কলমেঃ তুষার আহমেদ তোমার চাওনি — এক নীরব ডাক, চোখে চোখ রাখলেই থেমে যায় সব পাক। যেন সময় বলে, “এইখানে থামো,” ভালোবাসার গল্প চোখেই তো নামো। বারবার ইচ্ছে করে
কলমেঃ রওশন রোজী ============= আজ পাঁচটি বছরধরে তোমায় খুঁজে বেড়াই বেডরুমে, রান্না ঘরে , বাসার সামনে , গাড়িতে ঘরের প্রতি টি জায়গায় পাগলের মতো করে বিছানার চাদরে আজ ও তোমার
বৈশাখ মাসে বৈশাখ মাসে গরম পরে, হয় তুফান ঝড়। বৈশাখ মাসে ভাঙে লোকের, শত বাড়ি ঘট। বৈশাখ মাসে মাঠ ঘাট, ফেটে হয় চৌচির। বৈশাখ মাসে গাছের পাতা, পড়ে যায়
মানুষ অমানুষ আমরা হলাম নামেই মানুষ, কামে মোরা অমানুষ। অকাম কুকাম জড়িয়ে ধরি, সবাই তাহা জানে জানুক। ভয় ভীতি নাই তো কোনো, কখন কোথায় বিপদ। হুংকার দিয়ে ঝাড়বো তাকে,
পাখ পাখালির ছড়া গাছ গাছালি পাখ পাখালি, লিখি যড ছড়া। ময়না টিয়ে শালিক পাখির, নাই তো কোনো পড়া। টুনটুনি টা তালিম গাছে, সকাল বিকাল হলে। মনের সুখে টুনটুন করে,
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার বর্ষবরণ শেষে মিলছে, শত বৈশাখী মেলা চলছে কত কপোত-কপোতীর সাজগোজের খেলা! সারা বাংলায় ললনা যত, প্রেমিকের জোড়া গুনবো কত? কাঁচের চুড়ি বেলোয়ারী কিছুই হয়নি আজ-ও গত!
সময় খনো ভুক বিলাসের নয়? সময় মনের কাল্পনিতে যে হয়। সময় মানুষের কাছে রুপের গল্পের নয়? সময় যেন যৌবন কালে ইবাদত বন্দেগীতে যেন হয়। সময়টা যেন মানুষের কাছে শ্রেষ্ঠ
কলমেঃ হাসান মাহমুদ রমনা ঐ বটতলাতে বসছে দেখ মেলা খোকা খুকু মজা করে চড়ছে নাগরদোলা সর্কাসের জোকার দেখায় রঙ্গবেরঙ্গের খেলা এসব দেখে মনেতে লাগে শৈশবেরই দোলা। প্রথম প্রহরে
বৈশাখ আসলো বৈশাখ আসলো বরণ করে, আমরা সবাই নেবো। বৈশাখ আসলো শুভেচ্ছা টা, আমরা তোমায় দেবো। বর্ষবরণ বৈশাখ আসলো, গরীব দুঃখী যারা আছে। বৈশাখ আসলো তাদের খবরে, দাঁড়াই তাদের
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা, হাতীবান্ধা লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। হঠাৎ করে আসলো তেরে, কাল বৈশাখীর ঝর। দুমড়ে মুচড়ে পরলো সব, লোকের বাড়ী ঘর। গাছ পালা ভেঙে পড়ে, পথ ঘাট হলো রদ।