কবি অনামিকা চৌধুরী ওরফে খাদিজাতুল কোবরা আমি তো কেবল আমাতে নেই, অনেক পূর্বেই আমি হারিয়েছি তোমারই মাঝে। এ যেন আত্মসত্তার বিলীন হয়ে যাওয়া, এক পরম সত্যের অনুসন্ধান।
কলমেঃ ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ নিশ্ছিদ্র ব্যস্ততার নিচে চাপা পড়ে একটা জন্ম ফুরিয়ে গেলো— ঘড়ির কাঁটার ঘূর্ণিতে, ভাত-কাপড়ের অঙ্ক কষে কষে। একটা জীবন টের পেলাম— দিনশেষে শুধুই ক্লান্তি জমে।
অন্ধকার কবর =========== হঠাৎ আমার ডাক পড়িবে ছাড়তে রঙিন বাড়ি, ভোগ-বিলাশে মত্ত হয়ে মৃত্যুকে যাই ভুলি। যেই ঘরেতে যাবো আমি থাকবো একা একা, থাকবে না কেউ সাথে আমার আমলনামা ফাঁকা।
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। ফাগুন এলো রে, মনে আগুন দিলো রে শিমুল পলাশ কৃষ্ণ চূড়ায়, আলতা গড়ালো রে! ছুটছে সবে রমনায় ধানমন্ডির ঐ লেকে লোকের স্রোত দেখছি যাচ্ছে এঁকেবেকে! সব
কলমেঃ শাম্মী তুলতুল ============== তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আমার পৃথিবীতে আসার জন্য। তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আমার বুকের শুন্যস্থান পুরণ করার জন্য। তোমাকে শুকরিয়া আমাকে আধার রাতে তারা দেখাতে নেওয়ার জন্য। তোমাকে
(প্রতিবাদে প্রস্তুত হই) চুপ থাকতে বল্লে যদি, আমি থাকি চুপ। আমি চুপ থাকলে ঘটনা, নেয় যে অন্য রুপ। তোমার মনে যা ইচ্ছে, তাই করবে তুমি। হাত গুটিয়ে থাকবো বসে আমি
সব দিক দিয়েই অনেক ভালো তিনি মজনু ভাই তবুও এত দুঃখ তাহার আমি কি করে বুঝাই। পড়াশুনায় ভীষণ পাকা কোনো কমতি নাই, তবুও বারবার খায় ধোকা দুঃখের শেষ নাই। চাকরির
অনুতাপ= কাঁদি নিশি রাতে, খুঁজি তব প্রাতে কোথা তুমি মহিয়ান! হৃদ দিনু সঁপি, অন্তরে যপি তব নামে গাহি গান। করে গেনু ভুল, কোথাতে মাশুল চোখে নাহি দেখি পথ, করে গেছি
আফিয়া আইশা বিনতু আয়াছ ================== আর কতকাল আকাশে কালো মেঘ জমবে ক্ষোভে… আর কতকাল পৃথিবী কাঁদবে মানুষের রোষে… আর কতকাল দাসত্বের শিকল বাঁধবে স্বাধীন চেতনাকে… আর কতকাল যুদ্ধের দাম হবে
বহুদিন আজ কেটে গেল, পাইনি তাহার দেখা। ঘুমিয়ে আছে পরম সুখে, আমায় করে একা। অপেক্ষায় অপেক্ষায় কেটে গেল, আজ কত বছর। একবার আমি দেখেনি কাউকে, আমার স্মৃতির মতণ। একা একা