কলমেঃ সাদিয়া আক্তার দীঘি নারী তুমি জায়া জননী কন্যা তোমারে পেয়ে এ বিশ্ব ধন্যা! সেবিকা তুমি, তুমি ডাক্তার, শিক্ষক তুমি ইঞ্জিনিয়ার; তবুও সমাজ দেয়না তোমার দাম। সব কিছুতেই তোমারই বদনাম।
কলমেঃ তুষার আহমেদ তুমি খেলো স্বপ্ন নিয়ে, দিলে ভেঙে রঙিন ঘর, অগোছালো করলে জীবন, দিলে বুকে শূন্যতার ডর। যে হাত গড়েছিল আশার প্রাসাদ, স্বপ্ন বুনেছিল স্নেহে, তুমিই সেই নিঃস্ব করিলে,
(১) পুরুষ গড়ার কারিগর নারীরা সব পুরুষ গড়ার কারিগর মা, মেয়ে, বোন কিংবা স্ত্রী, যে রূপেই দেখিনা কেন, তফাৎ কি খুব বেশি। মায়ের ভালোবাসা ছেলের সুখের আশা ভাইয়ের জন্য বোনের
নারী তুমি সর্ব জয়ী, বিশ্বের যা কিছু মহান সেই সুমেরীয় সভ্যতা থেকে সবই তোমার দান! তুমি যোগ্যতা গুনে হয়েছিলে পুরোহিত, হয়েছিলে নোবেল বিজয়ী সেই শতবছর আগের নোবেল জয়ী হয়েও তুমি
কলমেঃ রওশন রোজী মাঝে মাঝে তোমার পাগলামি টা ভাবায় জানি না কেন এই পাগলামি তোমাকে বুঝতে যেয়েও পারি না সীমাহীন কষ্ট ঢেকে রাখো চেষ্টা করি আলোতে বের করতে পারিনা মনে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম তুমি বিশ্বের অধিশ্বর যা করো সৃষ্টি ‘সৃষ্টির’ কপালে লিখো, মরনে ই শেষ, কেন তুমি মনে রাখো ‘সৃষ্টির’, যত পাপপুণ্যের রেশ ? জন্মিলে মরতে হবে এতে
কলমেঃ ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ একজন বলে আমায় হেসে, “একদিন সময় পাবো শেষে, নিভৃত দিনে, নির্ভার হয়ে, কথা বলবো মনটা খুলে। সেদিন মুখে থামবে না বায়, শুনবে
কলমেঃ সাদিয়া আক্তার দীঘি। তোমারি আশায় বসেছিনু আমি এত যুগ এত কাল, তব প্রণয়, তব গুণের আবেশে খুঁজি তব, ফিরে ফিরে কত সাল। কভু নাহি ছাড়ি মনের তিয়াস ঘুরে ফিরিয়াছি
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। ছন্দময় ঢেউ তুলে প্রণয় আছড়ে পরে বুকে ঝর্ণার জলরাশির মত ছন্দময় নূপুরের তালে সুখে! কদম ফুলের সৌগন্ধ মাখা পূর্ণিমা আলোর ছায়ায় ছুটে এসে জড়িয়ে ধরো
কলমেঃ রওশন রোজী তুমি আসবে আমার গহীন বনে দু,জনে বেড়াবো মোরা হাতটি ধরে বলবো কত কথা সংগোপনে মনের আবেগে দেখবে আমায় আপন রঙে রাঙিয়ে। আকাশে বাতাসে ছড়িয়ে দিব ভালোবাসার রং
