শহীদ খোকা বুকের তাজা রক্তে ভিজে হাসি মুখে প্রাণকে বিলিয়ে মায়ের মুখের কথা ছিনিয়ে আনতে- তোমরা ছিলে বীর সৈনিক বেশে। পিছন ফিরে তাকানোর সময় ছিল না। চোখ মুখের ভাষা
চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাস যৌবন পদার্পণে আকর্ষণ বাড়ে বিপরীত লিঙ্গের তরে। দুজনে জুটি বেঁধে করে ঘরসংসার কেউ বা প্রতারণা করে। প্রতিটি মানুষ সুখের পিছে ছোটে প্রিয়জনকে নিয়ে। দুজনে হাত
কলমেঃ ওমর ফারুক ============= হাসির কারণে প্রাণ গেল ছাত্রের। এমন কিবা অপরাধ ছিল হাসির ভিতরে। কি কারনে প্রান দিতে হলো ওই ভার্সিটির ছাত্রের? হাসাহাসির কারণে যদি প্রাণ দিতে হয় তাহলে
কলমেঃ অথই নূরুল আমিন ================ দোকানদাররা এখন আর নেই আগের ধর্মে তারাই এখন দুর্নীতির সাথে চলে মর্মে মর্মে খরিদদারেরা লক্ষ্মী! বলত সব দোকানি এখন আর তা নেই, দুধেও দিয়ে
কলমেঃ মোঃ জাবেদুল ইসলাম বন্ধ কর ফিলিস্তিনদের উপর, সকল নিষ্ঠুর নির্যাতন। বন্ধ কর ফিলিস্তিনিদের উপর, অমানবিক আগ্রাসন। ফিলিস্তিনিরা হলো আমার ভাই, ওরা আমার বোন। আমরা ওদের পাশে দাঁড়াই, একটু সদায়
কলমেঃ অথই নূরুল আমিন এ যেন এক দারুন অপশক্তি এ যেন এক অলৌকিক ঘটনা সর্বদায় মনটা যেন ছটফট করে মনের ভিতরে গভীর এক কান্না।। নীরব থাকলে একা হলেই মনের
কলমেঃ- ওমর ফারুক বিদায় বেলা অন্ধকার কবরে থাকতে হবে আমাদের একলা। এসো এবার সম্পর্ক করি কবরের বেলা? দুনিয়ার মোহে পড়ি সম্পদের পিছনে গুরি সম্পদ তো সঙ্গে দিবে না কোনো
সুর সঙ্গীতে, যে গুনী আজি হইয়াছে ভীষণ মাতাল তাঁহার কন্ঠে, সে সুর গীত রহিবে কি চিরকাল ? এক অন্তঃকরণে যে কবি ধরিয়া শত রাত দিনমান লিখিছে গদ্য, লিখিছে কাব্য
এস এম জাকারিয়া হোসাইন (রাজ) আমি ভালোবাসি আমাদের গ্রাম যেখানে খেলেছি কতো, বেড়ে ওঠা মোর সেই পাড়া গাঁয়ে দেখিতে ছবির মতো। সারা গ্রামজুড়ে ঘোরাঘুরি করে খেলে বেড়াতাম মেলা, কোন
কলমেঃ আফজাল হোসেন কেউ তো কখনো, ভুলতে চায়না অতি প্রিয় মুখ, সময়ই তাকে ভুলিয়ে দেয়,কষ্টে ভাসেনা বুক! এক সময় ছিল যারা আত্মার আত্মা, আজ তারা আড়ালে, নেই কোন পাত্তা!