কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম চলে গেছেন মা আমার নীরবে, চিকিৎসা বিহীন দিনের সূর্য গেছে ডুবে, সংসার সন্তান তার কাছে সহস্র ঋণ! অসুস্থ হয়েছে যতবার হোলিফেমিলি ছিলো ঠিকানা তার জোটে
আজ চিঠি দিবস। চিঠির কথা বললেই মনে পড়ে যায় সেই পুরনো দিনের কথা। যখন কোনো ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ বা ইমেইল ছিল না। সেকালে চিঠি ছিল প্রধান বাহন। দূর-দূরান্তে অবস্থানকৃত
কলমেঃ হাসনাহেনা নুপুর ঘুচাতে আঁধার এসেছিলে তুমি গড়িতে মহিয়ান হে মহা রাসুল তুমি হলে মোদের জানের জান, ছোট্ট বেলায় হারালে মাকে বাবা কে দেখ নাই? শিশু কালে এতিম হলে দাদা
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম তুমি যতদূরে থাকো হে মোর প্রেয়সী আমি শত আলোকবর্ষ দূরে অপেক্ষায় আছি বসি! আকাশ সম শূন্যতা নিয়ে ফেলি দীর্ঘশ্বাস কেন সেদিন সে প্রদোষ কালে অপ্সরা
মায়ের আঁচলে মুখটি মুছো শান্তি পেতে চাও মিছে কেন শান্তি পেতে স্বর্গে যেতে যাও। পৃথিবীতে স্বর্গ বলে নেই তো কোন কিছু মিথ্যে কেন ছুটে বেড়াও মরিচিকার পিছু? মায়ের মত
আবুল কালাম তালুকদার চোখের তারার মতো সুন্দর তুমি মেঘের সাথে বসবাসে মেটাও মনের তৃষ্ণা জলের সাথে নিত্য পথ চলে শাপলার বিলে ফোটাও লাল সাদা পদ্ম চাঁদের আলোর নীরব হাসিতে ভরে
ফিরোজ শাহীন আলাল তবুও প্রশ্ন থেকে যায় বিবেকের কাঠগড়ায়! কিছু প্রশ্ন আত্নহত্যা করে, পিষ্ট হয় চাকার ঘরঘর শব্দে শেষ ট্রেন ছুটেচলে গন্তব্যহীন পিছনে স্মৃতির মলাটে বেদনার্ত আক্ষেপ ট্রেনের চাকার ঘরঘর
ইসলামের আলো আঁধারে হারিয়ে পথিক যে কাদে ইসলাম আসে দিশা তার সাথে, মিথ্যার আঁচল ছিড়ে করে জয় সত্যের মশাল হাতে আনে আলোময়। নবির ভালোবাসা নিঃস্বার্থ দান মানবতার পথে শিক্ষা
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম শোষকদের বুকে একে দাও অক্ষর বর্ণে পদচিহ্ন তুমি লেখক, তুমি কবি, সবার থেকে ভিন্ন ! তুমি করো না কারো পদলেহন, অর্থ বিত্ত চুমি তুমি দখল
মা তুমি খুবি ভালো মা তুমি খুবে ভালো, শুধু ভালোবাসো। মন খারাপ নাই তো মা তুমি শুধু হাসো। আদর সোহাগ চাই মা, না তো বলো না। তুমি আমার জগৎ