কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। আমি ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি আমার অবস্হান মানব হৃদয় থেকে সাগর গিরি! আমি ক্যালির্ফোরনিয়ার দাবানল আমি সুপ্ত কিন্ত বুকে জ্বলে লাভার অনল! পোড়াতে পারি আমি গ্রাম শহর
কলমেঃ পম্পা ভট্টাচার্য দীঘির জলে যুগল ছায়া ছাতিম তলে যুগল কায়া। ওই দূর হতে যেন শুনি রবি ঠাকুরের গানখানি, “আমারও পরান যাহা চায় তুমি তাই তুমি তাই গো “। তোমার
অপেক্ষা ====== অঝরে ঝরছে দুটি আঁখি জলধারা। কোমল মনে সুপ্ত প্রাণে কষ্ট দিলো কারা। কত দেখছি অকালের আশ্বিনীর ঝড়। ক্ষত বিক্ষত ছিন্ন বিচ্ছিন্ন মোর কুঁড়েঘর। অপেক্ষার গৃহে দিনু তালা, অবুজ
স্বার্থপর ====== ভয় দেখিয়ে লাভ নেই একা থাকতে শিখে গেছি আর এটা ও বুঝে গেছি যে কোন মানুষের মায়ায় জড়ানোর চেয়ে কবিতার মায়ায় জড়ানো অনেক ভালো কারণ কবিতার মধ্যে লুকিয়ে
আমি বিদ্রোহী ========== আমি পড়ি আমি লিখি আমি হাজার পথের, একলা আমি পথিক। সুর তুলেছি কন্ঠ দিয়ে, মুক্ত বাতাসের খুঁজে। আমি সত্যের পথে চালাব কলম, দেশ হবে মুক্ত। আমি পড়ি
কবি বাসুদেব বসু (শিক্ষক)। ভালবেসে কাছে পেতে চেয়েছি, ধরা দেয়নি পাইনি তারি। আমার মত ব্যথা নাই কারো, তারও পেতে হবে ব্যথা জানিও। ভেবেছিলাম বাঁধব সুখের সংসার, ভালবেসে পাব তারে আমার।
ডা.সঞ্জয় বড়াল শীতকাল মানে – কুয়াশার চাদরে প্রকৃতির ঢেকে যাওয়া, ছোটো-বুড়ো সবার আগুন জ্বালিয়ে – চারিপাশে জড়ো হওয়া। শীতকাল মানে – ভোরে ঘাস-পাতায় শিশির কণা, মনে হয়, ছড়িয়ে দিয়েছে কেউ
নাড়ির টানে মানুষ ছুটে মাঝে মাঝে গ্রামাঞ্চলে, শহরে বন্দরে থাকলেও মনটা যায় যে গ্রামে চলে। নাড়ির টান যে আবেগ ভরা গভীর ভালোবাসায় গড়া, পল্লী গাঁয়ের স্মৃতি নিয়ে লিখেন কবি কত
আগামীর পথচলা ============ দিন শেষে মাস আসে মাস শেষে বছর, তেমনিভাবে আমার হায়াত যাচ্ছে ফুরিয়ে, রাখি না তার কোন খবর। অলসতা আর অযুহাতে নষ্ট করেছি সময়, জীবনের হিসাব পারিনা মিলাতে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। মুদিত আঁখি আড়ষ্ট কণ্ঠস্বর নুইয়ে এলো মাথা ঈশ্বর বরাবর, বিপত্নীক বৃদ্ধের চোখে অশ্রু গড়ায় একাকিত্ব জীবন বছর দশ প্রায়! হৃদয় ক্যানভাসে ভাসে জীবন ইতিহাস শৈশব-কৈশোর