কলমেঃ ওমর ফারুক ঈদের দিন ফজরের নামাজের পরে, ঈদগাহ মাঠে যায়। অনাহারে সকাল সকাল, ঈদগাহ মাঠে যায়। ঈদগাহ মাঠে নামাজ পড়ে, একে অপরের সাথে, কোলাকুলি করে বাড়ি ফিরে যায়। পশুর
জুমাবার জুমাবার নেয়ামত পূর্ণ, মহান রবের দেওয়া একটি দিন? জুমার নামাজের আজান শুনা মাত্রই, মোমেনরা প্রতিযোগিতায় দিয়ে, মসজিদে যাওয়ার আরেকটি দিন। পাঁচ ওয়াক্ত মুসল্লিরা মসজিদে আগে গিয়ে মুসল্লিদের জুড়াই
উম্মে কুলসুম খন্দকার রক্তমাখা সূর্য উঠে, ঈদের নতুন ভোরে, দয়ার বারতা বাজে যেন প্রতিটি কোরাসে সোরে। আত্মোৎসর্গ, ভালবাসা, এই তো কুরবানির গান, ইব্রাহিমের দৃঢ়তা বয়ে আনে এক নব প্রাণ। সন্তানকে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম কোন এক নিশুতি রাতে অথবা নিরব নিস্তব্ধ পূর্নিমার প্রভাতে, পুবের সূর্য ওঠার আগে মুয়াজ্জিনের আজানের সুমধুর রাগে! এসো তুমি হে যমদূত হোক দিনক্ষণ রমজানের সেহরির
কলমেঃ ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ তোমায় ভালোবেসেছিলাম এমন করে, যেমন আকাশ ভালোবাসে নির্দিষ্ট কোনো পাখিকে— সে পাখি ফিরে আসে না, তবুও প্রতিদিন আকাশ অপেক্ষায় থাকে। তুমি ছিলে
কলমেঃ উন্নতি ভক্ত তুমি এসেছিলে আলো নিয়ে, শব্দ দিয়ে ছুঁয়েছিলে মন, তোমার গানে প্রাণ খুঁজে পায় এক অনন্ত চেতনের ধন। সাঁঝের রং, সকালের ধ্বনি, বৃষ্টির শব্দে ভেসে, তোমার কবিতা
কলমেঃ রওশন রোজী তুমি ছিলে দৃষ্টির আড়ালে তবুও এসেছিলে হৃদয়ের গহীনে, ভাসিয়ে দিয়েছেছিলে অনন্ত ভালোবাসার শ্রাবনে হারিয়ে গিয়েছিলাম শ্রাবনধারায়। গল্পে গল্পে অনেক বেলা পেরিয়েছিল ছিল হাসি আনন্দ, দিন শেষে রাত,রাত
কলমেঃ রকি আক্তার ইদানীং আমার বৃষ্টি হতে ইচ্ছে করে মেঘের লুকিয়ে থাকা দুঃখটুকু ঝরে। আকাশ কে স্নিগ্ধ করে নেমে যাই শহরে,প্রান্তরে বা তপ্ত রাস্তায়, সিক্ত করি ক্লান্ত পথচারীর হৃদয়। ধুলোবালি
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম ঈদ পূজা নববর্ষ সবই খুশির ধুম, ধনী যারা তাদের এসে লাল ওষ্ঠে দেয় ‘চুম’ ! নতুন শাড়ী নতুন জামা ধনীর শুধু জোটে, ছেড়া জামা গায়ে
কলমেঃ ওমর ফারুক বৃষ্টি আর মেঘের মালা, সারাদিন কেটে যায়, মানুষের অবহেলা? বৃষ্টি আর মেঘের মালাই, দিনান্তর মানুষের, কষ্টের সীমানায়? একটু বৃষ্টির যখন থেমে যায়, দিনান্তর মানুষের মনে, একটু শান্তি