কলমেঃ মৌমিতা রহমান =============== ঘুরতে যেতে চাই বহুদিন হলো আমি শিশির ভেজা পথে, যে পথটা শেষে কোন বালুচরে মেশে। দেখবো সেথায় কাশফুল আমি, মাখবো গায়ে রোদ, নতুন করে সৌন্দর্যের উঠবে
বছরে ছয়টি ঋতু, ফাল্গুণ ও চৈত্র বসন্ত কাল; আমরা সবে জানি। বসন্তের আগমনে, নূতন পত্রে পল্লবিত; কোকিলের কুহুতান। বসন্ত কাল এসেছে, জীবনের স্পন্দন; জীবনের রঙ বেরন্ঙের খেলা। দখিনা বাতাস, তনুমন
কলমেঃ রোকেয়া ইসলাম ================ জানো, আমি তোমার কবিতা হতে চেয়েছিলাম, তোমার কবিতার শব্দে, ছন্দে থাকতে চেয়েছিলাম। তোমার অনুভবে মিশে যেতে চেয়েছিলাম নীরবে, তোমার কলমের আঁচড়ে বাঁধা হতে চেয়েছিলাম অক্ষরে। তোমার
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। আমি নারী জ্বলন্ত উনুন হতে পারি, এক হাতে পরি চুড়ি খুন্তি নেড়ে ঠেলি হাড়ি! বাটনা বাটা দুটি হাত বুকে সাহস অঘাৎ! শিলনোড়া পাটা পুঁতা মরিচ হলুদ
কলমেঃ রোকেয়া ইসলাম তুমি কি নদী? — হুম, আমি নদী। নাম কি গো তোমার? — কুমার নদী। স্রোত আছে তোমার? — অল্প, ক্ষীণ হলেও বয়ে চলি। তোমার বুকে মাছ আছে?
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলা সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য পার্বত্য কাব্য সম্মাননা পেলেন কবি আশীষ খীসা। তিনি বান্দরবান পার্বত্য জেলার অন্তর্গত ভরিরমুখ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তিনি উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে
মানুষরূপী নরপিশাচ তোরা =================== মানুষরূপী নরপিশাচ তোরা, তোদের নেই হৃদয়-প্রাণ, পিশাচের মতো গন্ধ শুঁকে নারীর শরীরের নিতে চাস ঘ্রাণ। নিষ্ঠুর হৃদয়, পাষাণ তোরা, লালসায় ভরা তোদের মন, ভুলে যাস কীভাবে
কলমেঃ সরোয়ার হোসাইন ================= সুন্দর এই পৃথিবীতে সুন্দর সব কিছু- তার পরেও কেন আমি নিলাম তোমার পিছু? কেন এত বাসলে ভালো? কেন জাগালে আলো? পরেই তোমার কি হলো যে অন্ধকার
কলমেঃ হাসনাত জাহান ইয়াস শহীদ হলো ভাই আমার, রক্তে রাঙা রাজপথ, বাংলা ভাষার দাবিতে গড়ল তারা ইতিহাস। বুকের তাজা রক্ত দিয়ে লিখল ভাষার অধিকার, একুশ এল ফিরে ফিরে শ্রদ্ধায় মাথা
আমি পুরুষ !! আমি চলি দুর্বার গতিতে, চলার পথে, প্রান্তরে ফোটায় বায়ুমণ্ডলীয় তুফান! আমার দু’চোখের কোঠরে লুকিয়ে থাকে, অগ্নিগিরির অগ্ন্যুৎপাত! আমি পুরুষ !! আমি কখনো স্বেচ্ছাচারী সম্রাট! আবার আমি কখনো