কবি: মুহাম্মাদ বায়েজিদ বোস্তামী কুলিয়ারচর, কিশোরগঞ্জ। ঢাকা শহর ঢাকা থাকে-ব্যস্ত শহর ঢাকা, স্বার্থ ছাড়া কেউ মিশে না- আজব শহর ঢাকা। কর্মে যেতে সকাল হতেই-দেখি ঘড়ির কাঁটা, ছুটছি সবাই নানান পেশায়-
কলমেঃ নূর মোহাম্মদ রোজা এলো একটি বছর ঘুরে রমজানের ঐ চাঁদ উঠেছে দূরে চারিদিকে আনন্দের ফোয়ারা ঈমানদার গন হলো আত্মহারা। রমজান মাস পেলো আবার যারা ভাগ্যবান বলতে হবে তারা পড়বো
কলমে: ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। রসায়নে অনার্স, অঢেল লেখাপড়া শিখালেন মা-বাবা বিয়ের পরে আমি হয়ে গেলাম গোমূর্খ হাবা, চৌধুরী বংশের ছেলে হাতছাড়া করা যায় না আমার শ্রদ্ধাশীল মা-বাবা ধরলেন বায়না!
তুমি আমার কবিতা হবে? কতোদিন পর, বলো না, সে দিন আসবে কবে? তোমায় লিখতে চাই বইয়ের পাতায় হয়তো-বা অজান্তে হৃদয় খাতায়! তোমার বান্ধবী সব, কিনবে সে বই একুশের বই মেলায়!
কলমেঃ রওশন রোজী সম্পর্ক হোক হৃদয়ের টানে সম্পর্ক হোকগানে গানে মিলনের সুরে প্রাণের টানে মনের গভীরে। সম্পর্ক হোক গোলাপের কাঁটা ফেলে শুধু ফুলের ঘ্রাণে সম্পর্ক হোক হাসি তামাশা মেতে উঠা
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। কষ্ট যেন পাহাড়ের গিরিপথ পার হতে শ্রম অগাধ, সেই যে জেকে বসেছে জগদ্দল পাথরের মতো ভুটি ভুরি মিথ্যার জারি সারি গাইলো কতো! মৃত্যুর নিশ্চয়তা পায় নাই
নীল আকাশে উড়ছে পাখি>> নীল আকাশে উড়ছে আজি, সাদা মেঘের ভেলা। পাখিদের দল ডানা মেলে, করছে সাথে খেলা। সূর্যি মামা রোদ বিলিয়ে দিচ্ছে আলোর মেলা। আহার শেষে পাখি নীড়ে ফিরে
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন তোমার অবারিত মনের কোনে পুঞ্জিভূত প্রণয় যতো, বসন্তের রূপ লাবণ্যে ভরা ধরা মাঝে উপমায় আর সাজাবে কতো? তোমার কাব্য কথার ভাঁজে ভাঁজে আহত প্রেম সব প্রণয় খোঁজে,
কলমেঃ তুষার আহমেদ একসময় ভেবেছিলাম, মানুষের ভিড়েই সুখের ঠিকানা, ভেবেছিলাম— কাছের মানেই নির্ভরতার হাতছানি। কিন্তু সময় শিখিয়েছে, ভিড়ের মাঝে হারিয়ে যায় পরিচয়, নিঃস্বার্থ ভালোবাসার মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকে স্বার্থপরতার ছায়া।
তুমি আমার গাওয়া প্রথম গান, তুমি আমার লুকোনো সব অভিমান! তুমি আমার রাতজাগা ভোর, তুমি আমার ক্লান্ত অলস দুপুর! তুমি আমার নিঝুম রাতের আধার, তুমি আমার সমুদ্রের বয়ে চলা জোয়ার!