কলমেঃ আফসানা আক্তার বিশ্বাস করো অনাগত ছন্দোবদ্ধ রচনারা আমি নিরপরাধ, নিঃস্তব্ধ, প্রতীক্ষিত পুঁথি, আমি অবরুদ্ধ। নিঃশেষিত এক নৈরাশ্য প্রাণ, বাতাসে অবিরাম ভাসে চক্রান্তের ঘ্রাণ, আমি মুক্ত খাঁচায় বন্দী, ম্রিয়মাণ। প্রত্যাশী
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন মানবী করে বিধি পাঠালেন দুনিয়ায় ইচ্ছেগুলো সবই তার হাতে আমরা ঘুড়ি হয়ে উড়ি কোন ঠিকানায়! শৈশব কৈশোর থেকেই বিধি নিশেধের ঝাণ্ডা ইচ্ছে হলেও করতে পারিনি ক্ষোভ
কলমেঃ নাসরিন ইসলাম মৃত্যু হয়েছে সেই কবে—– কেউ-ই জানে না, জানতেও চায়নি, কেউ কোনদিন! জানে শুধু প্রতিটি সত্তা’র জগত সংসার আর; ঐ ঐ যে অন্তর্যামী! মনের মৃত্যু হতে হতে
বাবা মানে শক্তি কত ঈদে বাবা ছিলেন এবার ঈদে নেই, মনের যত চাপা কষ্ট জমা থাকে মনেই। ঈদ আসলে ঈদের কাপড় বাবা দিতেন কিনে, আজ বাবাকে দিতে পারবো বাবা
কলমেঃ সাব্বির হোসেন বিজয় নিভে গেছে রানওয়ের আলো, অতীতের বুকে ধূলি জমে কালো। এক সময় ডানায় ভর করে স্বপ্ন, এখানে নামতো পাখিরা যত জন্ত্র। স্মৃতির কুয়াশায় দাঁড়িয়ে আজ, বিমানবন্দর যেন
কলমেঃ ধনঞ্জয় রায় আম গাছটি তখন ছিলো না, কদবেল গাছটি বেশ ঝাঁকালো এবং দীর্ঘ চিত্তাকর্ষক বিষয় – ধীরে ধীরে কখন যেনো অস্পর্শী-বিমূর্ত প্রতীক হয়ে আজ ও সেখানে প্রতীয়মান। তবে আমার
লেখকঃ ওমর ফারুক লোহাগাড়ায় পুকুরে ডুবে দুই অবুঝ শিশু, মহান রবের জিম্মায় গেল শুনতে পাই। দুই অবুঝ শিশুর পিতা মাতার, করুন অবস্থা দেখিতে পাই। মহান রবের কাছে দোয়া করি, ওই
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। য়ে কবিতা মানুষের কথা বলে না, সে কবিতা আমি লিখব না। যে কবিতা ভালোবাসার কথা বলে না, সে কবিতা আমি লিখব না।
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম তোমার নিক্ষিপ্ত সূক্ষ্ম শর বাণের ক্ষতে আমি একাকী বেদনার পাবকে পুড়েছি, তোমায় আমি দগ্ধা করতে চাই নি! সে-ই খরস্রোতা মধুমতী র তীরে দু’জন, হাত ধরে
কলমেঃ জেবুন্নেছা জেবু ভালোবাসা যেন শরতের আকাশ নীল আকাশের নীচে অদৃশ্য বাতাস, যেখানে মেঘ হয় বৃষ্টির আশায় জীবনে স্বপ্ন দেখে অপেক্ষায়। ভালোবাসা যেন নদীর স্রোত ক্ষণে ক্ষণে বাঁক বদলায়, তীর