কলমেঃ লাবিবা আমি মমিসিং এর ছেরি, গৌরব লইয়া বাঁচি, নদী-মাঠে, ডাঙা-খেত্তে, মাটির গন্ধে আছি। ভোররাতে উঠি মায়, বউঝিরে দেই ডাক, গামছা বাইন্ধা কাঁধে লই, উঠান হুরার চাক।
কলমেঃ ওমর ফারুক টাকার গরম আছে যাদের, হুঁশ নেই আবার তাদের? তারা আবার মানুষ নিয়ে বাহাস করে, সমাজের আর্থিক ভাবে দুর্বল কিছু মানুষের? সামাজিকভাবে আর্থিক দুর্বল, মানুষরা কি সমাজের বাহিরের
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম পথে দেখলে নারী কোন জন নগর নটী ভেবে পুরুষ মন করে কূজন, কল্পনায় ভেবে নগর পতিতা, যৌবন তাড়নায় মত্ত নবীন গৌর কান্তি দেখে উষ্ণ হয়
হে পিতা, আপনার চক্ষে দেখি সাহসের ঝলক। ঘামের গন্ধে লুকানো ভালোবাসা। নিঃশব্দে কাঁধে তুলে নাও জীবনের ভার। সকাল হলে ছুটে চল সংসারের পানে। সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে দাও নিজের
কলমেঃ শেখ সানজিদ বাবা আমার তীব্র রোদের আগলে রাখা ছায়া, বাবার পরশে আছে মিশে অদ্ভুত এক মায়া। যা চেয়েছি বাবার কাছে সব-ই দিয়েছে সে, হাতের মধ্যে টাকা দিয়ে বলে ধর
কলমেঃ ওমর ফারুক বাবা হলো বটে বৃক্ষ ছায়া, বাবার মত পৃথিবীতে কেউ তো, করে না তো মায়া। পৃথিবীতে বাবার মত ছেলে মেয়ের প্রতি, আর কেউ তো করে না আপনে মায়া।
পুচ্ছো তোলা পাখীর মতো খোঁপা তোমার আটকে গেছে খোঁপা র চুলে মনটা আমার, ওগো রামা, সুস্মিতা বিনোদিনী, খোঁপা তোমার দাওনা খুলে তোমার খোলা পিঠে, রৌদ্র মিঠে, ছড়ানো চুলে যাই
নজরুলের স্মৃতি ছবি গরীব ঘরে জন্ম নিয়ে হলে জাতীয় কবি। জগৎ জুড়ে থাকবে বেঁচে, তোমার স্মৃতি ছবি। তুমি নজরুল জাতীয় কবি, লিখলে বুলবুল। তোমার কথা কাব্য লেখা, হয় না
লেখকঃ নাসরিন ইসলাম কষ্ট আমারও হয় ——– তুমি হীনা! পার্থিব জগৎ-সংসার নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর বিন্দুমাত্র নয়! কেবল-ই বিষাদপূর্ণ ময়—– শত সাধনায় প্রাপ্তি জনম যেনো পথভ্রষ্ট’র বাঁকে বাঁকে উপনীত হয়!
কলমেঃ নাদিম মাহমুদ গ্রীষ্মের দ্বিপ্রহরে, সূর্যের কিরণে উষ্ণতায় ঝরে ঘাম, জুনের নয় তারিখ বোনের বিয়ে— রহিলো কাব্যে সেই নাম। শিশু-কিশোর-কিশোরীরা ভেসেছে সুখের জোয়ারে, বর এসেছে পালকী চড়ে কণের হাসিমাখা দুয়ারে।