লেখকঃ নাসরিন ইসলাম মিশে আছি ধূ ধূ ধূসর মরু প্রান্তরে মেঠো পথে ঘাস-বুনোফুল হয়ে বনে, পাহাড়ের বুক চিঁড়ে খলবল ঝরণা ধারায় কুলকুল বয়ে চলা নদীর পাণে! একুল থেকে ওকুল
সোনার বাংলাদেশ আমাদের এই দেশ রুপের নাইকো শেষ, শস্য শ্যামল ফুলে-ফলে গাছপালাতে বেশ। নদী-নালা, খাল-বিল আরো আছে যতো, সুন্দরবনে পশুপাখি আছে শত শত। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সাঁওতালদের বাস,
কলমেঃ হাসান মাহমুদ খালিদের ঘোড়া ছুটে চল মরুর ধুলায় আবারো ঝড় তোল। ফিরে এসো, হাতে নিয়ে জুলফিকার, ফিরে এসো, হায়দার! কোথায় দুলদুল, তৃষ্ণার্ত কারবালা আজি? আমরা মুসলমান, মরিতে রাজি। কোথায়
কলমেঃ মোঃ রিয়াজ খান বাঘ না থাকলে হরিণই নেতা, বুকে নেই তেজ, তবু বড় কথা। শাল যদি ভাঙে, নাম তার শাল, চালাকির মুখোশে চলে টালমাটাল। ঝুটা খেয়ে
কলমে: হাফিজুল ইসলাম সোনার গাছে হিরার পাতা ভুলিও না আল্লাহর কথা, টাকা পয়সা কতকাল জান্নাত রবে চিরকাল। সাগরের মাঝ খানে এক বুক পানি, আল্লাহ আমার রব এটাই আমি জানি। রব
লেখকঃ নাসরিন ইসলাম দুষ্টুমি কার সাথে করে, জানো কি? না, জানো না তুমি! যদি জানতেই, তাহলে শতাব্দী পর শতাব্দী বোবা টানেলে অস্তাগামী সূর্যের মত নিথর হয়ে লুকিয়ে পড়তে না।
তোমার প্রতিক্ষায় আজও তোমার প্রতিক্ষায় চেয়ে আছি। আজও আমি আশা ছাড়িনি। তুমি আমার আশার আলো। তুমি পারো আমায় রাখতে একটু ভালো। তোমার ঈঙ্গিতে প্রচন্ড বেগে আসা ঝড়ও একদম শীতল
কলমেঃ এম এ ওয়াহিদ একবার তোমার প্রশ্রয় পেলে- সমস্ত পাপ অস্বীকার করে নেবো। আবার সাজাবো জীবন প্রেমিকার হৃদয়ের মতো। একবার তোমার প্রশ্রয় পেলে- পবিত্র ভ্যাটিকান সিটি আর রাখতে দেবো
কবি: বাসুদেব বসু (শিক্ষক)। ছোট বেলায় ভালবেছিলাম, সে চলে গেল ছাড়ি মন থেকে ভুলে গেলাম। ভুলের মাশুল আজও গুনি, মনকে যত বুঝাই মনে জাগে তারি। লাল পেড়ে শাড়ী পরে, যায়
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার আকাশের সমস্ত নীলে প্রশান্ত মহাসাগরের সমস্ত জলে, মুছবে না তোমার অপরাধের কলঙ্ক হবে তুমি তোমার স্বাধীনতা বিরোধী নিয়ে নির্বংশ! যমুনার সমস্ত কালো জলে শহীদের রক্তের কথা