কলমেঃ মুক্তাদীর মুন্না নজরুল তুমি নাচলে কলমে সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে, স্বৈরাচারী শাসকেরে নাচালে বিদ্রোহের অনলে রুদ্র তুমি, ভীষণ! কপট ক্ষমতাল্পিসুরা কত চেয়েছিল থামাতে, ঐ লৌহ কপাটের বন্দিশালায় তোমাকে। ঊষার আলোয় নিপীড়িতের
কাজের বেটি মায়া পরের ঘরের কাজের বেটি নামটি তাহার মায়া, দিবা-রাতি কাজের চাপে মলিন মুখের ছায়া। গরিব বাবার শ্যামলা মেয়ে দৌড়ের উপর থাকে, রূপ চর্চার নাই যে সময় দেখবে
কলমেঃ ফারজানা বীথি মা আমি কান ফোঁড়াবো কান ফোঁড়াবো, কান ফোঁড়াবো কবে? কবে থেকে কানে নতুন দুল পরা যাবে? উঠতে বসতে ঘুমের ঘরে মায়ের সাথে রান্নাঘরে সারাটাদিন আলাপ চলে, আলাপ
কলমেঃ তিশা মনি মৃধা ৬ষ্ঠ শ্রেণি সকলে জন্মের পর থাকে অসহায়, দেখাশোনার জন্য পরি হিসেবে মাকে পায়। খেলাধুলার জন্য পায় সুখী পরিবার। যেই সুখের ওপর পা দিয়ে, জীবনের
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার আমি নারী নই মানুষ নামে পরিচিতি চাই ভালোবাসো বললে, শক্ত হাত ধরা একজন hi যদি পাই! প্রণয় উদার মানবিক আকাশ সবুজ জমিন ছুয়ে যায় নারী তেমন
(গ্রীষ্ম এলো রে) গ্রীষ্ম এলো গ্রীষ্ম এলো, রোদে ঝলমলে, আমের গন্ধ চারদিকে মিষ্টি কথা বলে। তাল-লিচু পাকে বনে, কোকিল গায় গান, ছুটির মজা, দাদুর বাড়ি – খুশির নেই মান!
কলমেঃ রোজিনা খাতুন কেনো পেলাম এমন জীবন, সূর্যের তাপে গলিত স্বপন। প্রাপ্তি অপ্রাপ্তি শূন্যের কোঠায়, গুঞ্জনা আর বঞ্চনায় করি হায় হায়। পড়ন্ত দুপুরে ঘর্মাক্ত স্নানে উদ্ভূত ভাবনা আসে, হেলায় ভালোবাসা
লেখক: আহসান ইমরোজ মাহী একাকী এই মন চুপচাপ বসে, শূন্য দেয়ালে হারানো কিছু ভেসে। স্মৃতিরা কাঁদে নিরব কান্নায়, ভাঙা স্বপ্ন গুলো সঙ্গী শুধু আজকালায়। জোছনার আলোয় গল্পের ঘ্রাণ, তবু তোর
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন বৃষ্টি বৃষ্টি লাগে বড় মিষ্টি টিপটপ ছন্দে অপরূপ সৃষ্টি। রোদ খরার অপসম বৃষ্টির মিঠা জল তাপদাহ কমিয়ে সুশীতল ধরাতল। রোদের তীব্রতায় বৃষ্টিতে দেয় দম হাসফাস জনমন হয়
কলমেঃ ওমর ফারুক কবি রহমত আলী ভাই তোমার লেখার, প্রেমের তো কোন জুড়ি নাই। এত সুন্দর পরশ পাথরের মতো তোমার লেখা দেখিতে পাই। মুক্তার দানার মত, আলো ছড়িয়ে