কলমেঃ মুরাদ হাসান ============= হেমন্তের বিকেলের গানে একটু ফের এসে; বাতাসের সাথে মুচকি হেসে- অতঃপর চলেই এলে সাদা কুয়াশার চাদরে। স্নিগ্ধতার ছুঁয়ায় এক বিন্দু শিশির ঘাসের উপরে। শুকনো পাতার কচকচে
কলমেঃ মোহাম্মদ সাগর ফিরবে না জেনেও তবুও, কেন এতো মায়া। হাঁটবে না এই পথে তবু, কেন অপেক্ষা। আশায় আশায় বুক ভেসে যায়, তবুও হয়না দেখা। চোখের মাঝে দেখি আজো, তোমারই
আমি ভালোবেসে ভুল করেছি ———————————— আমাকে আর খুঁজতে হবে না আঁধারের ওই বালুচরে আমি প্রকৃতির প্রেমে হারিয়েছি আমি ভালোবেসে ভুল করেছি।। তুমি দেখবে না আর আয়নাতে আমার কোনো প্রতিচ্ছবি আমি
কলমেঃ আহমেদ বিশাল (তিনু) কাল করেছে মা জননী আমার সাথে গল্প, জানতামনা তো সময় যে তার আছে বাকি অল্প। আজ ভোরেতে মা যে আমায় ডাকলো সোনামণি, তৃষ্ণায় যে মোর বুক
কলমেঃ খন্দকার জাহাঙ্গীর হোসেন অনেক শত না বলা কথার মত আমার বুকে অনেক হাজার দুঃখ জমা ইশারা ঈঙ্গিতে কখনো বলিনি তোমাকে যদি পারো করিও আমায় নিঃশর্ত ক্ষমা কেউ কি উপযাচক
“অপেক্ষা” ======== অপরাহ্নে মিষ্টি রোদের স্লানিতে শান্ত নদের চিরায়ত বহমানতায়, নদীর পাড়ে সবুজ ঘাসের উপর; বসে এক উদাসমনে.. তারে খুঁজি মনের শূন্য বাখানে! পাখ-পাখালির কলকলানিতে, দক্ষিণা হাওয়ায় সিগ্ধ হাসি মেলে
——– সময় ——– সময় অতি রহস্যময় বদলায় ক্ষণে ক্ষণে কখনও বা আগুন লাগায় ফোটা ফুলের বনে! কখনও বা কারও হাতের পুতুল হয়ে খেলে আবার দেখি কারও কপাল পেছন দিকে ঠেলে!
মোবাইল ————- শুনলে আপনি মানতে পারেন নইলে কিছু করার নাই, শিশুর হাতে মোবাইল দিবেন না এটাই আমি বলতে চাই৷ ছেলে – মেয়েরা যাচ্ছে পেকে মোবাইল এখন তাদের হাতে, কেউ ভাবে
“ঋতুরাণী শরৎ” ———————— বর্ষার কালো মেঘ আকাশ থেকে বিদায় নিলেই আমরা বুঝতে পারি যে তোমার রোমান্টিক আগমন শুরু। ঋতুচক্রের তৃতীয় বেলায় ভাদ্র ও আশ্বিনে, মেঘ ও রৌদ্রের লুকোচুরি খেলতে খেলতে
কলমেঃ মোহাম্মদ সাগর যখন বসে ভাবি আমি, আমার বিদ্যালয়ের কথা। মনে পড়ে যায় তখন আমার, শিক্ষকদের ও মায়া। মনে আছে নজরুল স্যারের সেই উচ্চ আওয়াজ, মনে পড়ে যায় নাসির স্যারের