লেখকঃ নাসরিন ইসলাম পাথুরে মূর্তি হয়ে ঠাঁয় দাঁড়ায়ে পলকহীন দৃষ্টি তে আকুতি ভরা, দুমড়ে মুষড়ে ক্ষণে ক্ষণে সিন্ধু বন্দী তনু, ধূসর বিবর্ণ’র পথে ছুঁটছে মন নামক পাগলা ঘোড়া !
মোহাম্মদ মনজুর আলম অনিক মাঝি হইয়া থাকিতে আমায়, করিয়াছ আহবান তাইতো ধরিনু হাল নায়ের, রাখিয়া বাজি জান। শশী হীনা রজনীতে ও, নায়ের যত্ন করি প্রখর রৌদ্রে পুড়িয়াও, মনে করি বিভাবরী।
ফিলিস্তিনের কান্না রক্তে ভেজা সেই মাটি, ফিলিস্তিনের বুক, আকাশজুড়ে বারুদ গন্ধ, চারপাশ জুড়ে শূন্য সুখ। শিশু যারা হাঁটতে শেখে, আজ তারা কেবল মৃত, নিরপরাধ সে চোখজোড়া আজ ব্যথারই সাক্ষ্যপত্র।
শ্রেষ্ঠ রাসুল সৃষ্টি কুলের শ্রেষ্ঠ তুমি মোহাম্মদ রাসুল(স:) দুইজাহানের ফুল গো তুমি মদিনার বুলবুল। যেই ফুলের খুশবু ছড়ায় সারা দুনিয়া জুড়ে আধার কেটে আলোর রশ্মি এলো মানুষের নীড়ে। মানুষ হয়ে
কলমেঃ নাসরিন ইসলাম কষ্ট আমারও হয় ——– তুমি হীনা! পার্থিব জগৎ-সংসার নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর বিন্দুমাত্র নয়! কেবল-ই বিষাদপূর্ণ ময়—– শত সাধনায় প্রাপ্তি জনম যেনো পথভ্রষ্ট’র বাঁকে বাঁকে উপনীত হয়! জেনে
কলমেঃ নাসরীন খান সকল কামনা বাসনা জলাঞ্জলি দিয়ে উত্থাপিত আজ অনন্তে শিকল গুলো হারায়ে দ্যূতি ফ্যাকাশে মরিচার আস্তরণে শূন্য থেকে শূন্যে মিলায় ক্রমাগত উদিত সূর্যকে ঢেকে দিচ্ছে মেঘ মেঘ নয়,
কলমেঃ গোলাম সরোয়ার খান প্রত্যাশা যখন শূন্য প্রাপ্তি তখন পূর্ণ। কেউ যদি ভেবে থাকেন ভালোবাসা হলো চমকপ্রদ তেলেসমাতি তড়িৎ গতিতে লেখা একটি কবিতা। যার বিষয়, ছন্দ,অন্তমিল,যথাযথ হোক বা গোজা মিলেই
মোহাম্মদ মনজুর আলম অনিক খুঁজতে খুঁজতে রুটি হয় কুটি কুটি শ্রমিকের গোটা দেহ, দুনিয়াটা জুড়ে দেখি ঘুরে ঘুরে তাদের আপন নেই কেহ। যে যেমন পারে ঠিক তেমন করে শ্রম চুষে
রাজা ছাড়া রাজ্য এক দা বণিক রাজা, রাজ্য ছাড়া রাজা। রাজ্য শাসন ইচ্ছে তাঁর, মনে ছিলো সাজা। ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখে, রাজ্য শাসন করা। রাজ্যে তার প্রজা সাধারণ, পাইক
ফেনী, তুমি স্বপ্নের প্রতিচ্ছবি তুমি শুধু একটি জেলা নও, তুমি আমার গর্বের পরিচয়। মাটির গন্ধে গাঁথা ইতিহাস, প্রতিটি ধুলিকণায় রয়ে যায় হৃদয়। মুহুরী আর ফুলগাজী নদীর জলে, বয়ে চলে