লেখক: মুক্তাদীর মুন্না রোদেলা সকাল। আকাশে হালকা মেঘের ভেলা, তার ফাঁক দিয়ে ছুঁই ছুঁই করছে বৈশাখের প্রথম রোদ। ঢাকার একটি নামী স্কুলের সামনের সড়কজুড়ে মানুষের ভিড়। আজ স্কুলের বৈশাখী
বাড়ির পাশে তিস্তা নদী বাড়ির পাশে তিস্তা নদী, চলে বাঁকে বাঁকে। ফাল্গুন- চৈত্রে তিস্তা নদীর জল নাহি থাকে। যতদূর চোখ যায় দেখি, ধু ধু বালুচর। মাঠ জুড়ে হা হাকার,
মোঃ আহসান কবির রিজওয়ান সাহিত্যে আমরা আমাদেরকে খুঁজে পাই। এই শিল্পটি লেখক ও পাঠকের মাঝে মিলনে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। এটার প্রতি ভালবাসা না থাকলে কখনো চর্চা করা সম্ভব হত
কলমেঃ এম. সোহেল রানা জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি যুদ্ধ আর সংগ্রামের মাধ্যমেই জীবনকে টিকিয়ে রাখতে হয়েছে, যত দিন নিজের শারিরীক সুস্থ্যতা ও স্বক্ষমতা আর অর্থ স্বচ্ছলতার সংগ্রামে পরিপূর্ণতা ছিল
কলমেঃ মানিক উল্লাহ কাঁদছে শিশু ধ্বংস স্তুপে ফিলিস্তিনের পথে। অবুঝ শিশু খুঁজে মাকে ইটের ফাঁকে ফাঁকে। সবাই জানে মৃত মানুষ ফিরে আসে না। বাস্তুচ্যুত শিশুর প্রশ্ন কোথায় আমার
পড়ার মতো পড়ি পড় খোকা বইটা নিয়ে, নিজের মত করে। জীবন টাকে স্বপ্ন নিয়ে, তুলবে তুমি গড়ে। পড়ার মাঝে লুকিয়ে আছে, মজার হরেক গল্প। সেই গল্পে যাই হারিয়ে, সময় নিয়ে
লেখকঃ দেবিকা রানী হালদার একজন কবি হিসাবে কবিতা কি, কবির দায়িত্ব, ধর্মীয় অনুভূতি এবং মানবতা নিয়ে কথা বলবো! কবিরা মানুষের নানাবিধ অভিঘাত নিজের মত করে অনুভব করতে পারেন! অনুভূতি, বিচ্ছেদের
পুতুল খেলা আয়রে তোরা গাঁয়ের ছেলে মেয়ে দিন কেটে যায় আনন্দে নেচে গেয়ে প্রজাপতি আর ময়না চিত্রা হরিণ টিয়ে ফরিং বন্ধুরা সব কই, খুশিতে টলমল করে ওই দেখবে সার্কাস ওই
ঈদ আসে ধনীর ঘরে ঈদ আসে ধনীর ঘরে, অনেক দামী হয়ে। নতুন নতুন পোশাক কিনে, খুশির জোয়ার বয়ে। ঈদের মাঠে যায় গরীব, ছেরা পীরান পরে। ধনীরা পরে নতুন পোশাক, মনে
কলমেঃ রওশন রোজী অপূর্ব এক গোধূলী লগ্নে দেখা হয়েছিল তোমার আমার মনটা ছিল উদাসীনতায় ভরা ছিলাম আনমনা হয়ে দাঁড়িয়ে কৃষ্ণচূড়া গাছের নীচে হঠাৎ কোথা থেকে এলে ঝড়ের বেগে মাথায় ছিল