লেখকঃ ওমর ফারুক লোহাগাড়ায় পুকুরে ডুবে দুই অবুঝ শিশু, মহান রবের জিম্মায় গেল শুনতে পাই। দুই অবুঝ শিশুর পিতা মাতার, করুন অবস্থা দেখিতে পাই। মহান রবের কাছে দোয়া করি, ওই
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। য়ে কবিতা মানুষের কথা বলে না, সে কবিতা আমি লিখব না। যে কবিতা ভালোবাসার কথা বলে না, সে কবিতা আমি লিখব না।
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম তোমার নিক্ষিপ্ত সূক্ষ্ম শর বাণের ক্ষতে আমি একাকী বেদনার পাবকে পুড়েছি, তোমায় আমি দগ্ধা করতে চাই নি! সে-ই খরস্রোতা মধুমতী র তীরে দু’জন, হাত ধরে
কলমেঃ জেবুন্নেছা জেবু ভালোবাসা যেন শরতের আকাশ নীল আকাশের নীচে অদৃশ্য বাতাস, যেখানে মেঘ হয় বৃষ্টির আশায় জীবনে স্বপ্ন দেখে অপেক্ষায়। ভালোবাসা যেন নদীর স্রোত ক্ষণে ক্ষণে বাঁক বদলায়, তীর
কলমেঃ ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ মক্কা-মদিনার পথে যাই, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। তাওয়াফ করি, কাবা ঘিরে, হৃদয়ে শান্তি, স্নিগ্ধতার ভিড়ে। হজ্জে এসে শোধে ভুল, পুণ্যের পথে চলাই মূল।
কলমেঃ ওমর ফারুক স্ত্রীহলো স্বর্গের রানী মহান রবের দেওয়া, এক বড় অফুরন্ত নেয়ামত বদন । স্ত্রীছাড়া হয়না যে পুরুষ লোকের যতন? স্ত্রীহলো স্বর্গের পুরুষ লোকের নেয়ামত বদন, দুনিয়া থাকতে স্ত্রীলোকের
কলমেঃ আফসানা আক্তার হঠাৎ যদি জেনে যাও তোমায় কবিতায় দিয়েছি ঠাঁই, রাশভারি ওই মেজাজ থেকে কি পাবো না রেহাই? ভয় নেই চাইনা কিছুই, চাই না উপহার। ভারিক্কি ওই স্বভাবগত দু’লাইন
কলমেঃ তাইরান আবাবিল তন্দ্রাচ্ছন্ন অনুভূতির কনডেম সেলে বন্দী দুঃখবিলাসী জীবন… সাজাই কবিতা… মেঘহীন আকাশের অসীম নীলে বারুদ দহন শব্দহীন শব্দে। সবুজের আদিগন্ত ভূমিতে রেখে যায় নিঃসঙ্গ পথিকের একাকী পদচ্ছাপ… গতিচঞ্চল
কলমে: শামসুন্নাহার সুমা ঈদের চাঁদ উদয়ন গগনে তৃপ্ত ভরা মনে সকলে ঈদ পালন করবে বলে গরু,খাসি কিনতে যায় বাজারে। হালাল,হারাম কিছু না দেখে প্রতিযোগিতা চলে গ্রামে- গঞ্জে কত বড় কিনবে
স্টাফ রিপোর্টার: কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ব সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি। তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা। মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতীয় কবির জন্মদিনে ১৯৭১ সালের ২৫ মে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র উদ্বোধন