ভোরের সূর্য দেখেছো ? রক্তিম সূর্য যখন নরম আলো ছড়ায়, প্রাণ সঞ্চার করে প্রতিটি জীবন্ত সৃষ্টিতে, সেই নরম আলোতে অবগাহনে আমি তোমাকে চাই। উদাস আর ক্লান্ত দুপুরের
কলমেঃ সন্দ্বীপ কুমার ঘোষ গানের সুর কখনো আবেগ অশ্রু হয়ে ঝরে সে সুর গানের মাঝে পুরাতন স্মৃতি মন্থন করে মানুষ যখন প্রেমে পড়ে হৃদয়ে শুধু গান হরে ! প্রেমের
কলমেঃ ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ আমরা নাকি মানুষ ছিলাম, স্বপ্ন ছিল চোখে, আজ কেন সে চেতনাটা হারিয়ে যায় শোকে? নেতা জনে রাখে না আর দেশের কথা মনে, চায়
কলমেঃ শামীমা খালিদ শাম্মী পুরো অভিধান ঘেটে শ্রুতিমধুর শব্দ খুঁজে শব্দের পর শব্দ সাজিয়ে উপমার অলংকরণে লিখব না আর কখনো আমি কবিতা, মনের মাধুর্যতা দিয়ে সাজাবো না অনুভূতি আমি চুপচাপ
কলমেঃ হাজেরা আক্তার ইসরাইলি ভীতু তোরা পালাস এখন কেন? হামলা করার আগে তোদের ছিলো না কেন জ্ঞান। হাত মিলাইলি তোদের বাবা ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে, পালানোর ও সুযোগ পাবি না মুসলিম
লেখক: নুপুর রায় চোখের কোণে চুপিচুপি কথা ফোটে, মন অশ্রুজলে ভাসে অজানা স্মৃতি। বাতাসে হারিয়ে যায় নিঃশব্দ বেদনা, কেউ শোনে না, কেউ বোঝে না গোপন রীতি। দুঃখেরা হাসির পেছনে
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার গর্ভে ধরে সন্তানকে মা দেয় না অনটন বুঝতে, কি ভাবে সন্তান মানুষ হবে জীবন শেষ সে পথ খুঁজতে! ঈদ পূজায় নাই নতুন শাড়ি সন্তান সাজায় মনের
আমার জীবন গড়া খোকা বলে মায়ের কাছে, বই কিনে দাও মা। লেখা পড়া ছাড়া যে কেউ, মানুষ আর হয় না। লেখা পড়া শিখে মা গো, অনেক বড় হব। নিজের
কলমে: নূপুর রায় প্রতিদিনের ভিড়ে খুঁজি, একটা মানুষ — আমার ঠিক আমি, যে নয় রাজা, নয় কবি, তবু যার পাশে আমি সম্পূর্ণ একটি নামি। হাজারো মুখ, হাজারো হাসি, কেউই