লেখকঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আড়াই হাজার বছর আগে দার্শনিক সক্রেটিস বলেছিলেন, “একদিন মানুষ জ্ঞানী হওয়ার জন্য আফসোস করবে আর মুর্খ তার মুর্খতার জন্য গর্ববোধ করবে!” দার্শনিক গোখলে বলেছিলেন, “বাংগালী
কলমেঃ রওশন রোজী আমার জীবনটা হোক একটি সুন্দর কাব্য, শেষের পাতাগুলো যেন হয় স্বর্ণাভ। সূর্য্যাস্তের রাস্তা আলোয় জীবন হোক রঙিন, শান্তিতে যেন কাটে আমার শেষ দিন। মরণের পরেও যেন বেঁচে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আমাকে তন্নতন্ন করে খুঁজো আমার হাসির আড়ালের কষ্টটা যা আমার আবেগ, চোখের লোনাজল হয়ে বের হয়! আমার সৌন্দর্য অবয়বে খুঁজো না হে মুর্খ, অস্তিত্বের গভীরে
লেখক: শেখ সাইফুল ইসলাম কবির নারীদের উষ্ণ বুকে ঘুমিয়ে থাকে ইতিহাস, যেখানে রাতের গভীরে বাজে সন্তানের নিঃশ্বাস। সেই বুকে জেগে ওঠে প্রেম, যেখানে ভাঙা হৃদয়ও পায় নতুন ছন্দের ঋম।
কলমে: ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ যদি ভেজাও নীরবতায় দহন, শ্রাবণ তুমি আসো মেঘের আড়াল পেরিয়ে দিও অল্প সান্ত্বনার বাসো। চোখে জমা নোনাজলেই লিখি হাওয়ার চিঠিখানি, দূরে থাকি, তবু কানে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আমায় কেউ বোঝে না কেউ জানেনা মনের যাতনা, চল্লিশোর্ধ্ব ব’লে কি আমি মরে গেছি এ বয়স টায় মরে গেলেও পচেনা, সবার কাছে অচেনা! আমি আজ
লেখক: শেখ সাইফুল ইসলাম কবির নারী তুমি তুমি হৃদয়ের মধুর গান, অন্ধকারে আলো, আশা সবার মান। জন্ম দিয়ে জীবন, করো সংসার সাজাও, তোমার স্নেহে বাঁধা সারা পৃথিবী মায়া। শক্তির
কামরুন নেসা লাভলী বাবা, আমার জম্ম লগ্নে আমার কানে আজানের সুমধুর ধ্বনি পৌঁছেছিল কিনা আমি জানিনা, সেদিন তুমি, আমায় কোলে নিয়ে কপালে চুমু দিয়ে আর্শিবাদ করে ছিলে কিনা? খুব
জেগে উঠো বাংলাদেশ জেগে উঠো বাংলাদেশ, হাল ধরার এখনি সময়। ওরা হলো ভিন দেশি তবে, এই বাংলার কেউ নয়। এই বাংলা আমার তোমার, এই বাংলা সবার। এই বাংলা নিয়ে
কলমেঃ আনোয়ারা খানম আপন যুক্তিতে সবাই অটল কেউ মানে না হার, রাজনীতির এ বেহাল দশা চলবে কত আর? শিক্ষা, সমাজ, অর্থনীতি ভেঙ্গে চুরমার, সুদ-ঘুষ, দূর্ণীতি,চাঁদাবাজি আহারে বাহার! রাজনীতির কোর্তা যদি