নীরব ঈদের খুশি রোজার শেষে উঠলো চাঁদ, নীল আকাশের বুকে। তাই দেখিয়া ছেলে মেয়েরা, গাইছে ঈদের সুখে। হৈ-হুল্লোড় করছে তাঁরা, করছে চেচামেচি। ঈদের খুশি নতুন আনন্দ, করবো বেশি বেশি। কেউ
বিদায় রমজান =========== রোজা আমায় বললো হেসে বিদায় আমার খুব কাছে, কষ্ট দিয়েছি অনেক দিন কীভাবে মিটাবো সেই ঋণ ? তাই তো দিলাম ঈদের দিন আনন্দ করো সারাদিন, সুখে থাকো
একটি ভাগাড় আছে সেখানে নোংরা আর পরিত্যাক্ত খাবার, ভিড় করে কিছু অনাহারী কুকুর আর ভুখা নিরন্ন মানুষ,হ্যাঁ তারা মানুষ! আমরা যাদের থু থু ফেলে দূরে রাখি ঠেলে সৃষ্টিকর্তা তাদের নেন
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। যখন আমি ছিলাম যৌবন দীপ্ত রক্ত ছিলো টগবগে লাভার মত তপ্ত, ছিলাম আমি শত রাধার কৃষ্ণ পেতে আমায় দর্পহারী, ব্রজবাসী সবাই হতো উষ্ণ! কেউ ডেকেছে
কবিঃ মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। ভোর বেলাতে পূর্ব আকাশে, সূর্য উঠলো হেসে হেসে। ফুল বাগিচায় ফুলগুলো সব, ফুটলো ভালোবেসে। রাখাল ছেলে গরু মহিষ, লয়ে যায় মাঠে।
কলমেঃ রওশন রোজী আসবে তুমি সুরতরঙ্গের মেলায় দেখবে ঢেউয়ের সারি সারি আঁকবে ছবি হৃদয় দিয়ে গাইবে গান সুরে সুরে। ধরবে পাল তালে তালে সুরলৌহড়ির তরঙ্গ মিশে যাবে গহীন কোন নীপবনে
কলমেঃ এইস এম রুহুল আমীন মুসলিম তো বীরের জাতি নই তো পরাধীন তবে কেন ভয় মুসলিম? চলো যাই ফিলিস্তিন মোরা তো হলো উত্তরসূরী খালেদ বিন ওয়ালিদ ঈমানি চেতনায় জাগ্রত হয়ে
কবি হায়দার খালীদ বঙ্কিম চাঁদের ইশারায় নফছের সিয়াম জাগে ইসলামের পতাকার ছায়ে তামাম জাহানে মুসলমান রমজানের সওগাত সেহরি আর ইফতারি নিয়ে। অভুক্ত রাখি দাসত্বে প্রভুর হুকুমে সারাদিন দেহ
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। বাঙালি জানে স্বাধীনতা, কি ভাবে আনতে হয়। বাঙালি জানে পরাধীনতা, কি ভাবে রুখতে হয়। বাঙালি জানে লড়াই সংগ্রাম, কি ভাবে টিকতে হয়। বাঙালি
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। নারীর ষোড়শী অহংকার দর্পনে বিম্বিত কেশরী হুংকার! স্রোতস্বিনী তটিণী-র তীরে উন্মত্ত উর্মিমালা প্রাপ্তিতে প্রাঞ্জল ভালোবাসার মালা! তুমি ছিলে ছুটন্ত হরিণী কেওড়া বনে দিশাহীন প্লাবনে জলোচ্ছ্বাস