কলমেঃ এম এ লতিফ ভালোবাসার ঐ ফুলে দলে দলে ছুটেছে অলি, ভ্রমরের গুঞ্জনে ছেয়ে গেছে ফুলোবন কে নিবি তুই কিশোরী আয়না বলি, দক্ষিণ হাওয়ায় স্পর্শ সুখে ভুলে মন আয়না কাছে
মোঃ জাবেদুল ইসলাম খোকা করে লেখা পড়া, মনোযোগ দিয়ে। পাঠশালায় যায় খোকা, বই খাতা নিয়ে। খোকার ভীষণ ইচ্ছে জাগে অনেক বড় হবে। দেশের মানুষ গরীব দুঃখীর, খোকা সেবা দেবে। সকাল
ওগো বিদেশিনী ============ আমারও পরান দিয়েছি, তোমারও তরে। ফিরায় দিও না এই বেলায়, পর হব বলে। তোমার ও দেশে এসেছি আমি, তোমার টানে। দুরে ঠেলে দিও না মোরে, আজ এই
কবিঃ বাসুদেব বসু (শিক্ষক)। মৌসুমী বাতাস এসেছে মেঘের ঘনঘটা আকাশে, হয়তো বৃষ্টি আসবে কদম, কেয়াফুল ফুঁটবে ময়ুরের কেকা রব ঐ শোনা যায়, ঐ দূর বনে বিরহ-ব্যথা জাগে অন্তরে। প্রিয়া নাই
নীড় ——- পারছি না বলতে আমি হৃদয়ের কথা তাইতো আজ ধরেছি কলম আর খাতা..। বলবো আজ গভীরভাবে,, সেই নীড়েরই কথা আপন পাখি নীড়ে ফিরেনি তাইতো সে বৃথা…। খড়কুটোর সেই ছোট্ট
এম. কে. জাকির হোসাইন বিপ্লবী জীবনে এমন কিছু সম্পর্ক আছে যেগুলোর অভাব অনুভূত হয় প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ। বাবা সেই সম্পর্কগুলোর মধ্যে অন্যতম।বাবা শুধু একটি শব্দ নয়, এটি একটি আশ্রয়, একটি নিরাপদ
কবি সাজেদা আক্তার মিতা বাংলার কবিকন্ঠ নাম দেখেই আমি হলাম মুগ্ধ, বাংলার কবিকন্ঠ নামটা হয়েছে অসামান্য। কন্ঠ মানে সুস্বর-সুশ্রাব্য ধব্বনি অন্তর কোণে ছোঁয়া পায় যখন মধুর লাগে বাণী। ব-তে
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। আমার মন কাঁদে সাথী হারা ডাহুক যেমন চারিদিকে দেখে শুনে আমার বর্ণচোরা মন, করে কেমন? পুলিশ মেরে লটকায় রাখে গাছের মগ ডালে সচিবালয় আগুন ধরে নিবায়
লেখক: রাকিবুল ইসলাম রাহান প্রবাসী, তোমার জীবন যেন এক অবিরাম যুদ্ধ, স্বপ্নের সঙ্গে সংগ্রাম, ঘামের সঙ্গে ত্যাগ। তুমি দূর দেশে দিনের পর দিন কাটাও, কোনো একদিন মাতৃভূমির কোলে ফিরে আসার
কবি আয়েশা ইসলাম সফল হলেই অতীত ভুলি এটাই মোদের গুণ, মনের ঘরে বসত করে ঠুকরে খাওয়া ঘুণ। যে মুখেতে ডাকতে আপু সেই মুখে আজ তালা, যোগ্য কাউকে পেয়ে
